নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অর্থবছরের শুরুর দিকেই রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক গতি দেখা গেছে। ২০২৫ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিনেই দেশে এসেছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়; বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে যা দাঁড়ায় ১০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার বা প্রায় ১২ হাজার ৮৫৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসেবে)। গত বছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ৭২ কোটি ১০ লাখ ডলার, অর্থাৎ এক বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ৪ হাজার ৬৩ কোটি টাকা, যা প্রবৃদ্ধির হার ৩৪ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধারাবাহিক বৃদ্ধি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির চাপ কমাতে সহায়ক হবে। বিশেষ করে রপ্তানি আয়ে মন্দা ও আমদানি ব্যয়ের চাপের মধ্যে রেমিট্যান্সের এ ধরনের উত্থান সরকারের মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন ও বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে আসে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স; বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। তবে জুলাই মাসে ৮টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। ব্যাংকগুলো হলো রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক এবং বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে রেকর্ড ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। পুরো অর্থবছরে (২০২৪-২৫) প্রবাসী আয় এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার; আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে আসে ১৯১ দশমিক ৩৭ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ দশমিক ১৩ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ দশমিক ৪১ কোটি ডলার। পরবর্তী মাস অক্টোবরে আসে ২৩৯ দশমিক ৫০ কোটি ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে দেশে। এরপর জানুয়ারি মাসে আসে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে আসে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে আসে ২৮২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।
চলতি অর্থবছরের শুরুর দিকেই রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক গতি দেখা গেছে। ২০২৫ সালের আগস্টের প্রথম ১২ দিনেই দেশে এসেছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়; বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে যা দাঁড়ায় ১০৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার বা প্রায় ১২ হাজার ৮৫৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসেবে)। গত বছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ৭২ কোটি ১০ লাখ ডলার, অর্থাৎ এক বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার বা ৪ হাজার ৬৩ কোটি টাকা, যা প্রবৃদ্ধির হার ৩৪ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধারাবাহিক বৃদ্ধি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির চাপ কমাতে সহায়ক হবে। বিশেষ করে রপ্তানি আয়ে মন্দা ও আমদানি ব্যয়ের চাপের মধ্যে রেমিট্যান্সের এ ধরনের উত্থান সরকারের মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন ও বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে আসে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স; বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। তবে জুলাই মাসে ৮টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। ব্যাংকগুলো হলো রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), বেসরকারি খাতের কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক এবং বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে রেকর্ড ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। পুরো অর্থবছরে (২০২৪-২৫) প্রবাসী আয় এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার; আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই মাসে আসে ১৯১ দশমিক ৩৭ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ দশমিক ১৩ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ দশমিক ৪১ কোটি ডলার। পরবর্তী মাস অক্টোবরে আসে ২৩৯ দশমিক ৫০ কোটি ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে দেশে। এরপর জানুয়ারি মাসে আসে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে আসে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে আসে ২৮২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।
এ সময় তিনি এলডিসি থেকে উত্তরণের সময় বাড়ানোর জন্য পাঁচটি কারণ বা যুক্তি তুলে ধরেন। সেগুলো হচ্ছে—১. ভালো বাণিজ্য দর-কষাকষির জন্য, ২. তৈরি পোশাকের বাইরে রপ্তানি বৈচিত্র্য আনা, ৩. শিল্প খাতে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা, ৪. বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ ও ৫. প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়ানো এবং জলবায়ু সহনশীলতা টেকসই করা।
২৬ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ গত ৪ আগস্ট ২০২৫-২৬ কর বছরের জন্য অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এর পর থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত প্রথম ১০ দিনে ৯৬ হাজার ৯৪৫ জন করদাতা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দামও বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আমদানি শুল্ক থেকে রক্ষা পেতে ইন্দোনেশিয়ায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন বা সম্প্রসারণে ঝুঁকছে চীনা কোম্পানিগুলো। এর ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি এবং বিশ্বের চতুর্থ জনবহুল দেশটিতে বিনিয়োগের নতুন ঢল নেমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে