নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই তথ্য প্রকাশ করে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, মে মাসে পণ্য রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ২০২৪ সালের একই সময়ে আয় ছিল ৪২৫ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। এপ্রিলে রপ্তানি আয় ছিল ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই প্রবৃদ্ধি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ হাজার ৪৯৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি ছিল ৪ হাজার ৮৫ কোটি ৯৩ লাখ ডলার।
এই সময়ে সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। ১১ মাসে এই খাত থেকে রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৬৫৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছরের একই সময়ে এই আয় ছিল ৩ হাজার ৩১৭ কোটি ডলার। এর মধ্যে ওভেন খাতের পণ্যের রপ্তানি আয় ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৬৯৪ কোটি ডলার। আর নিটওয়্যার পণ্যের রপ্তানি আয় হয়েছে ১ হাজার ৯৬২ কোটি ডলার; যা আগের বছরের তুলনায় হয়েছে ১০ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেশি।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত কৃষিপণ্যের রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৯২৮ কোটি ডলার; যা আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ১৭ শতাংশ বেশি। হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪১০ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেড়ে ১০৫ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, আর প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি আয় ১৮ দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ডলারে।
চামড়ার তৈরি জুতা রপ্তানিতে ২৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যা আগের বছরের ৪৮ কোটি ডলার থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬২ কোটি ডলার। তবে চামড়াজাত অন্য পণ্যের রপ্তানি ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি ৭০ লাখ ডলারে। পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে ৭৬ কোটি ৯০ লাখ ডলারে নেমে এসেছে। হোম টেক্সটাইল খাতে ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে, যেখানে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই তথ্য প্রকাশ করে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।
প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, মে মাসে পণ্য রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ২০২৪ সালের একই সময়ে আয় ছিল ৪২৫ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। এপ্রিলে রপ্তানি আয় ছিল ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই প্রবৃদ্ধি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ হাজার ৪৯৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি ছিল ৪ হাজার ৮৫ কোটি ৯৩ লাখ ডলার।
এই সময়ে সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। ১১ মাসে এই খাত থেকে রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৬৫৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত বছরের একই সময়ে এই আয় ছিল ৩ হাজার ৩১৭ কোটি ডলার। এর মধ্যে ওভেন খাতের পণ্যের রপ্তানি আয় ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৬৯৪ কোটি ডলার। আর নিটওয়্যার পণ্যের রপ্তানি আয় হয়েছে ১ হাজার ৯৬২ কোটি ডলার; যা আগের বছরের তুলনায় হয়েছে ১০ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেশি।
ইপিবির তথ্যানুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত কৃষিপণ্যের রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৯২৮ কোটি ডলার; যা আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ১৭ শতাংশ বেশি। হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪১০ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেড়ে ১০৫ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, আর প্লাস্টিক পণ্যের রপ্তানি আয় ১৮ দশমিক ৬২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ কোটি ডলারে।
চামড়ার তৈরি জুতা রপ্তানিতে ২৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যা আগের বছরের ৪৮ কোটি ডলার থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬২ কোটি ডলার। তবে চামড়াজাত অন্য পণ্যের রপ্তানি ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি ৭০ লাখ ডলারে। পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে ৭৬ কোটি ৯০ লাখ ডলারে নেমে এসেছে। হোম টেক্সটাইল খাতে ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে, যেখানে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে