নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ছয় ক্যাটাগরিতে বেসরকারি খাতের ১৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান পেল রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার। ২০১৯ সালের জন্য ছয় ক্যাটাগরিতে ১৯ প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০১৯’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ভার্চুয়ালি অংশ নেন। রাষ্ট্রপতির পক্ষে বিশেষ অতিথি হিসেবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বিজয়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক ও প্রতিনিধিদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়া সুলতানা।
শিল্পপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণি অনুযায়ী এ বছর ছয় ক্যাটাগরিতে তিনটি করে মোট ১৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এ বছর মোট ১৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০১৯’ পেয়েছে।
এবার বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, কুটিরশিল্প ক্যাটাগরিতে দুটি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়েছে।
মূলত দেশে বেসরকারি খাতের শিল্পে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এবং উদ্যোক্তাদের উদ্বুদ্ধ, আকৃষ্ট ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠাগুলো হলো—
বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার যৌথভাবে পাচ্ছে বিআরবি কেব্ল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। একই ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় পুরস্কার পাচ্ছে মীর সিরামিক লিমিটেড এবং তৃতীয় জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড।
মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে বেঙ্গল পলিমার ওয়্যারস লিমিটেড, দ্বিতীয় নোমান টেরি টাওয়েল মিলস এবং যৌথভাবে তৃতীয় পুরস্কার পাবে আকো-টেক্স লিমিটেড ও ক্রীমসন রোসেলা সি ফুড।
ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে প্রমি অ্যাগ্রো ফুডস, দ্বিতীয় পুরস্কার মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস এবং এপিএস হোল্ডিংস পাচ্ছে তৃতীয় পুরস্কার।
মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে মসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, দ্বিতীয় পুরস্কার খান বেকেলাইট প্রোডাক্টস এবং তৃতীয় যার্ভেন অ্যাগ্রো কেমিক্যালস লিমিটেড।
কুটিরশিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার কোর দি জুট ওয়ার্কস এবং দ্বিতীয় সামসুন্নাহার টেক্সটাইল মিলস।
হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরি: ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্টস লিমিটেড ও সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড এ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পাচ্ছে।
শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ছয় ক্যাটাগরিতে বেসরকারি খাতের ১৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান পেল রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার। ২০১৯ সালের জন্য ছয় ক্যাটাগরিতে ১৯ প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০১৯’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ভার্চুয়ালি অংশ নেন। রাষ্ট্রপতির পক্ষে বিশেষ অতিথি হিসেবে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বিজয়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক ও প্রতিনিধিদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়া সুলতানা।
শিল্পপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণি অনুযায়ী এ বছর ছয় ক্যাটাগরিতে তিনটি করে মোট ১৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এ বছর মোট ১৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০১৯’ পেয়েছে।
এবার বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে চারটি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি, কুটিরশিল্প ক্যাটাগরিতে দুটি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়েছে।
মূলত দেশে বেসরকারি খাতের শিল্পে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এবং উদ্যোক্তাদের উদ্বুদ্ধ, আকৃষ্ট ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠাগুলো হলো—
বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার যৌথভাবে পাচ্ছে বিআরবি কেব্ল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। একই ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় পুরস্কার পাচ্ছে মীর সিরামিক লিমিটেড এবং তৃতীয় জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড।
মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে বেঙ্গল পলিমার ওয়্যারস লিমিটেড, দ্বিতীয় নোমান টেরি টাওয়েল মিলস এবং যৌথভাবে তৃতীয় পুরস্কার পাবে আকো-টেক্স লিমিটেড ও ক্রীমসন রোসেলা সি ফুড।
ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে প্রমি অ্যাগ্রো ফুডস, দ্বিতীয় পুরস্কার মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস এবং এপিএস হোল্ডিংস পাচ্ছে তৃতীয় পুরস্কার।
মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে মসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, দ্বিতীয় পুরস্কার খান বেকেলাইট প্রোডাক্টস এবং তৃতীয় যার্ভেন অ্যাগ্রো কেমিক্যালস লিমিটেড।
কুটিরশিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার কোর দি জুট ওয়ার্কস এবং দ্বিতীয় সামসুন্নাহার টেক্সটাইল মিলস।
হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরি: ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্টস লিমিটেড ও সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড এ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পাচ্ছে।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
২ ঘণ্টা আগে