নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে ই-কমার্স শিল্প সম্ভাবনাময় খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। শুরুতে ই-কমার্সের বিস্তার শহরকেন্দ্রিক থাকলেও, কয়েক বছরের মাথায় সারা দেশেই ই-কমার্সের গ্রাহক শ্রেণি গড়ে উঠেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষতা এবং সহজলভ্যতার কারণে দেশে ই-কমার্স খাতের আকার বাড়ছে। বর্তমানে এই খাতের আকার ৯ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ ই-কমার্স সম্মেলন-২০২২-এ আলোচকেরা ই-কমার্সে হালচাল নিয়ে কথা বলেন। ই-কমার্স শিল্পের প্রকৃত সম্ভাবনা, ট্রেন্ড এবং অনুশীলনগুলোকে উন্মোচিত করার লক্ষ্যে আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে দেশের ই-কমার্সের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি এবং করোনাকালে এই শিল্পের পরিবর্তনের চিত্র তুলে ধরা হয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ই-কমার্স শিল্পের উন্নতির বিষয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশিত সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনাগুলো গড়ে উঠেছে দক্ষতা এবং শিল্পটিতে প্রবেশের সহজলভ্যতার ভিত্তিতে। একটি পরিণত ইকোসিস্টেম সামগ্রিকভাবে এই শিল্পটিকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে।’
ই-কমার্স খাতের অন্যতম উদ্যোক্তা আজকের ডিলের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর জানান, গত তিন বছরে দেশে ৩০ শতাংশেরও বেশি হারে ই-কমার্স খাতের আকার বাড়ছে। ২০২৫ সাল নাগাদ এর আকার ২৪ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে।
আলোচকেরা বলেন, দেশে ই-কমার্স খাতের উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে। বর্তমানে ই-কমার্স বাজারের ৫০ শতাংশই ঢাকা-ভিত্তিক। আর প্রধান ১০টি শহরে ৭৫ শতাংশ বেচাবিক্রি হয়। বর্তমানে অনলাইন গ্রাহক ২০ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ২ শতাংশেরও কম। অর্থাৎ সারা দেশে ই-কমার্স পৌঁছালেও গ্রাহকসংখ্যা সব জায়গায় সমানভাবে বাড়েনি। প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ই-কমার্স সেবা সহজলভ্য করতে আরও কাজ করতে হবে।
ই-কমার্স সম্মেলনে তিনটি কি-নোট সেশন, তিনটি প্যানেল আলোচনা, চারটি ইনসাইট সেশন, দুটি কেস স্টাডিজ, একটি ফায়ারসাইড চ্যাট এবং একটি ডিপ ডাইভ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
দারাজের গ্রুপ ডিরেক্টর টনি হাল্টন, সেবা ডট এক্স ওয়াই জেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ইলমুল হক সজিব, এটুআই-অ্যাস্পায়ার টু ইনোভেটসের হেড অব ই-কমার্স রেজওয়ানুল হক জামিসহ ই-কমার্স সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আলোচনায় অংশ নেন।
সম্মেলনের উপস্থাপনায় ছিল দারাজ এবং পরিচালনায় ডট লাইনস। ইকুরিয়ার এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সহযোগিতায় আয়োজনটির সহায়তায় ছিল সেবা প্ল্যাটফর্ম।
বাংলাদেশে ই-কমার্স শিল্প সম্ভাবনাময় খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। শুরুতে ই-কমার্সের বিস্তার শহরকেন্দ্রিক থাকলেও, কয়েক বছরের মাথায় সারা দেশেই ই-কমার্সের গ্রাহক শ্রেণি গড়ে উঠেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষতা এবং সহজলভ্যতার কারণে দেশে ই-কমার্স খাতের আকার বাড়ছে। বর্তমানে এই খাতের আকার ৯ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ ই-কমার্স সম্মেলন-২০২২-এ আলোচকেরা ই-কমার্সে হালচাল নিয়ে কথা বলেন। ই-কমার্স শিল্পের প্রকৃত সম্ভাবনা, ট্রেন্ড এবং অনুশীলনগুলোকে উন্মোচিত করার লক্ষ্যে আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে দেশের ই-কমার্সের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি এবং করোনাকালে এই শিল্পের পরিবর্তনের চিত্র তুলে ধরা হয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ই-কমার্স শিল্পের উন্নতির বিষয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশিত সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনাগুলো গড়ে উঠেছে দক্ষতা এবং শিল্পটিতে প্রবেশের সহজলভ্যতার ভিত্তিতে। একটি পরিণত ইকোসিস্টেম সামগ্রিকভাবে এই শিল্পটিকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে।’
ই-কমার্স খাতের অন্যতম উদ্যোক্তা আজকের ডিলের প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর জানান, গত তিন বছরে দেশে ৩০ শতাংশেরও বেশি হারে ই-কমার্স খাতের আকার বাড়ছে। ২০২৫ সাল নাগাদ এর আকার ২৪ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে।
আলোচকেরা বলেন, দেশে ই-কমার্স খাতের উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে। বর্তমানে ই-কমার্স বাজারের ৫০ শতাংশই ঢাকা-ভিত্তিক। আর প্রধান ১০টি শহরে ৭৫ শতাংশ বেচাবিক্রি হয়। বর্তমানে অনলাইন গ্রাহক ২০ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ২ শতাংশেরও কম। অর্থাৎ সারা দেশে ই-কমার্স পৌঁছালেও গ্রাহকসংখ্যা সব জায়গায় সমানভাবে বাড়েনি। প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ই-কমার্স সেবা সহজলভ্য করতে আরও কাজ করতে হবে।
ই-কমার্স সম্মেলনে তিনটি কি-নোট সেশন, তিনটি প্যানেল আলোচনা, চারটি ইনসাইট সেশন, দুটি কেস স্টাডিজ, একটি ফায়ারসাইড চ্যাট এবং একটি ডিপ ডাইভ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
দারাজের গ্রুপ ডিরেক্টর টনি হাল্টন, সেবা ডট এক্স ওয়াই জেডের সহপ্রতিষ্ঠাতা ইলমুল হক সজিব, এটুআই-অ্যাস্পায়ার টু ইনোভেটসের হেড অব ই-কমার্স রেজওয়ানুল হক জামিসহ ই-কমার্স সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আলোচনায় অংশ নেন।
সম্মেলনের উপস্থাপনায় ছিল দারাজ এবং পরিচালনায় ডট লাইনস। ইকুরিয়ার এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সহযোগিতায় আয়োজনটির সহায়তায় ছিল সেবা প্ল্যাটফর্ম।
রেস্তোরাঁ, মিষ্টির দোকান ও বেকারির গ্রেডিং সেবা আধুনিকায়নে কাজ করছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ)। ভালো সেবা না পেলে ভোক্তাদের অভিযোগের সুযোগ রাখা হবে বলে জানিয়েছেন বিএসএসএর উপপরিচালক রুহুল আমিন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আয়োজিত গ্রেডিং সেবা ডিজিটালাইজেশন..
৩৬ মিনিট আগেবিমা করেছেন, কিন্তু দুর্ঘটনা বা ক্ষয়ক্ষতির পর টাকা পাচ্ছেন না, এটাই যেন এখন সাধারণ চিত্র। দেশে ৪৬টি সাধারণ (নন-লাইফ) বিমা কোম্পানি গ্রাহকদের ৩ হাজার ১৫০ কোটি টাকার বেশি দাবি ঝুলিয়ে রেখেছে। বছরের পর বছর চিঠিপত্র, আবেদন-নালিশ, এমনকি কর্তৃপক্ষের দরজায় বারবার যাওয়ার পরও মিলছে না পাওনা অর্থ।
২ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সামান্য কমাতে গিয়ে সরকার আসলে পুরো জ্বালানি নীতিকে ‘ভুল রাস্তায়’ ঠেলে দিচ্ছে, এমনই সতর্কবার্তা দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এই মন্তব্য এসেছে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত এক সংলাপে। ‘২০২৫-২৬ অর্থবছরের...
৩ ঘণ্টা আগেনিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যে অতিরিক্ত ভ্যাট আরোপের ফলে দেশে ৬০ শতাংশ নিম্ন আয়ের মানুষ সকালের খাবার বাদ দিতে বাধ্য হচ্ছে। গবেষণায় উঠে এসেছে, রুটি ও বিস্কুটের মতো সস্তা ও সহজলভ্য খাদ্যপণ্যে ভ্যাট ৭.৫ শতাংশ হওয়ায় তা এখন আর ‘নাশতার খাবার’ নয়—বরং দরিদ্র মানুষের এক বেলার প্রধান খাদ্য হয়ে উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে