কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
চীনে শিগগির মৌসুমি ফল রপ্তানি শুরু করতে পারবেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে চলতি বছরই পেয়ারা ও কাঁঠাল রপ্তানির অনুমতি দিতে পারে বেইজিং। এমনটিই জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত।
আগামীকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ে বাংলাদেশ ও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ বৈঠক সামনে রেখে আজ রোববার ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠকে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের পেয়ারা ও কাঁঠাল চীনে রপ্তানির জন্য এ বছরই অনুমতি দেওয়া হবে।
উপদেষ্টা তখন বাংলাদেশে জ্বালানি সাশ্রয়ী ফল প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ সুবিধা স্থাপনের জন্য চীনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
গত বছরের আগস্টের শেষ নাগাদ তৎকালীন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। সেই বৈঠকেই ২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে চীনে আম, কাঁঠাল, পেয়ারাসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফল রপ্তানির বিষয়ে আলোচনা হয়।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, গত এক দশক বা এরও বেশি সময় ধরে উদার অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা দিলেও চীন বাংলাদেশের জন্য সম্ভাবনাময় রপ্তানি বাজার হয়ে উঠতে পারেনি। গত অর্থবছরের জুলাই-মে পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে চীনে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৭৬১ দশমিক ০২ মিলিয়ন ডলার। ২০২২–২৩ অর্থবছরে তা ছিল ৬৭৭ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ পণ্যের ওপর শুল্কমুক্ত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও চীনে রপ্তানি তেমন বাড়েনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চীন শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের বৃহত্তম আমদানি বাজারে পরিণত হয়েছে। প্রতিবছর সেখান থেকে আমদানি হচ্ছে ২৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
চীনে শিগগির মৌসুমি ফল রপ্তানি শুরু করতে পারবেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে চলতি বছরই পেয়ারা ও কাঁঠাল রপ্তানির অনুমতি দিতে পারে বেইজিং। এমনটিই জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত।
আগামীকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ে বাংলাদেশ ও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ বৈঠক সামনে রেখে আজ রোববার ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠকে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের পেয়ারা ও কাঁঠাল চীনে রপ্তানির জন্য এ বছরই অনুমতি দেওয়া হবে।
উপদেষ্টা তখন বাংলাদেশে জ্বালানি সাশ্রয়ী ফল প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ সুবিধা স্থাপনের জন্য চীনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
গত বছরের আগস্টের শেষ নাগাদ তৎকালীন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। সেই বৈঠকেই ২০২৫ সালে বাংলাদেশ থেকে চীনে আম, কাঁঠাল, পেয়ারাসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফল রপ্তানির বিষয়ে আলোচনা হয়।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, গত এক দশক বা এরও বেশি সময় ধরে উদার অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা দিলেও চীন বাংলাদেশের জন্য সম্ভাবনাময় রপ্তানি বাজার হয়ে উঠতে পারেনি। গত অর্থবছরের জুলাই-মে পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে চীনে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৭৬১ দশমিক ০২ মিলিয়ন ডলার। ২০২২–২৩ অর্থবছরে তা ছিল ৬৭৭ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশের ৯৮ শতাংশ পণ্যের ওপর শুল্কমুক্ত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও চীনে রপ্তানি তেমন বাড়েনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চীন শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের বৃহত্তম আমদানি বাজারে পরিণত হয়েছে। প্রতিবছর সেখান থেকে আমদানি হচ্ছে ২৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৩ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৪ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে