নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউরোপের সম্ভাবনাময় দেশ রোমানিয়ায় চামড়া, প্লাস্টিক, ফার্মাসিউটিক্যাল ইত্যাদি পণ্যসহ জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ দেখছে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনের (এফবিসিসিআই)। এ লক্ষ্যে কাজও করতে চায় সংগঠনটি।
আজ সোমবার সকালে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে রোমানিয়ায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা তুলে ধরেন দেশটির রাষ্ট্রদূত ডেনিয়েলা সেজনোভ ট্যান।
সাক্ষাতে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘রোমানিয়ায় ভালো বেতনসহ কাজের সুযোগ নিশ্চিত করা গেলে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি দক্ষ জনশক্তি পাঠানোর সুযোগ রয়েছে। এতে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ও সহায়তা করবে।’
সভাপতি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে তৈরি পোশাক, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ফার্মাসিউটিক্যালস, সিরামিকস, প্লাস্টিক পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য ইত্যাদির পাশাপাশি আইটি খাতে ব্যাপক প্রসার হয়েছে। প্রায় ৭ লাখ মানুষ ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত। এসব ফ্রিল্যান্সারদের আরও বেশি কাজের জোগান দেওয়া গেলে বাংলাদেশের আইটি খাতের প্রসার যেমন হবে, নিয়োগকারী কোম্পানিও কম খরচে কর্মী পাবে।’
রাষ্ট্রদূত জানান, রাসায়নিক পণ্য, মেশিনারি যন্ত্র, জ্বালানি, ক্লিন এনার্জি, সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন ইত্যাদি খাতে অনেক এগিয়েছে রোমানিয়া। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধান চালাবে দেশটি। দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের রোমানিয়া সফরের আহ্বান জানান তিনি।
তবে জনশক্তির রপ্তানির ব্যাপারে রাষ্ট্রদূত অভিযোগ করে বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে ভিসা নিয়ে আসা বেশির ভাগই রোমানিয়ায় পৌঁছে ইউরোপের অন্য দেশের উদ্দেশে পাড়ি জমায়। এজেন্সিগুলোকে অর্থ পরিশোধ করায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে রোমানিয়া সরকার। এ ব্যাপারে কাজ করা দরকার।’
এ সময় এফবিসিসিআইর সহসভাপতি এমএ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবিব উল্লাহ ডন, পরিচালক প্রীতি চক্রবর্তী, মহাসচিব মোহাম্মদ মাহফুজুল হক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
ইউরোপের সম্ভাবনাময় দেশ রোমানিয়ায় চামড়া, প্লাস্টিক, ফার্মাসিউটিক্যাল ইত্যাদি পণ্যসহ জনশক্তি রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ দেখছে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনের (এফবিসিসিআই)। এ লক্ষ্যে কাজও করতে চায় সংগঠনটি।
আজ সোমবার সকালে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে রোমানিয়ায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কথা তুলে ধরেন দেশটির রাষ্ট্রদূত ডেনিয়েলা সেজনোভ ট্যান।
সাক্ষাতে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘রোমানিয়ায় ভালো বেতনসহ কাজের সুযোগ নিশ্চিত করা গেলে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি দক্ষ জনশক্তি পাঠানোর সুযোগ রয়েছে। এতে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ও সহায়তা করবে।’
সভাপতি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে তৈরি পোশাক, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ফার্মাসিউটিক্যালস, সিরামিকস, প্লাস্টিক পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য ইত্যাদির পাশাপাশি আইটি খাতে ব্যাপক প্রসার হয়েছে। প্রায় ৭ লাখ মানুষ ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত। এসব ফ্রিল্যান্সারদের আরও বেশি কাজের জোগান দেওয়া গেলে বাংলাদেশের আইটি খাতের প্রসার যেমন হবে, নিয়োগকারী কোম্পানিও কম খরচে কর্মী পাবে।’
রাষ্ট্রদূত জানান, রাসায়নিক পণ্য, মেশিনারি যন্ত্র, জ্বালানি, ক্লিন এনার্জি, সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন ইত্যাদি খাতে অনেক এগিয়েছে রোমানিয়া। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধান চালাবে দেশটি। দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের রোমানিয়া সফরের আহ্বান জানান তিনি।
তবে জনশক্তির রপ্তানির ব্যাপারে রাষ্ট্রদূত অভিযোগ করে বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে ভিসা নিয়ে আসা বেশির ভাগই রোমানিয়ায় পৌঁছে ইউরোপের অন্য দেশের উদ্দেশে পাড়ি জমায়। এজেন্সিগুলোকে অর্থ পরিশোধ করায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে রোমানিয়া সরকার। এ ব্যাপারে কাজ করা দরকার।’
এ সময় এফবিসিসিআইর সহসভাপতি এমএ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবিব উল্লাহ ডন, পরিচালক প্রীতি চক্রবর্তী, মহাসচিব মোহাম্মদ মাহফুজুল হক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে