নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রতিনিধিদল (আইএমএফ) এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে আইএমএফের ঋণের শর্ত হিসেবে রিজার্ভ, ডলারের দর, সুদের হার, বাণিজ্য ঘাটতি, ব্যাংকের তারল্যসহ নানা বিষয়ে নেওয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রতিনিধিদের জানানো হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পারেনি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ফের ব্যাংক ঋণের সুদহার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে আইএমএফের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিকেলে আবার ঋণের সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মাত্র এক দিন আগেই (বুধবার) নীতি সুদহার বা রেপো রেট একবারে দশমিক ৭৫ শতাংশীয় পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমান নীতি সুদহার ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। নতুন নীতি সুদহার বা রেপো রেট হবে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ।
অনিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতি সামাল দিতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট বা স্মার্ট রেট বাড়িয়ে সাড়ে ৩ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রি-শিপমেন্ট রপ্তানি ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশের বদলে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি পর্যায়ক্রমে কমানোর লক্ষ্যে ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশের স্থলে সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারণ করতে হবে। এ ছাড়া প্রি-শিপমেন্ট রপ্তানি ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশের স্থলে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারণ করতে হবে। তবে কৃষি ও পল্লি ঋণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মার্জিন ২ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকবে।
এদিকে আজ বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈঠকের পর বিকেলে এনবিআরের সঙ্গে বৈঠক করে আইএমএফের প্রতিনিধিদল। এ সময় এনবিআরের পক্ষ থেকে রাজস্ব খাতে নেওয়া নানা সংস্কার পদক্ষেপের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরা হয়। তবে এতে অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায়ে ব্যর্থতা, অটোমেশনে ধীরগতি ও গতানুগতিক রাজস্ব আদায়ের রূপরেখায় সন্তুষ্ট হতে পারেনি তারা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রতিনিধিদল (আইএমএফ) এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে আইএমএফের ঋণের শর্ত হিসেবে রিজার্ভ, ডলারের দর, সুদের হার, বাণিজ্য ঘাটতি, ব্যাংকের তারল্যসহ নানা বিষয়ে নেওয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রতিনিধিদের জানানো হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পারেনি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ফের ব্যাংক ঋণের সুদহার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে আইএমএফের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিকেলে আবার ঋণের সুদহার বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মাত্র এক দিন আগেই (বুধবার) নীতি সুদহার বা রেপো রেট একবারে দশমিক ৭৫ শতাংশীয় পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমান নীতি সুদহার ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। নতুন নীতি সুদহার বা রেপো রেট হবে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ।
অনিয়ন্ত্রিত মূল্যস্ফীতি সামাল দিতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট বা স্মার্ট রেট বাড়িয়ে সাড়ে ৩ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রি-শিপমেন্ট রপ্তানি ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশের বদলে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি পর্যায়ক্রমে কমানোর লক্ষ্যে ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশের স্থলে সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারণ করতে হবে। এ ছাড়া প্রি-শিপমেন্ট রপ্তানি ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশের স্থলে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৫ শতাংশ মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারণ করতে হবে। তবে কৃষি ও পল্লি ঋণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মার্জিন ২ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকবে।
এদিকে আজ বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈঠকের পর বিকেলে এনবিআরের সঙ্গে বৈঠক করে আইএমএফের প্রতিনিধিদল। এ সময় এনবিআরের পক্ষ থেকে রাজস্ব খাতে নেওয়া নানা সংস্কার পদক্ষেপের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরা হয়। তবে এতে অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায়ে ব্যর্থতা, অটোমেশনে ধীরগতি ও গতানুগতিক রাজস্ব আদায়ের রূপরেখায় সন্তুষ্ট হতে পারেনি তারা।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে