নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের সপ্তাহে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর বিদায়ী সপ্তাহে ফের দরপতন হয়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিন দরপতনে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ৭৫ পয়েন্ট এবং বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে এটি পুঁজিবাজারের চতুর্থ সপ্তাহ। নতুন সরকারের চার সপ্তাহের মধ্যে তিন সপ্তাহেই পুঁজিবাজারে পতন হয়েছে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে চার গুণের বেশি। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৬টির, বিপরীতে দর কমেছে ৩১১টির। আর ৮টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। এতে সপ্তাহ শেষে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৭৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩১ শতাংশ।
আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১০৪ পয়েন্ট। তার আগের দুই সপ্তাহে কমে ২০৩ ও ২০ পয়েন্ট। অর্থাৎ অন্তর্বর্তী সরকারের চার সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১৯৪ পয়েন্ট।
এদিকে বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৮১ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ।
মূল্যসূচক কমলেও গত সপ্তাহে লেনদেনের গতি কিছুটা বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৭৯৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহে প্রতিদিন ছিল ৭৯২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা শূন্য দশমিক ৭৯ শতাংশ।
আগের সপ্তাহে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর বিদায়ী সপ্তাহে ফের দরপতন হয়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিন দরপতনে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ৭৫ পয়েন্ট এবং বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে এটি পুঁজিবাজারের চতুর্থ সপ্তাহ। নতুন সরকারের চার সপ্তাহের মধ্যে তিন সপ্তাহেই পুঁজিবাজারে পতন হয়েছে।
বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে চার গুণের বেশি। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৬টির, বিপরীতে দর কমেছে ৩১১টির। আর ৮টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। এতে সপ্তাহ শেষে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৭৫ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩১ শতাংশ।
আগের সপ্তাহে সূচকটি বাড়ে ১০৪ পয়েন্ট। তার আগের দুই সপ্তাহে কমে ২০৩ ও ২০ পয়েন্ট। অর্থাৎ অন্তর্বর্তী সরকারের চার সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১৯৪ পয়েন্ট।
এদিকে বিদায়ী সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৮১ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকা বা ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ।
মূল্যসূচক কমলেও গত সপ্তাহে লেনদেনের গতি কিছুটা বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৭৯৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহে প্রতিদিন ছিল ৭৯২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৬ কোটি ২৭ লাখ টাকা বা শূন্য দশমিক ৭৯ শতাংশ।
কৃষি খাতের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৩৯ হাজার কোটি টাকার কৃষি ও পল্লি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত অর্থবছরে এই লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৮ হাজার কোটি টাকা।
৪২ মিনিট আগেপাম অয়েলের দাম প্রতি লিটারে ১৯ টাকা কমাল সরকার। এতে করে এখন থেকে প্রতি লিটার পাম অয়েল বিক্রি হবে ১৫০ ঢাকায়, যা আগে ছিল ১৬৯ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় স্থানীয় বাজারেও এই দাম সমন্বয় করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ ধরনের করদাতাকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অন্য সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে