নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চীন থেকে নিয়ন্ত্রিত বেশ কিছু অ্যাপস দিয়ে দেশে চলছে সুদের রমরমা ব্যবসা। অ্যাপস ভিত্তিক এসব অবৈধ সুদের ব্যবসা পরিচালনাকারীসহ অনলাইনে প্রতারণা চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিবি শাখা। রাজধানীর ধানমন্ডি, বনানী ও মিরপুর এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় মিন্টু রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবি প্রধান একেএম হাফিজ আকতার এ তথ্য জানান।
গ্রেপ্তাররা হলেন- ইমানুয়্যাল এডওয়ার্ড গোমেজ, আরিফুজ্জামান, শাহিনুর রহমান ওরফে রাজীব, শুভ গোমেজ ও আকরাম। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি প্রাইভেটকার, ৯টি মোবাইল ফোন, ৪টি ল্যাপটপ ও তিন ব্যাংকের ৪টি চেক বই জব্দ করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান একেএম হাফিজ আকতার জানান, জামানতবিহীন মাত্রাতিরিক্ত সুদের কারবার গড়ে তুলেছে অ্যাপস ভিত্তিক প্রতারক চক্র। তাদের প্রধান টার্গেট ছাত্র-ছাত্রী, ছোটখাটো ব্যবসায়ী ও বেকার যুবক।
ডিবি প্রধান জানান, সোশ্যাল মিডিয়ায় ওপেন বিজ্ঞাপন দিয়ে তারা এসব কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এসব দেখেই যুবকেরা ঝুঁকে পড়েছে এদিকে। এর মধ্যে অধিকাংশ ছাত্র। যারা মাহমারির সময়ে টিউশনি হারিয়ে সুদের ঋণে জড়িয়ে পড়ছেন। টাকলা (Takla), ক্যাশম্যান (Chashman), র্যাপিডক্যাশ (Rapidkash), আমার ক্যাশ ( My Cash), ক্যাশক্যাশ (Kashkash) ও ক্যাশক্যাশ (Cashcash) নামের ছয় ধরনের অ্যাপস প্রাথমিকভাবে পাওয়া গেছে। এসব অ্যাপ চীন থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এর মালিকও চীনের। বাংলাদেশে প্রতিনিধির মাধ্যমে তাঁরা এসব প্রতারণার ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন।
একেএম হাফিজ আকতার বলেন, ১ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধার কথা বললেও মাত্র ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যায় এসব অ্যাপ থেকে। অ্যাপ ডাউনলোড করার পর গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র, ফোন নম্বর, পরিবারের অন্য সদস্যদের ফোন নম্বর, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্যসহ অন্যান্য তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। পরে চাহিদা অনুযায়ী আবেদন করলে মাত্রাতিরিক্ত প্রসেসিং ফি নির্ধারণ করে তিন থেকে সাত দিনের জন্য ঋণ দেওয়া হয়। গ্রাহক ৩ হাজার টাকার জন্য আবেদন করলে প্রসেসিং ফি বাবদই ৮১০ টাকা কেটে রাখা হয়।
এরপর শুরু হয় গ্রাহককে শোষণ। সাত দিনে গ্রাহককে পরিশোধ করতে হয় ৩ হাজার ১৮ টাকা। এ ছাড়া নির্দিষ্ট দিনে টাকা দিতে না পারলে প্রতিদিনের জন্য ২০০ টাকা করে দিতে হয়। অনেকেই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি ও মামলার ভয় দেখানো হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না কী পরিমাণ গ্রাহকের সঙ্গে জড়িত এবং কত টাকা এখন পর্যন্ত লুট হয়েছে। এ টাকা দেশের বাইরে পাচার হচ্ছে। টাকার লেনদেন হয় বিকাশ এবং নগদের মাধ্যমে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন উপকমিশনার মো. ফারুক হোসেন, গুলশানের ডিসি হারুন অর রশিদ ও অতিরিক্ত উপকমিশনার হাফিজ আল আসাদ।
চীন থেকে নিয়ন্ত্রিত বেশ কিছু অ্যাপস দিয়ে দেশে চলছে সুদের রমরমা ব্যবসা। অ্যাপস ভিত্তিক এসব অবৈধ সুদের ব্যবসা পরিচালনাকারীসহ অনলাইনে প্রতারণা চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিবি শাখা। রাজধানীর ধানমন্ডি, বনানী ও মিরপুর এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় মিন্টু রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবি প্রধান একেএম হাফিজ আকতার এ তথ্য জানান।
গ্রেপ্তাররা হলেন- ইমানুয়্যাল এডওয়ার্ড গোমেজ, আরিফুজ্জামান, শাহিনুর রহমান ওরফে রাজীব, শুভ গোমেজ ও আকরাম। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি প্রাইভেটকার, ৯টি মোবাইল ফোন, ৪টি ল্যাপটপ ও তিন ব্যাংকের ৪টি চেক বই জব্দ করা হয়েছে।
ডিবি প্রধান একেএম হাফিজ আকতার জানান, জামানতবিহীন মাত্রাতিরিক্ত সুদের কারবার গড়ে তুলেছে অ্যাপস ভিত্তিক প্রতারক চক্র। তাদের প্রধান টার্গেট ছাত্র-ছাত্রী, ছোটখাটো ব্যবসায়ী ও বেকার যুবক।
ডিবি প্রধান জানান, সোশ্যাল মিডিয়ায় ওপেন বিজ্ঞাপন দিয়ে তারা এসব কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এসব দেখেই যুবকেরা ঝুঁকে পড়েছে এদিকে। এর মধ্যে অধিকাংশ ছাত্র। যারা মাহমারির সময়ে টিউশনি হারিয়ে সুদের ঋণে জড়িয়ে পড়ছেন। টাকলা (Takla), ক্যাশম্যান (Chashman), র্যাপিডক্যাশ (Rapidkash), আমার ক্যাশ ( My Cash), ক্যাশক্যাশ (Kashkash) ও ক্যাশক্যাশ (Cashcash) নামের ছয় ধরনের অ্যাপস প্রাথমিকভাবে পাওয়া গেছে। এসব অ্যাপ চীন থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এর মালিকও চীনের। বাংলাদেশে প্রতিনিধির মাধ্যমে তাঁরা এসব প্রতারণার ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছেন।
একেএম হাফিজ আকতার বলেন, ১ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধার কথা বললেও মাত্র ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যায় এসব অ্যাপ থেকে। অ্যাপ ডাউনলোড করার পর গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র, ফোন নম্বর, পরিবারের অন্য সদস্যদের ফোন নম্বর, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্যসহ অন্যান্য তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। পরে চাহিদা অনুযায়ী আবেদন করলে মাত্রাতিরিক্ত প্রসেসিং ফি নির্ধারণ করে তিন থেকে সাত দিনের জন্য ঋণ দেওয়া হয়। গ্রাহক ৩ হাজার টাকার জন্য আবেদন করলে প্রসেসিং ফি বাবদই ৮১০ টাকা কেটে রাখা হয়।
এরপর শুরু হয় গ্রাহককে শোষণ। সাত দিনে গ্রাহককে পরিশোধ করতে হয় ৩ হাজার ১৮ টাকা। এ ছাড়া নির্দিষ্ট দিনে টাকা দিতে না পারলে প্রতিদিনের জন্য ২০০ টাকা করে দিতে হয়। অনেকেই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি ও মামলার ভয় দেখানো হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না কী পরিমাণ গ্রাহকের সঙ্গে জড়িত এবং কত টাকা এখন পর্যন্ত লুট হয়েছে। এ টাকা দেশের বাইরে পাচার হচ্ছে। টাকার লেনদেন হয় বিকাশ এবং নগদের মাধ্যমে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন উপকমিশনার মো. ফারুক হোসেন, গুলশানের ডিসি হারুন অর রশিদ ও অতিরিক্ত উপকমিশনার হাফিজ আল আসাদ।
২০১৩ সালে ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলেছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। গ্রাহক এমা সিনটেক্স লিমিটেড ফ্যাব্রিকস পাঠায়, আমদানিকারক মিমময় ফ্যাশন বুঝে নেয়। এরপর ব্যাংকে বিল দাখিল হয়, সুইফট বার্তাও যায়। তারপর হঠাৎ সব থেমে যায়—বিল বাতিল।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগ্রুপ ইউনিটেক্স। ১৯৮০ সালে ব্যবসা শুরু করেন গ্রুপটির কর্ণধার মো. হানিফ চৌধুরী। প্রথমে তৈরি পোশাক, পরে টেক্সটাইল, স্পিনিং, গ্যাস, সিনথেটিক খাতে ব্যবসা সম্প্রসারণের মাধ্যমে গড়ে তোলা হয় ইউনিটেক্স গ্রুপ।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড (ইউসিবিআইএল) এবং দেশের সর্ববৃহৎ অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টিং প্ল্যাটফর্ম ‘বাংলাদেশ অ্যাঞ্জেলস নেটওয়ার্ক’ (ব্যান) আজ ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।
১৫ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের প্রথম তিন মাসে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্ক ৫ হাজার কোটি টাকার নিট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। রেকর্ড পরিমাণ এই ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি আমানত সংগ্রহে ব্যাংকটির টেকসইতার প্রতিফলন।
১৬ ঘণ্টা আগে