নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পদ্মা ব্যাংক থাকছে না। ব্যাংকটিকে একীভূত করার কারণে নতুন কার্যক্রম চলবে এক্সিম ব্যাংকের নামে। একীভূত করা হলে সুদ হয়ে যাবে মুনাফা। আর কোনো কর্মচারী চাকরি হারাবেন না। তবে পদ্মা ব্যাংকের পরিচালকেরা এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে থাকতে পারবেন না। তবে দুই ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়ে কথা হয়নি।
আজ সোমবার ব্যাংক একীভূতকরণ চুক্তি শেষে এসব কথা জানান এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। বাংলাদেশ ব্যাংকের আব্দুর রউফ তালুকদারের উপস্থিতিতে এ চুক্তি হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আফজাল করিম।
নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, একীভূত করার ক্ষেত্রে সরকারের কোনো চাপ ছিল না। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে পরামর্শ ছিল। দেশের স্বার্থে, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে একীভূত করা হয়েছে। আমানতকারীদের কোনো সমস্যা হবে না। সবাই নিরাপদে থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বে দুই পদ্ধতিতে একীভূত করা হয়। একুইজিশন করি নাই, মার্জ করেছি। একটা সবল ব্যাংক এবং তুলনামূলক একটু দুর্বল ব্যাংকের মধ্যে মার্জ হয়েছে। পদ্মা ব্যাংকের মানবসম্পদ যেটা রয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন কর্মী। তাঁদের কেউ চাকরি হারাবেন না। সবাই কর্মরত থাকবেন এক্সিম ব্যাংকে। আমাদের আমানতকারী ও শেয়ারহোল্ডারদের কোনো ক্ষতি হবে না। আগের মতোই চলবে।’
পরিচালক বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এমডি বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। তারা দুজনই ডায়নামিক আমরা চেষ্টা করব একটা ভালো সম্মাননীয় অবস্থানে তাদের রাখতে।’
পদ্মা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ পৌনে চার হাজার কোটি টাকা ও সরকারি ব্যাংকের দায় প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা—এ বিষয়ে তিনি বলেন, এখন যেহেতু পদ্মাকে মার্জার করা হলো এর ফলে পদ্মা ব্যাংকের সকল দায়-দেনা এখন এক্সিম ব্যাংক নিয়ে নিয়েছে। তাছাড়া দুই ব্যাংকের এসেটও আছে। এক্সিম যেহেতু পদ্মার জাল ফেলেছে আশা করছি আরও সবল হবে অর্থনীতি।
শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক নিয়ে তিনি বলেন, ‘এক্সিম ব্যাংক শরিয়াভিত্তিক। পদ্মা ব্যাংক সাধারণ হলেও আমরা (এক্সিম) যেহেতু তাদের মার্জ করেছি, তাই তারাও শরিয়াভিত্তিক হবে। এক্সিম ব্যাংকের প্রতিটি সূচক ভালো অবস্থানে আছে আশা করব ভালো হবে।’
চলতি মাসের শুরুতে ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠকে বসেন বাংলাদেশ ব্যাংকে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তিনি বলেন, চলতি বছর ৭ থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংককে সবল বা ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা হতে পারে। এ সময়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলো নিজেদের ইচ্ছায় একীভূত হতে পারে। এটা না হলে আগামী বছর থেকে একীভূত করা হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়। গত ৩১ জানুয়ারি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে এক আলোচনাতেও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্বল-সবল একীভূত হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ লক্ষ্যে ভালো ও দুর্বল ব্যাংকের এমডিদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংক হিসেবে ২০১৩ সালে অনুমোদন পায় সাবেক ফারমার্স ব্যাংক। কয়েক বছরের মধ্যেই আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটে। পরে ব্যাংকটির পর্ষদে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে। নাম বদলে করা হয় পদ্মা ব্যাংক। সবশেষ ২০১৭ সালে ব্যাংকটির মালিকানায় যুক্ত হয় সরকারি একাধিক ব্যাংক ও সংস্থা। আর ১৯৯৯ সালে এক্সিম ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হয়। ইসলামী ধারার একটি ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ব্যাংকটি ২০০৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। ২০১৯ সালে ফারমার্স ব্যাংক থেকে পদ্মা ব্যাংক হওয়ার সময় খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭০ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের শেষে ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণই ৩ হাজার ৬৭২ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের প্রায় ৬৪ শতাংশ।
গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির আমানত দাঁড়ায় ছয় হাজার ১৪১ কোটি টাকা। এই আমানতের মধ্যে রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী ব্যাংক ও ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) আমানত মোট এক হাজার কোটি টাকা। আর সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড ও জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের ৭৬০ কোটি টাকা মিলিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আমানত দুই হাজার ৮৫০ কোটি টাকা।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক দুর্বল ব্যাংক একীভূত করতে উদ্যোগ নেয়। এ জন্য আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোকে সময় দেওয়া হয়। এ সময়ের মধ্যে তারা নিজেরাই সিদ্ধান্ত (কোন ব্যাংক কার সঙ্গে একীভূত হবে) নিতে পারবে একীভূত বিষয়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগের পর দুটি ব্যাংকের একীভূত হওয়ার এটিই প্রথম সিদ্ধান্ত। এটি হলে উভয় ব্যাংকের জন্যই ভালো, একই সঙ্গে ব্যাংকের আমানতকারীর স্বার্থও সংরক্ষণ হবে।
পদ্মা ব্যাংক থাকছে না। ব্যাংকটিকে একীভূত করার কারণে নতুন কার্যক্রম চলবে এক্সিম ব্যাংকের নামে। একীভূত করা হলে সুদ হয়ে যাবে মুনাফা। আর কোনো কর্মচারী চাকরি হারাবেন না। তবে পদ্মা ব্যাংকের পরিচালকেরা এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে থাকতে পারবেন না। তবে দুই ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়ে কথা হয়নি।
আজ সোমবার ব্যাংক একীভূতকরণ চুক্তি শেষে এসব কথা জানান এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। বাংলাদেশ ব্যাংকের আব্দুর রউফ তালুকদারের উপস্থিতিতে এ চুক্তি হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আফজাল করিম।
নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, একীভূত করার ক্ষেত্রে সরকারের কোনো চাপ ছিল না। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে পরামর্শ ছিল। দেশের স্বার্থে, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে একীভূত করা হয়েছে। আমানতকারীদের কোনো সমস্যা হবে না। সবাই নিরাপদে থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বে দুই পদ্ধতিতে একীভূত করা হয়। একুইজিশন করি নাই, মার্জ করেছি। একটা সবল ব্যাংক এবং তুলনামূলক একটু দুর্বল ব্যাংকের মধ্যে মার্জ হয়েছে। পদ্মা ব্যাংকের মানবসম্পদ যেটা রয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন কর্মী। তাঁদের কেউ চাকরি হারাবেন না। সবাই কর্মরত থাকবেন এক্সিম ব্যাংকে। আমাদের আমানতকারী ও শেয়ারহোল্ডারদের কোনো ক্ষতি হবে না। আগের মতোই চলবে।’
পরিচালক বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এমডি বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। তারা দুজনই ডায়নামিক আমরা চেষ্টা করব একটা ভালো সম্মাননীয় অবস্থানে তাদের রাখতে।’
পদ্মা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ পৌনে চার হাজার কোটি টাকা ও সরকারি ব্যাংকের দায় প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা—এ বিষয়ে তিনি বলেন, এখন যেহেতু পদ্মাকে মার্জার করা হলো এর ফলে পদ্মা ব্যাংকের সকল দায়-দেনা এখন এক্সিম ব্যাংক নিয়ে নিয়েছে। তাছাড়া দুই ব্যাংকের এসেটও আছে। এক্সিম যেহেতু পদ্মার জাল ফেলেছে আশা করছি আরও সবল হবে অর্থনীতি।
শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক নিয়ে তিনি বলেন, ‘এক্সিম ব্যাংক শরিয়াভিত্তিক। পদ্মা ব্যাংক সাধারণ হলেও আমরা (এক্সিম) যেহেতু তাদের মার্জ করেছি, তাই তারাও শরিয়াভিত্তিক হবে। এক্সিম ব্যাংকের প্রতিটি সূচক ভালো অবস্থানে আছে আশা করব ভালো হবে।’
চলতি মাসের শুরুতে ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠকে বসেন বাংলাদেশ ব্যাংকে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তিনি বলেন, চলতি বছর ৭ থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংককে সবল বা ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা হতে পারে। এ সময়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলো নিজেদের ইচ্ছায় একীভূত হতে পারে। এটা না হলে আগামী বছর থেকে একীভূত করা হবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়। গত ৩১ জানুয়ারি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে এক আলোচনাতেও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্বল-সবল একীভূত হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ লক্ষ্যে ভালো ও দুর্বল ব্যাংকের এমডিদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংক হিসেবে ২০১৩ সালে অনুমোদন পায় সাবেক ফারমার্স ব্যাংক। কয়েক বছরের মধ্যেই আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটে। পরে ব্যাংকটির পর্ষদে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে। নাম বদলে করা হয় পদ্মা ব্যাংক। সবশেষ ২০১৭ সালে ব্যাংকটির মালিকানায় যুক্ত হয় সরকারি একাধিক ব্যাংক ও সংস্থা। আর ১৯৯৯ সালে এক্সিম ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হয়। ইসলামী ধারার একটি ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ব্যাংকটি ২০০৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। ২০১৯ সালে ফারমার্স ব্যাংক থেকে পদ্মা ব্যাংক হওয়ার সময় খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭০ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের শেষে ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণই ৩ হাজার ৬৭২ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের প্রায় ৬৪ শতাংশ।
গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির আমানত দাঁড়ায় ছয় হাজার ১৪১ কোটি টাকা। এই আমানতের মধ্যে রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী ব্যাংক ও ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) আমানত মোট এক হাজার কোটি টাকা। আর সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড ও জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের ৭৬০ কোটি টাকা মিলিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আমানত দুই হাজার ৮৫০ কোটি টাকা।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক দুর্বল ব্যাংক একীভূত করতে উদ্যোগ নেয়। এ জন্য আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোকে সময় দেওয়া হয়। এ সময়ের মধ্যে তারা নিজেরাই সিদ্ধান্ত (কোন ব্যাংক কার সঙ্গে একীভূত হবে) নিতে পারবে একীভূত বিষয়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগের পর দুটি ব্যাংকের একীভূত হওয়ার এটিই প্রথম সিদ্ধান্ত। এটি হলে উভয় ব্যাংকের জন্যই ভালো, একই সঙ্গে ব্যাংকের আমানতকারীর স্বার্থও সংরক্ষণ হবে।
হংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
৪ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১ দিন আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ দিন আগে