নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৩ হাজার ৮৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
ডিএসসিসির নগর ভবনের মিলনায়তনে আজ বুধবার প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া এই বাজেট ঘোষণা করেন।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
ব্যয়ের হিসাবে ৬৩৫ দশমিক ৩৩ কোটি টাকা মোট পরিচালনা ব্যয় ধরা হয়েছে; অন্যান্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ দশমিক শূন্য ১ কোটি টাকা। এ ছাড়া ৮৭৬ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা নিজস্ব অর্থায়নে উন্নয়ন ব্যয়, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা ডিএসসিসি, সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তায় উন্নয়ন ব্যয়, ২ হাজার ৩৪৫ দশমিক ৮৮ কোটি টাকা উন্নয়ন ব্যয় এবং সমাপনী স্থিতি (এফডিআরসহ) ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।
খাতভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তাপ্রাপ্ত প্রকল্পে, যার পরিমাণ ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৩৮ শতাংশ।
‘অন্যান্য ব্যয়’ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ দশমিক ২৬ কোটি টাকা, যা বাজেটের ২৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সড়ক ও ট্রাফিক অবকাঠামো ৩৬৫ দশমিক ১১ কোটি টাকা, যা ১০ শতাংশ।
খাল উন্নয়ন ও জলাবদ্ধতা নিরসন খাতে মোট বাজেটের ৩ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে—১১৫ কোটি টাকা। ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ রক্ষণাবেক্ষণের বাজেট ১২৬ দশমিক ৪৮ কোটি।
বেতন-ভাতা খাতে ৩৫৫ কোটি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ৫৭ দশমিক ২০ কোটি, বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ উন্নয়ন খাতে ৫ দশমিক ২৬ কোটি, মশকনিধন ও স্বাস্থ্য খাতে ৫৭ দশমিক ৪৪ কোটি, কল্যাণমূলক ব্যয়ে ১৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ হাজার ৭৬০ দশমিক ৭৪ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিল ডিএসসিসি। পরে সংশোধিত বাজেট ছিল ২ হাজার ৬৬৭ দশমিক ৫৯ টাকা।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৩ হাজার ৮৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
ডিএসসিসির নগর ভবনের মিলনায়তনে আজ বুধবার প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া এই বাজেট ঘোষণা করেন।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
ব্যয়ের হিসাবে ৬৩৫ দশমিক ৩৩ কোটি টাকা মোট পরিচালনা ব্যয় ধরা হয়েছে; অন্যান্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ দশমিক শূন্য ১ কোটি টাকা। এ ছাড়া ৮৭৬ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা নিজস্ব অর্থায়নে উন্নয়ন ব্যয়, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা ডিএসসিসি, সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তায় উন্নয়ন ব্যয়, ২ হাজার ৩৪৫ দশমিক ৮৮ কোটি টাকা উন্নয়ন ব্যয় এবং সমাপনী স্থিতি (এফডিআরসহ) ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।
খাতভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তাপ্রাপ্ত প্রকল্পে, যার পরিমাণ ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৩৮ শতাংশ।
‘অন্যান্য ব্যয়’ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ দশমিক ২৬ কোটি টাকা, যা বাজেটের ২৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সড়ক ও ট্রাফিক অবকাঠামো ৩৬৫ দশমিক ১১ কোটি টাকা, যা ১০ শতাংশ।
খাল উন্নয়ন ও জলাবদ্ধতা নিরসন খাতে মোট বাজেটের ৩ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে—১১৫ কোটি টাকা। ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ রক্ষণাবেক্ষণের বাজেট ১২৬ দশমিক ৪৮ কোটি।
বেতন-ভাতা খাতে ৩৫৫ কোটি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ৫৭ দশমিক ২০ কোটি, বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ উন্নয়ন খাতে ৫ দশমিক ২৬ কোটি, মশকনিধন ও স্বাস্থ্য খাতে ৫৭ দশমিক ৪৪ কোটি, কল্যাণমূলক ব্যয়ে ১৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ হাজার ৭৬০ দশমিক ৭৪ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিল ডিএসসিসি। পরে সংশোধিত বাজেট ছিল ২ হাজার ৬৬৭ দশমিক ৫৯ টাকা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৩ হাজার ৮৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
ডিএসসিসির নগর ভবনের মিলনায়তনে আজ বুধবার প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া এই বাজেট ঘোষণা করেন।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
ব্যয়ের হিসাবে ৬৩৫ দশমিক ৩৩ কোটি টাকা মোট পরিচালনা ব্যয় ধরা হয়েছে; অন্যান্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ দশমিক শূন্য ১ কোটি টাকা। এ ছাড়া ৮৭৬ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা নিজস্ব অর্থায়নে উন্নয়ন ব্যয়, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা ডিএসসিসি, সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তায় উন্নয়ন ব্যয়, ২ হাজার ৩৪৫ দশমিক ৮৮ কোটি টাকা উন্নয়ন ব্যয় এবং সমাপনী স্থিতি (এফডিআরসহ) ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।
খাতভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তাপ্রাপ্ত প্রকল্পে, যার পরিমাণ ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৩৮ শতাংশ।
‘অন্যান্য ব্যয়’ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ দশমিক ২৬ কোটি টাকা, যা বাজেটের ২৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সড়ক ও ট্রাফিক অবকাঠামো ৩৬৫ দশমিক ১১ কোটি টাকা, যা ১০ শতাংশ।
খাল উন্নয়ন ও জলাবদ্ধতা নিরসন খাতে মোট বাজেটের ৩ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে—১১৫ কোটি টাকা। ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ রক্ষণাবেক্ষণের বাজেট ১২৬ দশমিক ৪৮ কোটি।
বেতন-ভাতা খাতে ৩৫৫ কোটি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ৫৭ দশমিক ২০ কোটি, বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ উন্নয়ন খাতে ৫ দশমিক ২৬ কোটি, মশকনিধন ও স্বাস্থ্য খাতে ৫৭ দশমিক ৪৪ কোটি, কল্যাণমূলক ব্যয়ে ১৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ হাজার ৭৬০ দশমিক ৭৪ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিল ডিএসসিসি। পরে সংশোধিত বাজেট ছিল ২ হাজার ৬৬৭ দশমিক ৫৯ টাকা।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৩ হাজার ৮৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
ডিএসসিসির নগর ভবনের মিলনায়তনে আজ বুধবার প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া এই বাজেট ঘোষণা করেন।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
ব্যয়ের হিসাবে ৬৩৫ দশমিক ৩৩ কোটি টাকা মোট পরিচালনা ব্যয় ধরা হয়েছে; অন্যান্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫ দশমিক শূন্য ১ কোটি টাকা। এ ছাড়া ৮৭৬ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা নিজস্ব অর্থায়নে উন্নয়ন ব্যয়, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা ডিএসসিসি, সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তায় উন্নয়ন ব্যয়, ২ হাজার ৩৪৫ দশমিক ৮৮ কোটি টাকা উন্নয়ন ব্যয় এবং সমাপনী স্থিতি (এফডিআরসহ) ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।
খাতভিত্তিক সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে সরকারি ও বৈদেশিক সহায়তাপ্রাপ্ত প্রকল্পে, যার পরিমাণ ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৩৮ শতাংশ।
‘অন্যান্য ব্যয়’ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ দশমিক ২৬ কোটি টাকা, যা বাজেটের ২৯ দশমিক ৫৩ শতাংশ। সড়ক ও ট্রাফিক অবকাঠামো ৩৬৫ দশমিক ১১ কোটি টাকা, যা ১০ শতাংশ।
খাল উন্নয়ন ও জলাবদ্ধতা নিরসন খাতে মোট বাজেটের ৩ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে—১১৫ কোটি টাকা। ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ রক্ষণাবেক্ষণের বাজেট ১২৬ দশমিক ৪৮ কোটি।
বেতন-ভাতা খাতে ৩৫৫ কোটি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতে ৫৭ দশমিক ২০ কোটি, বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ উন্নয়ন খাতে ৫ দশমিক ২৬ কোটি, মশকনিধন ও স্বাস্থ্য খাতে ৫৭ দশমিক ৪৪ কোটি, কল্যাণমূলক ব্যয়ে ১৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ হাজার ৭৬০ দশমিক ৭৪ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিল ডিএসসিসি। পরে সংশোধিত বাজেট ছিল ২ হাজার ৬৬৭ দশমিক ৫৯ টাকা।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
৮ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
বাণিজ্যিক সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আজ শুক্রবার ভারতের দুটি পরিশোধনাগার মার্কিন জ্বালানি কোম্পানি এক্সন মবিলের কাছ থেকে ৪০ লাখ ব্যারেল গায়ানিজ অপরিশোধিত তেল কিনেছে। ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ সালের শুরুতে এসব তেল সরবরাহ করা হবে।
ভারতের সবচেয়ে বড় রিফাইনারি ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশন (আইওসি) এই প্রথম ২০ লাখ ব্যারেল ‘গোল্ডেন অ্যারোহেড’ গ্রেডের তেল কিনল। একইভাবে হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (এইচপিসিএল) ২০ লাখ ব্যারেল লাইজা ও ইউনিটি গোল্ড গ্রেডের তেল কিনেছে।
এই পদক্ষেপকে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হচ্ছে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য রাশিয়ার তেল বিক্রির ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বুধবার ঘোষণা দিয়েছেন, ভারত রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করবে, যদিও দিল্লি তা আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেনি। ভারতের কর্মকর্তারা বর্তমানে ওয়াশিংটনে শুল্ক হ্রাস নিয়ে বাণিজ্য আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের শর্তগুলোর মধ্যে রাশিয়ার তেল আমদানি কমানো এই আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি ভারতের পণ্যে শুল্ক দ্বিগুণ করেছে এবং রাশিয়ান তেল আমদানি বন্ধকে বাণিজ্য চুক্তির কেন্দ্রীয় শর্ত হিসেবে তুলে ধরেছে।
ভারত ও চীন বর্তমানে রাশিয়ার তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ইউরোপের বাজার হারিয়ে মস্কো কম দামে ভারত ও চীনের কাছে তেল বিক্রি করে আসছে। বর্তমানে ভারতের মোট তেল আমদানির ৩৬ শতাংশ রাশিয়া থেকে আসে, দৈনিক প্রায় ১৭ দশমিক ৫ লাখ ব্যারেল। তবে ডিসেম্বর থেকে ক্রয়ে বড় ধরনের হ্রাস আসতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকেরা।
এই অবস্থায় গায়ানার মতো নতুন সরবরাহ উৎসে ঝুঁকে রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাতে চায় দিল্লি। এক্সন মবিল নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের উৎপাদন বাড়ার ফলে গায়ানা দ্রুত বৈশ্বিক তেল রপ্তানিকারক হিসেবে গুরুত্ব পাচ্ছে। বর্তমানে দেশটির দৈনিক উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭০ হাজার ব্যারেলে। জুলাইয়ে নতুন ‘গোল্ডেন অ্যারোহেড’ গ্রেড চালুর পর অক্টোবর মাসে গায়ানার তেল রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে দৈনিক ৯ লাখ ৩৮ হাজার ব্যারেল, যা দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
বাণিজ্যিক সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আজ শুক্রবার ভারতের দুটি পরিশোধনাগার মার্কিন জ্বালানি কোম্পানি এক্সন মবিলের কাছ থেকে ৪০ লাখ ব্যারেল গায়ানিজ অপরিশোধিত তেল কিনেছে। ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ সালের শুরুতে এসব তেল সরবরাহ করা হবে।
ভারতের সবচেয়ে বড় রিফাইনারি ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশন (আইওসি) এই প্রথম ২০ লাখ ব্যারেল ‘গোল্ডেন অ্যারোহেড’ গ্রেডের তেল কিনল। একইভাবে হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (এইচপিসিএল) ২০ লাখ ব্যারেল লাইজা ও ইউনিটি গোল্ড গ্রেডের তেল কিনেছে।
এই পদক্ষেপকে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হচ্ছে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য রাশিয়ার তেল বিক্রির ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বুধবার ঘোষণা দিয়েছেন, ভারত রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করবে, যদিও দিল্লি তা আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেনি। ভারতের কর্মকর্তারা বর্তমানে ওয়াশিংটনে শুল্ক হ্রাস নিয়ে বাণিজ্য আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রের শর্তগুলোর মধ্যে রাশিয়ার তেল আমদানি কমানো এই আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি ভারতের পণ্যে শুল্ক দ্বিগুণ করেছে এবং রাশিয়ান তেল আমদানি বন্ধকে বাণিজ্য চুক্তির কেন্দ্রীয় শর্ত হিসেবে তুলে ধরেছে।
ভারত ও চীন বর্তমানে রাশিয়ার তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ইউরোপের বাজার হারিয়ে মস্কো কম দামে ভারত ও চীনের কাছে তেল বিক্রি করে আসছে। বর্তমানে ভারতের মোট তেল আমদানির ৩৬ শতাংশ রাশিয়া থেকে আসে, দৈনিক প্রায় ১৭ দশমিক ৫ লাখ ব্যারেল। তবে ডিসেম্বর থেকে ক্রয়ে বড় ধরনের হ্রাস আসতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকেরা।
এই অবস্থায় গায়ানার মতো নতুন সরবরাহ উৎসে ঝুঁকে রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাতে চায় দিল্লি। এক্সন মবিল নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়ামের উৎপাদন বাড়ার ফলে গায়ানা দ্রুত বৈশ্বিক তেল রপ্তানিকারক হিসেবে গুরুত্ব পাচ্ছে। বর্তমানে দেশটির দৈনিক উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭০ হাজার ব্যারেলে। জুলাইয়ে নতুন ‘গোল্ডেন অ্যারোহেড’ গ্রেড চালুর পর অক্টোবর মাসে গায়ানার তেল রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে দৈনিক ৯ লাখ ৩৮ হাজার ব্যারেল, যা দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫নাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বের বৃহত্তম প্যাকেটজাত খাদ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানি নেসলের শেয়ারের দাম গতকাল বৃহস্পতিবার অনেক বেড়ে যায়। এর কারণ দুটি। প্রথমত, তাদের বিক্রি বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হয়েছে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিটি হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে খরচ কমানোর বড় পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এর ফলে নেসলের শেয়ারের দাম ২০০৮ সালের পর গতকাল এক দিনে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায়।
মার্কেটওয়াচ জানিয়েছে, নেসপ্রেসো ও কিটক্যাটের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর মালিক এই কোম্পানির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফিলিপ নাভরাতিলের নেতৃত্বে সম্প্রতি ব্যাপক ব্যয় সংকোচন কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
নাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
সুইজারল্যান্ডের ভেভেতে অবস্থিত নেসলে তৃতীয় প্রান্তিকে ৪ দশমিক ৩ শতাংশ অর্গানিক সেলস গ্রোথ (জৈব বিক্রয় বৃদ্ধি) রিপোর্ট করেছে, যা কোম্পানি সংকলিত ৩ দশমিক ৭ শতাংশ পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি।
ইউবিএসের বিশ্লেষক গুইলাউম ডেলমাস বলেন, গুরুত্বপূর্ণভাবে এই প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যাওয়া সম্পূর্ণরূপে আরআইজির কারণে হয়েছে।
নাভরাতিল গত ১ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব নেন, তাঁর পূর্বসূরি এক কর্মীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের ঘটনায় বরখাস্ত হওয়ার পর।
দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই নাটকীয়ভাবে কৌশল পরিবর্তনের ঘোষণা দেন নাভরাতিল। তিনি আগের ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ফ্রাঁ ব্যয় সংকোচনের লক্ষ্য বাড়িয়ে ২০২৭ সালের মধ্যে ৩ বিলিয়ন ফ্রাঁ করার পরিকল্পনা করেন।
এর অংশ হিসেবে কোম্পানিটি মোট কর্মীর ৬ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ১৬ হাজার পদ বাতিল করবে, যার দুই-তৃতীয়াংশ অফিসভিত্তিক কর্মী।
নাভরাতিল বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আরও দ্রুতগতিতে প্রবৃদ্ধির গতি বাড়াতে চায়। আর এর জন্য পারফরম্যান্সভিত্তিক মানসিকতা তৈরি করা জরুরি।
বিশ্বের বৃহত্তম প্যাকেটজাত খাদ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানি নেসলের শেয়ারের দাম গতকাল বৃহস্পতিবার অনেক বেড়ে যায়। এর কারণ দুটি। প্রথমত, তাদের বিক্রি বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হয়েছে। দ্বিতীয়ত, কোম্পানিটি হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে খরচ কমানোর বড় পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এর ফলে নেসলের শেয়ারের দাম ২০০৮ সালের পর গতকাল এক দিনে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায়।
মার্কেটওয়াচ জানিয়েছে, নেসপ্রেসো ও কিটক্যাটের মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর মালিক এই কোম্পানির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফিলিপ নাভরাতিলের নেতৃত্বে সম্প্রতি ব্যাপক ব্যয় সংকোচন কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
নাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
সুইজারল্যান্ডের ভেভেতে অবস্থিত নেসলে তৃতীয় প্রান্তিকে ৪ দশমিক ৩ শতাংশ অর্গানিক সেলস গ্রোথ (জৈব বিক্রয় বৃদ্ধি) রিপোর্ট করেছে, যা কোম্পানি সংকলিত ৩ দশমিক ৭ শতাংশ পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি।
ইউবিএসের বিশ্লেষক গুইলাউম ডেলমাস বলেন, গুরুত্বপূর্ণভাবে এই প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যাওয়া সম্পূর্ণরূপে আরআইজির কারণে হয়েছে।
নাভরাতিল গত ১ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব নেন, তাঁর পূর্বসূরি এক কর্মীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের ঘটনায় বরখাস্ত হওয়ার পর।
দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই নাটকীয়ভাবে কৌশল পরিবর্তনের ঘোষণা দেন নাভরাতিল। তিনি আগের ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ফ্রাঁ ব্যয় সংকোচনের লক্ষ্য বাড়িয়ে ২০২৭ সালের মধ্যে ৩ বিলিয়ন ফ্রাঁ করার পরিকল্পনা করেন।
এর অংশ হিসেবে কোম্পানিটি মোট কর্মীর ৬ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ১৬ হাজার পদ বাতিল করবে, যার দুই-তৃতীয়াংশ অফিসভিত্তিক কর্মী।
নাভরাতিল বলেন, প্রতিষ্ঠানটি আরও দ্রুতগতিতে প্রবৃদ্ধির গতি বাড়াতে চায়। আর এর জন্য পারফরম্যান্সভিত্তিক মানসিকতা তৈরি করা জরুরি।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে প্রথম তিন মাসে ১৫ হাজার ২৭০ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। প্রবৃদ্ধি হার ২০ দশমিক ২১ শতাংশ।
এর আগে, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৭৬ হাজার ৬৮ কোটি টাকা এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৬৮ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা।
এনবিআর জানিয়েছে, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে আয়কর ও ভ্রমণ কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক খাত এবং আমদানি ও রপ্তানি খাতের প্রত্যেকটিতে রাজস্ব আদায়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এনবিআরের তথ্য বলছে, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক খাত থেকে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে সবচেয়ে বেশি ৩৪ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২০২৫, ২০২৩-২০২৪ এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এই খাতে আদায়ের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮৩৮, ২৮ হাজার ৪৪৫ এবং ২৪ হাজার ৫৪৬ কোটি টাকা। বিগত অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় এ বছর স্থানীয় পর্যায়ের মূসক আদায়ের প্রবৃদ্ধি হার ২৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
এনবিআর বলছে, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকা, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২৪ হাজার ৮০ কোটি টাকা, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২৩ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২১ হাজার ১৬ কোটি টাকার চাইতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি। আয়কর ও ভ্রমণ করের ক্ষেত্রে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছরের আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ১৮ দশমিক ২৬ শতাংশ।
আমদানি ও রপ্তানি খাতে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৭ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা, যা গত তিন অর্থবছরের একই সময়ে আদায়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি। বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এই খাতে আদায় ছিল ২৪ হাজার ৬২৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এই খাতে রাজস্ব আদায় বেশি হয়েছে ২ হাজার ৮৯২ কোটি টাকা। আমদানি ও রপ্তানি খাতে রাজস্ব আদায়ে ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে।
এনবিআর বলছে, করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন নিশ্চিতকরণ, কর ফাঁকি প্রতিরোধ এবং ফাঁকি দেওয়া রাজস্ব পুনরুদ্ধার করে সরকারি কোষাগারে জমাদানের কাজে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মেধাবী এবং পরিশ্রমী কর্মীগণ তাদের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির এ ধারাকে আরও বেগবান করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৭৫ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে প্রথম তিন মাসে ১৫ হাজার ২৭০ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। প্রবৃদ্ধি হার ২০ দশমিক ২১ শতাংশ।
এর আগে, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৭৬ হাজার ৬৮ কোটি টাকা এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে রাজস্ব আদায়ের মোট পরিমাণ ছিল ৬৮ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা।
এনবিআর জানিয়েছে, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে আয়কর ও ভ্রমণ কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক খাত এবং আমদানি ও রপ্তানি খাতের প্রত্যেকটিতে রাজস্ব আদায়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এনবিআরের তথ্য বলছে, স্থানীয় পর্যায়ের মূসক খাত থেকে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে সবচেয়ে বেশি ৩৪ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২০২৫, ২০২৩-২০২৪ এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এই খাতে আদায়ের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২৬ হাজার ৮৩৮, ২৮ হাজার ৪৪৫ এবং ২৪ হাজার ৫৪৬ কোটি টাকা। বিগত অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় এ বছর স্থানীয় পর্যায়ের মূসক আদায়ের প্রবৃদ্ধি হার ২৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
এনবিআর বলছে, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৭৮ কোটি টাকা, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২৪ হাজার ৮০ কোটি টাকা, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২৩ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা এবং ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের আদায় ২১ হাজার ১৬ কোটি টাকার চাইতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি। আয়কর ও ভ্রমণ করের ক্ষেত্রে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছরের আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ১৮ দশমিক ২৬ শতাংশ।
আমদানি ও রপ্তানি খাতে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৭ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা, যা গত তিন অর্থবছরের একই সময়ে আদায়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি। বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এই খাতে আদায় ছিল ২৪ হাজার ৬২৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে এই খাতে রাজস্ব আদায় বেশি হয়েছে ২ হাজার ৮৯২ কোটি টাকা। আমদানি ও রপ্তানি খাতে রাজস্ব আদায়ে ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে।
এনবিআর বলছে, করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন নিশ্চিতকরণ, কর ফাঁকি প্রতিরোধ এবং ফাঁকি দেওয়া রাজস্ব পুনরুদ্ধার করে সরকারি কোষাগারে জমাদানের কাজে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মেধাবী এবং পরিশ্রমী কর্মীগণ তাদের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির এ ধারাকে আরও বেগবান করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
৮ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১২ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। একই সময়ে নিষ্পত্তি হয়েছে ১১ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর ছিল ১০ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন। অর্থাৎ এলসি খোলা বেড়েছে ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ, নিষ্পত্তি বেড়েছে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ।
ইউক্রেন যুদ্ধের পর যখন বিশ্ববাজারে ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছিল, তখন বাংলাদেশেও নানা নিয়ন্ত্রণ জারি হয়। বিলাসপণ্য, বিদেশগমন ও অপ্রয়োজনীয় খাতে এলসি খোলায় কড়াকড়ি ছিল। এর ফলে আমদানি অনেক কমে গিয়েছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ বেড়েছে, ব্যাংকগুলোতে ডলারের মজুতও ভালো। তাই ধীরে ধীরে আমদানিও ফিরে আসছে স্বাভাবিক ছন্দে।
ডলারের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে এখন পর্যাপ্ত ডলার আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. এজাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের বাজার এখন অনেকটা স্থিতিশীল। ব্যাংকগুলোতে মজুত ভালো থাকায় এলসি খোলায় আগের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়ি নেই। ফলে ভোগ্যপণ্য, কাঁচামাল ও সারসহ সামগ্রিক আমদানিতে গতি এসেছে।’
তথ্য বলছে, ভোগ্যপণ্যে এলসি খোলা হয়েছে ৯৯ কোটি ডলারের, যা গত বছর ছিল ৯০ কোটি ৭০ লাখ ডলার। নিষ্পত্তিও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯২ কোটি ডলারে, আগের বছর ছিল ৮৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এক বছরে এই খাতে এলসি খোলা বেড়েছে ৯ দশমিক ১৪ শতাংশ, নিষ্পত্তি বেড়েছে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানিতেও সামান্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। চলতি সময়ে এলসি খোলা হয়েছে ২৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের, আগের বছর ছিল ২৬ কোটি ২০ লাখ। কিন্তু নিষ্পত্তি কমে ৩০ কোটি ৯০ লাখ ডলারে নেমেছে, যেখানে গত বছর ছিল ৩৫ কোটি ১০ লাখ ডলার। অর্থাৎ খোলায় সামান্য বৃদ্ধি হলেও নিষ্পত্তি কমেছে ১১ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
অন্যদিকে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি অবশ্য কমেছে। এ খাতে এলসি খোলা হয়েছে ৬৬ কোটি ৬০ লাখ ডলারের, যা গত বছর ছিল ৭৫ কোটি ৩০ লাখ। এক বছরে আমদানি কমেছে ১১ দশমিক ৬২ শতাংশ। নিষ্পত্তিও কমেছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ।
পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানিতে এলসি খোলা বেড়ে হয়েছে ১৪৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার, আগের বছর ছিল ১৩৯ কোটি ৪০ লাখ। তবে নিষ্পত্তি কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ১৪৪ কোটি ২০ লাখ ডলারে।
শিল্পের কাঁচামাল এবং পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি ও নিষ্পত্তির গতি কিছুটা কম হলেও এই সময় বেড়েছে বিবিধ পণ্যের আমদানির প্রবণতা। এ খাতে আগের তুলনায় এলসি খোলার হার ১৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং নিষ্পত্তিতে ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে।
মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান মনে করেন, ‘আমদানি বেড়ে যাওয়া শিল্প খাতের জন্য ভালো খবর। পর্যাপ্ত ডলার থাকায় ব্যবসায়ীরা এখন আগের মতো আত্মবিশ্বাসীভাবে পণ্য আনছেন। এতে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান দুটোই বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব বলছে, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে মোট ৬ হাজার ৮৩৫ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছর ছিল ৬ হাজার ৬৭২ কোটি ডলার; এক বছরে বেড়েছে ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
সবচেয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে রিজার্ভে। ৩১ মাস পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে; যা চলতি অর্থবছরের জুলাই শেষে ছিল ৩০.১৩ বিলিয়ন ডলার এবং আগস্টে ৩১ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ধারাবাহিক রিজার্ভ বাড়ছে। এভাবে ব্যাংকগুলোর হাতে ডলার বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই এখন বাজার থেকে ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার কিনেছে।
দেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। একই সময়ে নিষ্পত্তি হয়েছে ১১ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর ছিল ১০ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন। অর্থাৎ এলসি খোলা বেড়েছে ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ, নিষ্পত্তি বেড়েছে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ।
ইউক্রেন যুদ্ধের পর যখন বিশ্ববাজারে ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছিল, তখন বাংলাদেশেও নানা নিয়ন্ত্রণ জারি হয়। বিলাসপণ্য, বিদেশগমন ও অপ্রয়োজনীয় খাতে এলসি খোলায় কড়াকড়ি ছিল। এর ফলে আমদানি অনেক কমে গিয়েছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। রিজার্ভ বেড়েছে, ব্যাংকগুলোতে ডলারের মজুতও ভালো। তাই ধীরে ধীরে আমদানিও ফিরে আসছে স্বাভাবিক ছন্দে।
ডলারের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে এখন পর্যাপ্ত ডলার আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. এজাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের বাজার এখন অনেকটা স্থিতিশীল। ব্যাংকগুলোতে মজুত ভালো থাকায় এলসি খোলায় আগের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়ি নেই। ফলে ভোগ্যপণ্য, কাঁচামাল ও সারসহ সামগ্রিক আমদানিতে গতি এসেছে।’
তথ্য বলছে, ভোগ্যপণ্যে এলসি খোলা হয়েছে ৯৯ কোটি ডলারের, যা গত বছর ছিল ৯০ কোটি ৭০ লাখ ডলার। নিষ্পত্তিও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯২ কোটি ডলারে, আগের বছর ছিল ৮৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এক বছরে এই খাতে এলসি খোলা বেড়েছে ৯ দশমিক ১৪ শতাংশ, নিষ্পত্তি বেড়েছে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
মূলধনি যন্ত্রপাতির আমদানিতেও সামান্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। চলতি সময়ে এলসি খোলা হয়েছে ২৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের, আগের বছর ছিল ২৬ কোটি ২০ লাখ। কিন্তু নিষ্পত্তি কমে ৩০ কোটি ৯০ লাখ ডলারে নেমেছে, যেখানে গত বছর ছিল ৩৫ কোটি ১০ লাখ ডলার। অর্থাৎ খোলায় সামান্য বৃদ্ধি হলেও নিষ্পত্তি কমেছে ১১ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
অন্যদিকে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি অবশ্য কমেছে। এ খাতে এলসি খোলা হয়েছে ৬৬ কোটি ৬০ লাখ ডলারের, যা গত বছর ছিল ৭৫ কোটি ৩০ লাখ। এক বছরে আমদানি কমেছে ১১ দশমিক ৬২ শতাংশ। নিষ্পত্তিও কমেছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ।
পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানিতে এলসি খোলা বেড়ে হয়েছে ১৪৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার, আগের বছর ছিল ১৩৯ কোটি ৪০ লাখ। তবে নিষ্পত্তি কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ১৪৪ কোটি ২০ লাখ ডলারে।
শিল্পের কাঁচামাল এবং পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি ও নিষ্পত্তির গতি কিছুটা কম হলেও এই সময় বেড়েছে বিবিধ পণ্যের আমদানির প্রবণতা। এ খাতে আগের তুলনায় এলসি খোলার হার ১৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং নিষ্পত্তিতে ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে।
মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান মনে করেন, ‘আমদানি বেড়ে যাওয়া শিল্প খাতের জন্য ভালো খবর। পর্যাপ্ত ডলার থাকায় ব্যবসায়ীরা এখন আগের মতো আত্মবিশ্বাসীভাবে পণ্য আনছেন। এতে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান দুটোই বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব বলছে, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে মোট ৬ হাজার ৮৩৫ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছর ছিল ৬ হাজার ৬৭২ কোটি ডলার; এক বছরে বেড়েছে ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
সবচেয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে রিজার্ভে। ৩১ মাস পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ৩২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে; যা চলতি অর্থবছরের জুলাই শেষে ছিল ৩০.১৩ বিলিয়ন ডলার এবং আগস্টে ৩১ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ধারাবাহিক রিজার্ভ বাড়ছে। এভাবে ব্যাংকগুলোর হাতে ডলার বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই এখন বাজার থেকে ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার কিনেছে।
ডিএসসিসির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ৮৪৫ দশমিক ১৬ কোটি টাকা প্রারম্ভিক আয় ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩২০ দশমিক ৪০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়, ১২৭ কোটি টাকা সরকারি ও বিশেষ বরাদ্দ, ১ হাজার ৪৬৯ দশমিক ২৪ কোটি সরকারি ও বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্তি এবং অন্যান্য আয় ৭৯ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।
০৬ আগস্ট ২০২৫রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
৮ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে