নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক অগ্রগতি বাড়াতে শক্তিশালী আঞ্চলিক সংযোগ, সহযোগিতা এবং বাণিজ্য প্রক্রিয়া সহজ করার ওপর জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এর জন্য আস্থাহীনতা কাটিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে অবাধ আন্তসীমান্ত বাণিজ্য নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত দুদিন ব্যাপী ‘১৪ তম দক্ষিণ এশিয়া অর্থনৈতিক সম্মেলন (এসএইএস ১৪)’–এ বক্তারা এসব কথা বলেন।
সিপিডির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে অবাধ আন্তসীমান্ত বাণিজ্য নিশ্চিত করার মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার বিশাল সুযোগ রয়েছে। কিন্তু এই অঞ্চলের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য প্রবাহে পারস্পরিক আস্থাহীনতার কারণে সেই সুযোগ কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ‘এক দেশের পরিবহন যাতে অবাধে অন্য দেশে যেতে পারে, এক দেশের শ্রমিক যাতে অন্য দেশে কাজ করার সুযোগ পায় এবং অবাধ সীমান্ত নিশ্চিত হয়, সে জন্য সব ব্যবস্থা করতে হবে। এভাবেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আসিয়ান বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো একটি আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট গড়ে তোলা যায়।’
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশ বর্তমানে উন্নয়নের বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি টেকসই উন্নয়নের (এসডিজি) লক্ষ্য অর্জনে কাজ করছে। এ অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের মধ্যে অবাধ বিনিয়োগ নীতি গ্রহণের মাধ্যমে একটি ডায়নামিক সাউথ এশিয়া গড়া সম্ভব।’
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি যে বিশ্বের মোট অর্থনীতির ৮ শতাংশ, সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি সীমান্তে অশেষ সুযোগ থাকলেও আমরা সেই সুযোগ নিতে পারছি না। অবিশ্বাসের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসতে পারলে এ অঞ্চলে অশেষ অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ আছে বলে আমি মনে করি।’
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুনের স্বাগত বক্তব্যে শুরু হওয়া এই সম্মেলনে শ্রীলঙ্কার গভর্নর পি নন্দলাল বিরাসিংহ, নেপালের সাবেক গভর্নর ও অর্থমন্ত্রী যুবরাজ খাতিবাদা, পাকিস্তানের সাবেক গভর্নর ইশরাত হোসাইন এবং ভারতের গবেষণা প্রতিষ্ঠান আরআইএস-এর মহা পরিচালক শচীন চতুর্বেদীসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক অগ্রগতি বাড়াতে শক্তিশালী আঞ্চলিক সংযোগ, সহযোগিতা এবং বাণিজ্য প্রক্রিয়া সহজ করার ওপর জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এর জন্য আস্থাহীনতা কাটিয়ে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে অবাধ আন্তসীমান্ত বাণিজ্য নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত দুদিন ব্যাপী ‘১৪ তম দক্ষিণ এশিয়া অর্থনৈতিক সম্মেলন (এসএইএস ১৪)’–এ বক্তারা এসব কথা বলেন।
সিপিডির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে অবাধ আন্তসীমান্ত বাণিজ্য নিশ্চিত করার মাধ্যমে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার বিশাল সুযোগ রয়েছে। কিন্তু এই অঞ্চলের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য প্রবাহে পারস্পরিক আস্থাহীনতার কারণে সেই সুযোগ কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ‘এক দেশের পরিবহন যাতে অবাধে অন্য দেশে যেতে পারে, এক দেশের শ্রমিক যাতে অন্য দেশে কাজ করার সুযোগ পায় এবং অবাধ সীমান্ত নিশ্চিত হয়, সে জন্য সব ব্যবস্থা করতে হবে। এভাবেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আসিয়ান বা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো একটি আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট গড়ে তোলা যায়।’
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশ বর্তমানে উন্নয়নের বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি টেকসই উন্নয়নের (এসডিজি) লক্ষ্য অর্জনে কাজ করছে। এ অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের মধ্যে অবাধ বিনিয়োগ নীতি গ্রহণের মাধ্যমে একটি ডায়নামিক সাউথ এশিয়া গড়া সম্ভব।’
দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি যে বিশ্বের মোট অর্থনীতির ৮ শতাংশ, সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি সীমান্তে অশেষ সুযোগ থাকলেও আমরা সেই সুযোগ নিতে পারছি না। অবিশ্বাসের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসতে পারলে এ অঞ্চলে অশেষ অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ আছে বলে আমি মনে করি।’
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুনের স্বাগত বক্তব্যে শুরু হওয়া এই সম্মেলনে শ্রীলঙ্কার গভর্নর পি নন্দলাল বিরাসিংহ, নেপালের সাবেক গভর্নর ও অর্থমন্ত্রী যুবরাজ খাতিবাদা, পাকিস্তানের সাবেক গভর্নর ইশরাত হোসাইন এবং ভারতের গবেষণা প্রতিষ্ঠান আরআইএস-এর মহা পরিচালক শচীন চতুর্বেদীসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১৯ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২৮ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৩২ মিনিট আগে