আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
দেশের পুঁজিবাজার থেকে তালিকাচ্যুত (ডি-লিস্টিং) হতে যাচ্ছে ওভার দ্য কাউন্টার বা ওটিসি মার্কেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানি টিউলিপ ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড। ইতিমধ্যে কোম্পানিটিকে প্রস্থান পরিকল্পনা বা এক্সিট প্ল্যানসহ নির্দিষ্ট নিয়মে আবেদন জমা দিতে বলেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সম্প্রতি এ বিষয়ে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, একাধিকবার চেষ্টা করেও কোম্পানিটিকে লাভজনক অবস্থানে আনতে পারেনি পরিচালনা পর্ষদ। যার কারণে পুঁজিবাজার থেকে বের হয়ে যাওয়ার আবেদন জানায় কোম্পানি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এক্সিট প্ল্যানসহ আবেদনের নির্দেশ দেয় বিএসইসি। সেই সঙ্গে বিষয়টি স্টক এক্সচেঞ্জকেও অবহিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এ বিষয়ে কোম্পানিকে ২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বরের কমিশনের জারি করা নির্দেশনা অনুসারে আবেদন করার পরামর্শ দেওয়া হলো। এ ছাড়া আবেদনকারীকে নীতিগতভাবে কমিশনের সম্মতির জন্য কমিশনের কাছে একটি প্রস্থান পরিকল্পনার সঙ্গে অ্যানেক্সার-১-এ উল্লিখিত নিয়মে একটি আবেদন জমা দিতে বলা হলো। সেই সঙ্গে স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে এ বিষয়ে তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে, ওটিসি মার্কেটের ৪১টি কোম্পানির মধ্যে ২৩টিকে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে ও ১৮টিকে অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি। এ ছাড়া ২৯টি কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। আর এর মাধ্যমে ওটিসি মার্কেট বিলুপ্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই সময় স্মল ক্যাপের ২৩ কোম্পানির মধ্যে ৭টি উৎপাদনে থাকলেও ১৬টি বন্ধ ছিল। বন্ধ থাকা কোম্পানিগুলোকে ধীরে ধীরে উৎপাদনমুখী করার চেষ্টা চালাচ্ছে কমিশন।
টিউলিপ ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৯০ সালে। কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৫ কোটি টাকা ও পরিশোধিত মূলধন ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। ১০০ টাকা ফেসভ্যালু হিসেবে কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ২ লাখ ৩৯ হাজার। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৫০ দশমিক ৮৩ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৯ দশমিক ১৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ২৮ টাকায়।
দেশের পুঁজিবাজার থেকে তালিকাচ্যুত (ডি-লিস্টিং) হতে যাচ্ছে ওভার দ্য কাউন্টার বা ওটিসি মার্কেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানি টিউলিপ ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড। ইতিমধ্যে কোম্পানিটিকে প্রস্থান পরিকল্পনা বা এক্সিট প্ল্যানসহ নির্দিষ্ট নিয়মে আবেদন জমা দিতে বলেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সম্প্রতি এ বিষয়ে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, একাধিকবার চেষ্টা করেও কোম্পানিটিকে লাভজনক অবস্থানে আনতে পারেনি পরিচালনা পর্ষদ। যার কারণে পুঁজিবাজার থেকে বের হয়ে যাওয়ার আবেদন জানায় কোম্পানি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এক্সিট প্ল্যানসহ আবেদনের নির্দেশ দেয় বিএসইসি। সেই সঙ্গে বিষয়টি স্টক এক্সচেঞ্জকেও অবহিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এ বিষয়ে কোম্পানিকে ২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বরের কমিশনের জারি করা নির্দেশনা অনুসারে আবেদন করার পরামর্শ দেওয়া হলো। এ ছাড়া আবেদনকারীকে নীতিগতভাবে কমিশনের সম্মতির জন্য কমিশনের কাছে একটি প্রস্থান পরিকল্পনার সঙ্গে অ্যানেক্সার-১-এ উল্লিখিত নিয়মে একটি আবেদন জমা দিতে বলা হলো। সেই সঙ্গে স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে এ বিষয়ে তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে, ওটিসি মার্কেটের ৪১টি কোম্পানির মধ্যে ২৩টিকে স্মল ক্যাপিটাল প্ল্যাটফর্মে ও ১৮টিকে অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএসইসি। এ ছাড়া ২৯টি কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন। আর এর মাধ্যমে ওটিসি মার্কেট বিলুপ্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই সময় স্মল ক্যাপের ২৩ কোম্পানির মধ্যে ৭টি উৎপাদনে থাকলেও ১৬টি বন্ধ ছিল। বন্ধ থাকা কোম্পানিগুলোকে ধীরে ধীরে উৎপাদনমুখী করার চেষ্টা চালাচ্ছে কমিশন।
টিউলিপ ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৯০ সালে। কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন ৫ কোটি টাকা ও পরিশোধিত মূলধন ২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। ১০০ টাকা ফেসভ্যালু হিসেবে কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ২ লাখ ৩৯ হাজার। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৫০ দশমিক ৮৩ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৯ দশমিক ১৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ২৮ টাকায়।
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
২ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
২ ঘণ্টা আগেব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
৪ ঘণ্টা আগে