নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে বিনিয়োগের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধ করা এবং নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস-বিদ্যুতের সরবরাহ চান ব্যবসায়ীরা। গতকাল বুধবার ‘বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শন: শিল্প ও বাণিজ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনায় ব্যবসায়ীরা তাঁদের এসব চাওয়ার কথা জানান।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এই আলোচনার আয়োজন করে। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল নিবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ। আলোচনায় অংশ নেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ব্যবসায়ী নেতা ও সাংসদ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ ও কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ব্যারিস্টার নিহাদ কবির এবং এফবিসিসিআইয়ের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু।
মূল নিবন্ধে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) পূর্ণ বাস্তবায়ন না হওয়ায় প্রতিবছর বাধাগ্রস্ত হচ্ছে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড। এ জন্য তিনি বিদ্যমান জুলাই-জুন অর্থবছর পদ্ধতির বদলে জানুয়ারি-ডিসেম্বর অর্থবছর করার সুপারিশ করেন।
ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে এডিপির সংশোধিত বরাদ্দের মাত্র ৬০ ভাগ খরচ হয়; আর বাকি দুই মাসে খরচ হয় শতকরা ৪০ ভাগ। মে-জুনে যেসব উন্নয়নকাজ করা হয় তার বড় অংশ বৃষ্টি, বন্যার পানি, নদীভাঙন ও বাঁধের ফাটলে তলিয়ে যায়। দেশের খুব একটা উপকার হয় না। এই ধরনের অপচয় বন্ধে জানুয়ারি-ডিসেম্বর অর্থবছর করার জোর সুপারিশ করছি।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আজকের বাংলাদেশ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, তার মূল ভিত্তি গড়ে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাবার দেখানো পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের ব্যবসায়ীদের যেকোনো সমস্যার কথা তিনি মনোযোগ দিয়ে শুনে থাকেন। তবে ব্যবসায়ীদের মনে রাখতে হবে, প্রধানমন্ত্রী শুধু ব্যবসায়ীদের কথাই নয়, শ্রমিকদের কথাও ভাবেন। তাই ব্যবসায়ীদের শ্রমিকদের স্বার্থের বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘বর্তমানে সরকারি যেসব পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়, সেগুলো জাতির পিতার দিয়ে যাওয়া নির্দেশনার আলোকেই বাস্তবায়িত হচ্ছে। বর্তমানে দেশের বেসরকারি খাত বাণিজ্যের ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে। এটা ৯০ ভাগ হলেও আমাদের সমস্যা নাই। তবে নতুন নতুন খাতে বিনিয়োগ করতে হবে।’
সালমান এফ রহমান বলেন, ‘স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশে বেসরকারি খাতের বিকাশ এবং রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণের শুরু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই। পাটকল ও বস্ত্র কারখানা বেসরকারি খাতে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছিলেন। এত দিন পরে এসে আমরা রপ্তানি বহুমুখীকরণের কথা বলছি। অথচ বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে বেক্সিমকোকে পাট রপ্তানির অনুমোদনের সময় মোট রপ্তানির ৪০ ভাগ অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানির শর্ত বেঁধে দিয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন একটি ভারসাম্যপূর্ণ অর্থনীতি গড়তে। আজকে বাংলাদেশের অর্থনীতি যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে, এর নীলনকশা করে গেছেন বঙ্গবন্ধু।’
দেশে ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করতে হলে দুর্নীতি কমানোর ওপর তাগিদ দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও সাংসদ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। আর দুর্নীতি কখনো এক হাতে হয় না। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদেরও দুর্নীতিতে সহায়তা বন্ধ করতে হবে।’
ব্যবসায়ী এ কে আজাদ বলেন, ‘এখনো লালফিতার দৌরাত্ম্য থেকে বের হতে পারিনি আমরা। তিতাসের একটি সংযোগ পেতে ৩৩-৩৪টি সই লাগে; এক বছর সময় লেগে যায়। দক্ষ মানবসম্পদ না থাকায় বছরে পাঁচ থেকে ছয় বিলিয়ন ডলার আমাদের দেশ থেকে চলে যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান-কোরিয়ার মতো বিভিন্ন দেশে। মানসম্মত বিদ্যুৎ-জ্বালানি না হলে দেশে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব না।’
আগে বাংলাদেশকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা বিদেশিরাও এখন এখানে বিনিয়োগ করতে চান বলে জানিয়েছেন কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আগে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো “মিসকিন” বলে নাক সিটকাতো, এখন তারা আমাদের দেশে বিনিয়োগ করতে চায়, আসতে চায়।’
গত বক্তব্যে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ, ভঙ্গুর অর্থনীতি, বিপর্যস্ত যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। কিন্তু এ সময়ের মধ্যেই মাথাপিছু আয় ৯৩ ডলার থেকে ২৭১ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছিলেন।
দেশে বিনিয়োগের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধ করা এবং নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস-বিদ্যুতের সরবরাহ চান ব্যবসায়ীরা। গতকাল বুধবার ‘বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শন: শিল্প ও বাণিজ্য উন্নয়নে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনায় ব্যবসায়ীরা তাঁদের এসব চাওয়ার কথা জানান।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এই আলোচনার আয়োজন করে। এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল নিবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ। আলোচনায় অংশ নেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ব্যবসায়ী নেতা ও সাংসদ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ ও কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ব্যারিস্টার নিহাদ কবির এবং এফবিসিসিআইয়ের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু।
মূল নিবন্ধে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) পূর্ণ বাস্তবায়ন না হওয়ায় প্রতিবছর বাধাগ্রস্ত হচ্ছে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড। এ জন্য তিনি বিদ্যমান জুলাই-জুন অর্থবছর পদ্ধতির বদলে জানুয়ারি-ডিসেম্বর অর্থবছর করার সুপারিশ করেন।
ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে এডিপির সংশোধিত বরাদ্দের মাত্র ৬০ ভাগ খরচ হয়; আর বাকি দুই মাসে খরচ হয় শতকরা ৪০ ভাগ। মে-জুনে যেসব উন্নয়নকাজ করা হয় তার বড় অংশ বৃষ্টি, বন্যার পানি, নদীভাঙন ও বাঁধের ফাটলে তলিয়ে যায়। দেশের খুব একটা উপকার হয় না। এই ধরনের অপচয় বন্ধে জানুয়ারি-ডিসেম্বর অর্থবছর করার জোর সুপারিশ করছি।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আজকের বাংলাদেশ যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, তার মূল ভিত্তি গড়ে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাবার দেখানো পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের ব্যবসায়ীদের যেকোনো সমস্যার কথা তিনি মনোযোগ দিয়ে শুনে থাকেন। তবে ব্যবসায়ীদের মনে রাখতে হবে, প্রধানমন্ত্রী শুধু ব্যবসায়ীদের কথাই নয়, শ্রমিকদের কথাও ভাবেন। তাই ব্যবসায়ীদের শ্রমিকদের স্বার্থের বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘বর্তমানে সরকারি যেসব পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়, সেগুলো জাতির পিতার দিয়ে যাওয়া নির্দেশনার আলোকেই বাস্তবায়িত হচ্ছে। বর্তমানে দেশের বেসরকারি খাত বাণিজ্যের ৮০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে। এটা ৯০ ভাগ হলেও আমাদের সমস্যা নাই। তবে নতুন নতুন খাতে বিনিয়োগ করতে হবে।’
সালমান এফ রহমান বলেন, ‘স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশে বেসরকারি খাতের বিকাশ এবং রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণের শুরু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই। পাটকল ও বস্ত্র কারখানা বেসরকারি খাতে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছিলেন। এত দিন পরে এসে আমরা রপ্তানি বহুমুখীকরণের কথা বলছি। অথচ বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে বেক্সিমকোকে পাট রপ্তানির অনুমোদনের সময় মোট রপ্তানির ৪০ ভাগ অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানির শর্ত বেঁধে দিয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন একটি ভারসাম্যপূর্ণ অর্থনীতি গড়তে। আজকে বাংলাদেশের অর্থনীতি যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে, এর নীলনকশা করে গেছেন বঙ্গবন্ধু।’
দেশে ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করতে হলে দুর্নীতি কমানোর ওপর তাগিদ দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও সাংসদ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। আর দুর্নীতি কখনো এক হাতে হয় না। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদেরও দুর্নীতিতে সহায়তা বন্ধ করতে হবে।’
ব্যবসায়ী এ কে আজাদ বলেন, ‘এখনো লালফিতার দৌরাত্ম্য থেকে বের হতে পারিনি আমরা। তিতাসের একটি সংযোগ পেতে ৩৩-৩৪টি সই লাগে; এক বছর সময় লেগে যায়। দক্ষ মানবসম্পদ না থাকায় বছরে পাঁচ থেকে ছয় বিলিয়ন ডলার আমাদের দেশ থেকে চলে যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান-কোরিয়ার মতো বিভিন্ন দেশে। মানসম্মত বিদ্যুৎ-জ্বালানি না হলে দেশে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব না।’
আগে বাংলাদেশকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা বিদেশিরাও এখন এখানে বিনিয়োগ করতে চান বলে জানিয়েছেন কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আগে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো “মিসকিন” বলে নাক সিটকাতো, এখন তারা আমাদের দেশে বিনিয়োগ করতে চায়, আসতে চায়।’
গত বক্তব্যে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ, ভঙ্গুর অর্থনীতি, বিপর্যস্ত যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। কিন্তু এ সময়ের মধ্যেই মাথাপিছু আয় ৯৩ ডলার থেকে ২৭১ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছিলেন।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চার কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। গতকাল রোববার এনবিআরের কাস্টমস ও ভ্যাট প্রশাসন—১ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মোহাম্মদ আবুল মনসুর।
৩৩ মিনিট আগেরপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) নতুন ভাইস চেয়ারম্যানের হলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। তিনি সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনের স্থলাভিসিক্ত হবেন। আবদুর রহিম খান বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি অনুবিভাগের দায়িত্বে রয়েছেন।
৩৩ মিনিট আগেরূপালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ব্যাংকটির বিভিন্ন শাখা, জোনাল অফিস ও বিভাগীয় কার্যালয়কে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেগত তিন বছরে দেশে দারিদ্র্যের হার বেড়েছে ৯ দশমিক ২৩ শতাংশ। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, দেশে এখন দারিদ্র্যের হার ২৭ দশমিক ৯৩ বা প্রায় ২৮ শতাংশ। যা ২০২২ সালে ছিল ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ...
৫ ঘণ্টা আগে