নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে লোকসানে রয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজ লিমিটেড। ২০২২-২৩ অর্থবছরে আরও বেশি লোকসান হয়েছে কোম্পানিটির। এর প্রধান কারণ ১৬ কোটি টাকার পণ্য নষ্ট হয়ে গেছে।
এ ছাড়া বাকিতে বেচে লোকসানের খাতায় যোগ হয়েছে আরও ৯ কোটি টাকা। সেই সঙ্গে কোম্পানির কাছে ৩৭ কোটি টাকার অবণ্টিত লভ্যাংশ রয়েছে, যা আইনের বরখেলাপ। আর্থিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছেন নিরীক্ষক।
কোম্পানি সচিব মো. শাহরিয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এই মুহূর্তে এ বিষয়ে কথা বলতে পারছি না। আগামীকাল অফিস চলাকালীন আসুন অথবা ফোন করবেন, তখন কথা বলব।’
তথ্যমতে, অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজের ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা লোকসান হয়। এরপরের ২ অর্থবছরে যথাক্রমে ৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা ও ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা লোকসান হয়। এসব ছাপিয়ে সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। এর মধ্যে পণ্য নষ্ট ও বাকি বিক্রি বাবদ লোকসান ২৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
ক্রেতা ক্রয়াদেশ বাতিল করায় কোম্পানিটির ১৫ কোটি ৮১ লাখ টাকার মজুত পণ্য নষ্ট হয়ে গেছে। এ ছাড়া বাকিতে বিক্রি করা বাবদ গ্রাহকদের কাছ থেকে ৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা আদায় নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এদিকে কোম্পানিটির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে শেয়ারপ্রতি ৩৬ পয়সা করে মোট ৬ কোটি ১০ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। আর কোম্পানিটির কাছে শেয়ারহোল্ডারদের ৩৭ লাখ টাকার অবণ্টিত লভ্যাংশ রয়েছে বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে লোকসানে রয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজ লিমিটেড। ২০২২-২৩ অর্থবছরে আরও বেশি লোকসান হয়েছে কোম্পানিটির। এর প্রধান কারণ ১৬ কোটি টাকার পণ্য নষ্ট হয়ে গেছে।
এ ছাড়া বাকিতে বেচে লোকসানের খাতায় যোগ হয়েছে আরও ৯ কোটি টাকা। সেই সঙ্গে কোম্পানির কাছে ৩৭ কোটি টাকার অবণ্টিত লভ্যাংশ রয়েছে, যা আইনের বরখেলাপ। আর্থিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছেন নিরীক্ষক।
কোম্পানি সচিব মো. শাহরিয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এই মুহূর্তে এ বিষয়ে কথা বলতে পারছি না। আগামীকাল অফিস চলাকালীন আসুন অথবা ফোন করবেন, তখন কথা বলব।’
তথ্যমতে, অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজের ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা লোকসান হয়। এরপরের ২ অর্থবছরে যথাক্রমে ৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা ও ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা লোকসান হয়। এসব ছাপিয়ে সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। এর মধ্যে পণ্য নষ্ট ও বাকি বিক্রি বাবদ লোকসান ২৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
ক্রেতা ক্রয়াদেশ বাতিল করায় কোম্পানিটির ১৫ কোটি ৮১ লাখ টাকার মজুত পণ্য নষ্ট হয়ে গেছে। এ ছাড়া বাকিতে বিক্রি করা বাবদ গ্রাহকদের কাছ থেকে ৯ কোটি ৩৬ লাখ টাকা আদায় নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এদিকে কোম্পানিটির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে শেয়ারপ্রতি ৩৬ পয়সা করে মোট ৬ কোটি ১০ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। আর কোম্পানিটির কাছে শেয়ারহোল্ডারদের ৩৭ লাখ টাকার অবণ্টিত লভ্যাংশ রয়েছে বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
২০ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১ দিন আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১ দিন আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১ দিন আগে