নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন বুর্যোর (ইপিবি) পরিচালনা পর্ষদের ১৪৮ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ইপিবির কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) আব্দুর রহিম খান, বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কামরান তানভীর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের মেলা ক্যালেন্ডার এবং ২০২৬-২০২৭ অর্থবছরের আংশিক মেলা ক্যালেন্ডার অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন দেশের বাইরে আয়োজিত মেলায় অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন, প্রত্যেকটা মেলা সম্পর্কে আমাদের একটি বিশ্লেষণ থাকা দরকার। যেখানে আমাদের দেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ প্রয়োজন সেখানে কার্যকরভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। শুধু অংশগ্রহণ নয় যাতে দেশের উন্নতি হয়-ব্যবসাটা বৃদ্ধি পায় সেদিকে মনযোগ দিতে হবে।
রপ্তানিমুখী শিল্পখাত ও উৎপাদকদের জন্য বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এবং সরকারের বাজার বহুমুখীকরণ কৌশলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো একটি স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক সোর্সিং ফেয়ার আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সভায় নভেম্বর মাসে ‘সোর্সিং বাংলাদেশ ২০২৫’ মেলা আয়োজনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
সোর্সিং মেলা আয়োজনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে বাণিজ্য সচিব বলেন, সোর্সিং মেলা আয়োজন না করলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশীয় পণ্যের পরিচিত বাড়বেনা, আমাদের সক্ষমতাও তৈরি হবেনা। এসময় তিনি বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে সোর্সিং মেলার প্রচারণা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ) এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়। নাম পরিবর্তনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমন্বয়ে আয়োজনের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল বিদেশি প্রতিষ্ঠানসমূহের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে গুণগতমানসম্পন্ন পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন এবং স্থানীয় বাজারের সাথে পরিচিতি করানো।
বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান দূতাবাস বা সরকারি প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে অংশগ্রহণ না করে স্থানীয় এজেন্ট বা ব্যক্তির মাধ্যমে অংশ নিচ্ছে। ফলে পণ্য ও সেবার মান যাচাই করা যাচ্ছে না, অনেক সময় মানহীন বা স্থানীয়ভাবে বিদেশি ব্র্যান্ড নামে উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিদেশি সরাসরি ব্র্যান্ড বা ম্যানুফ্যাকচারার না থাকায় ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছে এবং প্রদর্শনীর আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। ফলে, বিদেশি ক্রেতা/দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাচ্ছে, স্থানীয় উদ্যোক্তারা বৈশ্বিক ট্রেন্ড ও প্রযুক্তি শিখতে পারছেন না, মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হচ্ছে।
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন বুর্যোর (ইপিবি) পরিচালনা পর্ষদের ১৪৮ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ইপিবির কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) আব্দুর রহিম খান, বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কামরান তানভীর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের মেলা ক্যালেন্ডার এবং ২০২৬-২০২৭ অর্থবছরের আংশিক মেলা ক্যালেন্ডার অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন দেশের বাইরে আয়োজিত মেলায় অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন, প্রত্যেকটা মেলা সম্পর্কে আমাদের একটি বিশ্লেষণ থাকা দরকার। যেখানে আমাদের দেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ প্রয়োজন সেখানে কার্যকরভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। শুধু অংশগ্রহণ নয় যাতে দেশের উন্নতি হয়-ব্যবসাটা বৃদ্ধি পায় সেদিকে মনযোগ দিতে হবে।
রপ্তানিমুখী শিল্পখাত ও উৎপাদকদের জন্য বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এবং সরকারের বাজার বহুমুখীকরণ কৌশলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো একটি স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক সোর্সিং ফেয়ার আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সভায় নভেম্বর মাসে ‘সোর্সিং বাংলাদেশ ২০২৫’ মেলা আয়োজনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
সোর্সিং মেলা আয়োজনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে বাণিজ্য সচিব বলেন, সোর্সিং মেলা আয়োজন না করলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশীয় পণ্যের পরিচিত বাড়বেনা, আমাদের সক্ষমতাও তৈরি হবেনা। এসময় তিনি বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে সোর্সিং মেলার প্রচারণা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ) এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়। নাম পরিবর্তনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমন্বয়ে আয়োজনের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল বিদেশি প্রতিষ্ঠানসমূহের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে গুণগতমানসম্পন্ন পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন এবং স্থানীয় বাজারের সাথে পরিচিতি করানো।
বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান দূতাবাস বা সরকারি প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে অংশগ্রহণ না করে স্থানীয় এজেন্ট বা ব্যক্তির মাধ্যমে অংশ নিচ্ছে। ফলে পণ্য ও সেবার মান যাচাই করা যাচ্ছে না, অনেক সময় মানহীন বা স্থানীয়ভাবে বিদেশি ব্র্যান্ড নামে উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিদেশি সরাসরি ব্র্যান্ড বা ম্যানুফ্যাকচারার না থাকায় ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছে এবং প্রদর্শনীর আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। ফলে, বিদেশি ক্রেতা/দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাচ্ছে, স্থানীয় উদ্যোক্তারা বৈশ্বিক ট্রেন্ড ও প্রযুক্তি শিখতে পারছেন না, মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন বুর্যোর (ইপিবি) পরিচালনা পর্ষদের ১৪৮ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ইপিবির কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) আব্দুর রহিম খান, বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কামরান তানভীর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের মেলা ক্যালেন্ডার এবং ২০২৬-২০২৭ অর্থবছরের আংশিক মেলা ক্যালেন্ডার অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন দেশের বাইরে আয়োজিত মেলায় অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন, প্রত্যেকটা মেলা সম্পর্কে আমাদের একটি বিশ্লেষণ থাকা দরকার। যেখানে আমাদের দেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ প্রয়োজন সেখানে কার্যকরভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। শুধু অংশগ্রহণ নয় যাতে দেশের উন্নতি হয়-ব্যবসাটা বৃদ্ধি পায় সেদিকে মনযোগ দিতে হবে।
রপ্তানিমুখী শিল্পখাত ও উৎপাদকদের জন্য বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এবং সরকারের বাজার বহুমুখীকরণ কৌশলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো একটি স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক সোর্সিং ফেয়ার আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সভায় নভেম্বর মাসে ‘সোর্সিং বাংলাদেশ ২০২৫’ মেলা আয়োজনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
সোর্সিং মেলা আয়োজনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে বাণিজ্য সচিব বলেন, সোর্সিং মেলা আয়োজন না করলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশীয় পণ্যের পরিচিত বাড়বেনা, আমাদের সক্ষমতাও তৈরি হবেনা। এসময় তিনি বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে সোর্সিং মেলার প্রচারণা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ) এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়। নাম পরিবর্তনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমন্বয়ে আয়োজনের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল বিদেশি প্রতিষ্ঠানসমূহের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে গুণগতমানসম্পন্ন পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন এবং স্থানীয় বাজারের সাথে পরিচিতি করানো।
বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান দূতাবাস বা সরকারি প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে অংশগ্রহণ না করে স্থানীয় এজেন্ট বা ব্যক্তির মাধ্যমে অংশ নিচ্ছে। ফলে পণ্য ও সেবার মান যাচাই করা যাচ্ছে না, অনেক সময় মানহীন বা স্থানীয়ভাবে বিদেশি ব্র্যান্ড নামে উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিদেশি সরাসরি ব্র্যান্ড বা ম্যানুফ্যাকচারার না থাকায় ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছে এবং প্রদর্শনীর আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। ফলে, বিদেশি ক্রেতা/দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাচ্ছে, স্থানীয় উদ্যোক্তারা বৈশ্বিক ট্রেন্ড ও প্রযুক্তি শিখতে পারছেন না, মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হচ্ছে।
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন বুর্যোর (ইপিবি) পরিচালনা পর্ষদের ১৪৮ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ইপিবির কনফারেন্স রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) আব্দুর রহিম খান, বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি কামরান তানভীর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের মেলা ক্যালেন্ডার এবং ২০২৬-২০২৭ অর্থবছরের আংশিক মেলা ক্যালেন্ডার অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন দেশের বাইরে আয়োজিত মেলায় অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে বলেন, প্রত্যেকটা মেলা সম্পর্কে আমাদের একটি বিশ্লেষণ থাকা দরকার। যেখানে আমাদের দেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ প্রয়োজন সেখানে কার্যকরভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। শুধু অংশগ্রহণ নয় যাতে দেশের উন্নতি হয়-ব্যবসাটা বৃদ্ধি পায় সেদিকে মনযোগ দিতে হবে।
রপ্তানিমুখী শিল্পখাত ও উৎপাদকদের জন্য বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এবং সরকারের বাজার বহুমুখীকরণ কৌশলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো একটি স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক সোর্সিং ফেয়ার আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে সভায় নভেম্বর মাসে ‘সোর্সিং বাংলাদেশ ২০২৫’ মেলা আয়োজনের অনুমোদন দেওয়া হয়।
সোর্সিং মেলা আয়োজনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে বাণিজ্য সচিব বলেন, সোর্সিং মেলা আয়োজন না করলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশীয় পণ্যের পরিচিত বাড়বেনা, আমাদের সক্ষমতাও তৈরি হবেনা। এসময় তিনি বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে সোর্সিং মেলার প্রচারণা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা (ডিআইটিএফ) এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়। নাম পরিবর্তনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমন্বয়ে আয়োজনের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল বিদেশি প্রতিষ্ঠানসমূহের সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে গুণগতমানসম্পন্ন পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন এবং স্থানীয় বাজারের সাথে পরিচিতি করানো।
বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান দূতাবাস বা সরকারি প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে অংশগ্রহণ না করে স্থানীয় এজেন্ট বা ব্যক্তির মাধ্যমে অংশ নিচ্ছে। ফলে পণ্য ও সেবার মান যাচাই করা যাচ্ছে না, অনেক সময় মানহীন বা স্থানীয়ভাবে বিদেশি ব্র্যান্ড নামে উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিদেশি সরাসরি ব্র্যান্ড বা ম্যানুফ্যাকচারার না থাকায় ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছে এবং প্রদর্শনীর আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। ফলে, বিদেশি ক্রেতা/দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাচ্ছে, স্থানীয় উদ্যোক্তারা বৈশ্বিক ট্রেন্ড ও প্রযুক্তি শিখতে পারছেন না, মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
২১ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
২১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাটের ব্যাগ চালু করতে সরকার শতকোটি টাকার ফান্ড নিয়ে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট, বাণিজ্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
আজ বুধবার টেকসই উন্নয়নে পাটের ভূমিকা নিয়ে আয়োজিত ‘হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও ফাতেমা আহমেদ ট্রাস্ট লেকচার-২০২৫’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।’
উপস্থিত শিক্ষার্থীদের ‘ফিউচার ক্যাপ্টেন’ উল্লেখ করে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আপনারা অনেক জায়গায় রিফাইন্ড ক্যারেক্টার দেখিয়েছেন। বলেছেন, “মানি না”। পাটের ব্যাগের জন্য সাংস্কৃতিক পরিবর্তন (কালচারাল চেঞ্জ) দরকার আমাদের; কাউকে বাধ্য করে নয়।’
তিনি বলেন, ‘পাটপণ্য ইনোভেশন ও খরচ কমিয়ে এর বাণিজ্যিক সফলতা তৈরি করতে সক্ষমতা বাড়াতে হবে, যা প্লাস্টিককে হারাতে পারে। এ জন্য নীতি, পদক্ষেপ ও প্রচেষ্টার সমন্বিত উদ্যোগ রাখতে হবে। উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মাধ্যমে শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ে। আপনারা যেখানে কাজ করবেন, সেই প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ করতে কাজ করতে হবে। শ্রেষ্ঠত্ব তৈরি করতে হবে।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি বুটেক্সের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন প্রধান অতিথি উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্যে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. হোসনে আরা বেগম দেশের অর্থনীতিকে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব করতে পাট চাষ, এর রপ্তানি এবং এর ভবিষ্যতের নানা দিক উপস্থাপন করেন। সেই সঙ্গে আগামী বাণিজ্য মেলায় কেবল পাটের ব্যাগ প্রচলনের দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক রাশিদা আখতার খানম, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. নারগিস আখতার, আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী খান মঞ্জুর মোরশেদ, আইটিইটির কনভেনর প্রকৌশলী আহসানুল করিম কায়সার প্রমুখ।
পাটের ব্যাগ চালু করতে সরকার শতকোটি টাকার ফান্ড নিয়ে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট, বাণিজ্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
আজ বুধবার টেকসই উন্নয়নে পাটের ভূমিকা নিয়ে আয়োজিত ‘হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও ফাতেমা আহমেদ ট্রাস্ট লেকচার-২০২৫’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।’
উপস্থিত শিক্ষার্থীদের ‘ফিউচার ক্যাপ্টেন’ উল্লেখ করে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আপনারা অনেক জায়গায় রিফাইন্ড ক্যারেক্টার দেখিয়েছেন। বলেছেন, “মানি না”। পাটের ব্যাগের জন্য সাংস্কৃতিক পরিবর্তন (কালচারাল চেঞ্জ) দরকার আমাদের; কাউকে বাধ্য করে নয়।’
তিনি বলেন, ‘পাটপণ্য ইনোভেশন ও খরচ কমিয়ে এর বাণিজ্যিক সফলতা তৈরি করতে সক্ষমতা বাড়াতে হবে, যা প্লাস্টিককে হারাতে পারে। এ জন্য নীতি, পদক্ষেপ ও প্রচেষ্টার সমন্বিত উদ্যোগ রাখতে হবে। উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর মাধ্যমে শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ে। আপনারা যেখানে কাজ করবেন, সেই প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ করতে কাজ করতে হবে। শ্রেষ্ঠত্ব তৈরি করতে হবে।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি বুটেক্সের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন প্রধান অতিথি উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্যে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. হোসনে আরা বেগম দেশের অর্থনীতিকে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব করতে পাট চাষ, এর রপ্তানি এবং এর ভবিষ্যতের নানা দিক উপস্থাপন করেন। সেই সঙ্গে আগামী বাণিজ্য মেলায় কেবল পাটের ব্যাগ প্রচলনের দাবি জানান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক রাশিদা আখতার খানম, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. নারগিস আখতার, আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী খান মঞ্জুর মোরশেদ, আইটিইটির কনভেনর প্রকৌশলী আহসানুল করিম কায়সার প্রমুখ।
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন
১৮ আগস্ট ২০২৫সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
২১ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
২১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি
সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
উভয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা সিঙ্গার থেকে নির্দিষ্ট পণ্য কেনার সময় একটি বিশেষ কুপন কোড ব্যবহার করে ছাড় পাবেন।
মেটলাইফ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার নওফেল আনোয়ার এ বিষয়ে বলেন, ‘সিঙ্গার বাংলাদেশের সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারক আমাদের গ্রাহকদের জন্য একটু অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করার অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করছে।’
সিঙ্গার বাংলাদেশের মার্কেটিং ডিরেক্টর শাব্বির হোসেন বলেন, ‘এই সমঝোতা স্মারক গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনে আরও সহজতা ও মূল্য সংযোজনের প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে। সিঙ্গার | বেকো সবসময় পণ্যের বাইরেও এমন সমাধান দিতে কাজ করছে যা গ্রাহকের জীবনে সত্যিকার পরিবর্তন আনে। মেটলাইফ বাংলাদেশের সঙ্গে এই অংশীদারিত্ব আমাদেরকে আরও বৃহত্তর গ্রাহকগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দিয়েছে।’
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন—সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষ থেকে, শাব্বির হোসেন (ডিরেক্টর, মার্কেটিং), মোহাম্মদ জুবায়েদ উল ইসলাম (ডিরেক্টর, রিটেইল সেলস), মারুফ সোবহান (ডিরেক্টর, সাপ্লাই চেইন) এবং ফারহান আজহার (হেড অব প্রোডাক্ট, এমডিএ ও হোম এন্টারটেইনমেন্ট)।
মেটলাইফ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন—নওফেল আনোয়ার (চিফ মার্কেটিং অফিসার), কমনশিস বড়ুয়া (অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর ও হেড অব স্ট্র্যাটেজিক ফেস-টু-ফেস চ্যানেল) এবং শিউলি আক্তার (ম্যানেজার, মার্কেটিং অ্যান্ড প্রোডাক্ট)।
সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
উভয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা সিঙ্গার থেকে নির্দিষ্ট পণ্য কেনার সময় একটি বিশেষ কুপন কোড ব্যবহার করে ছাড় পাবেন।
মেটলাইফ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার নওফেল আনোয়ার এ বিষয়ে বলেন, ‘সিঙ্গার বাংলাদেশের সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারক আমাদের গ্রাহকদের জন্য একটু অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করার অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করছে।’
সিঙ্গার বাংলাদেশের মার্কেটিং ডিরেক্টর শাব্বির হোসেন বলেন, ‘এই সমঝোতা স্মারক গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনে আরও সহজতা ও মূল্য সংযোজনের প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে। সিঙ্গার | বেকো সবসময় পণ্যের বাইরেও এমন সমাধান দিতে কাজ করছে যা গ্রাহকের জীবনে সত্যিকার পরিবর্তন আনে। মেটলাইফ বাংলাদেশের সঙ্গে এই অংশীদারিত্ব আমাদেরকে আরও বৃহত্তর গ্রাহকগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দিয়েছে।’
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন—সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষ থেকে, শাব্বির হোসেন (ডিরেক্টর, মার্কেটিং), মোহাম্মদ জুবায়েদ উল ইসলাম (ডিরেক্টর, রিটেইল সেলস), মারুফ সোবহান (ডিরেক্টর, সাপ্লাই চেইন) এবং ফারহান আজহার (হেড অব প্রোডাক্ট, এমডিএ ও হোম এন্টারটেইনমেন্ট)।
মেটলাইফ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন—নওফেল আনোয়ার (চিফ মার্কেটিং অফিসার), কমনশিস বড়ুয়া (অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর ও হেড অব স্ট্র্যাটেজিক ফেস-টু-ফেস চ্যানেল) এবং শিউলি আক্তার (ম্যানেজার, মার্কেটিং অ্যান্ড প্রোডাক্ট)।
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন
১৮ আগস্ট ২০২৫উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
২১ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
২১ ঘণ্টা আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া পরানো অথবা কারাগারে পাঠানোরও নজির রয়েছে।
ঈশ্বরদীর ভাড়ইমারি গ্রামের নারী উদ্যোক্তা রহিমা বেগম ২০১৬ সালে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে সুদসহ ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছিলেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে মাত্র ৯০০ টাকা বকেয়া থাকায় ২০২১ সালে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। একই গ্রামের কৃষক মজনু প্রামাণিকও ৪০ হাজার টাকা ঋণ দিয়ে ৫৫ হাজার টাকা পরিশোধ করার পর মামলার শিকার হন। শেষ পর্যন্ত উভয়কে খেলাপি মামলায় জেল খাটতে হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে কৃষক ও ছোট ঋণগ্রহীতাদের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ১২৩টি, যেখানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩৯৩ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে মামলা ছিল ১ লাখ ৯ হাজার ৮৩টি ও খেলাপি ৪০০ কোটি, আর ২০২২ সালে ১ লাখ ২২ হাজার ২৬৯টি মামলায় খেলাপি ছিল ৪১২ কোটি টাকা।
ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পাবনার কৃষক আতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘আমাদের কি মানসম্মান নাই? ৪০০ টাহার জন্যি জেল খাটা লাগল। হগলে মনে করল, কত টেহা জিনি মারে খাইছি। গেরামে মুখ দেহাবের পারিনে।’ মজনু প্রামাণিক বলেন, ‘৪০ হাজারে ১৫ হাজার সুদ দিলেম। তারপরেও জেলে গেলেম। ইডা কুন নিয়ম, বুঝলেম না। আমাগের এই হয়রানির বিচার চাই।’
তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৩টি মামলায় খেলাপি ঋণ ছিল ৪৩৯ কোটি টাকা। চার বছরে মামলা কমেছে ৩৪ হাজার ৬৭০টি এবং আদায় হয়েছে মাত্র ৪৬ কোটি টাকা। ফলে গড়ে প্রতিটি মামলায় অনাদায়ি অর্থ দাঁড়িয়েছে মাত্র ১ হাজার ৩২৬ টাকা।
ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী বলেন, ‘নোটিশ না দিয়ে কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা করা নীতিবিরোধী। মাত্র ৪০০-৫০০ টাকার জন্য জেল ইস্যুর সমাধান জরুরি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ১৯৯১ থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংক মোট ২ লাখ ৫ হাজারের বেশি কৃষকের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা করেছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে প্রায় ১০ হাজার কৃষকের বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বেশি মামলা করেছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক; এরপর অগ্রণী, জনতা, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন, রূপালী ও সোনালী ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, দরিদ্র, ভূমিহীন ও প্রান্তিক কৃষকদের বিরুদ্ধে এ ধরনের সার্টিফিকেট মামলার বিধান থাকা উচিত নয়। মাত্র কয়েক শ বা কয়েক হাজার টাকার ঋণ থাকলে কেস টু কেস ভিত্তিতে মওকুফ করা উচিত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘কৃষকের বিরুদ্ধে মাত্র ৫ হাজার টাকার জন্য মামলা করা কতটা ন্যায্য, সেটা সাধারণভাবে বলা মুশকিল।’
আরও খবর পড়ুন:
দেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া পরানো অথবা কারাগারে পাঠানোরও নজির রয়েছে।
ঈশ্বরদীর ভাড়ইমারি গ্রামের নারী উদ্যোক্তা রহিমা বেগম ২০১৬ সালে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে সুদসহ ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছিলেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে মাত্র ৯০০ টাকা বকেয়া থাকায় ২০২১ সালে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। একই গ্রামের কৃষক মজনু প্রামাণিকও ৪০ হাজার টাকা ঋণ দিয়ে ৫৫ হাজার টাকা পরিশোধ করার পর মামলার শিকার হন। শেষ পর্যন্ত উভয়কে খেলাপি মামলায় জেল খাটতে হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে কৃষক ও ছোট ঋণগ্রহীতাদের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ১২৩টি, যেখানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩৯৩ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে মামলা ছিল ১ লাখ ৯ হাজার ৮৩টি ও খেলাপি ৪০০ কোটি, আর ২০২২ সালে ১ লাখ ২২ হাজার ২৬৯টি মামলায় খেলাপি ছিল ৪১২ কোটি টাকা।
ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পাবনার কৃষক আতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘আমাদের কি মানসম্মান নাই? ৪০০ টাহার জন্যি জেল খাটা লাগল। হগলে মনে করল, কত টেহা জিনি মারে খাইছি। গেরামে মুখ দেহাবের পারিনে।’ মজনু প্রামাণিক বলেন, ‘৪০ হাজারে ১৫ হাজার সুদ দিলেম। তারপরেও জেলে গেলেম। ইডা কুন নিয়ম, বুঝলেম না। আমাগের এই হয়রানির বিচার চাই।’
তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৩টি মামলায় খেলাপি ঋণ ছিল ৪৩৯ কোটি টাকা। চার বছরে মামলা কমেছে ৩৪ হাজার ৬৭০টি এবং আদায় হয়েছে মাত্র ৪৬ কোটি টাকা। ফলে গড়ে প্রতিটি মামলায় অনাদায়ি অর্থ দাঁড়িয়েছে মাত্র ১ হাজার ৩২৬ টাকা।
ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী বলেন, ‘নোটিশ না দিয়ে কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা করা নীতিবিরোধী। মাত্র ৪০০-৫০০ টাকার জন্য জেল ইস্যুর সমাধান জরুরি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ১৯৯১ থেকে ২০২৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংক মোট ২ লাখ ৫ হাজারের বেশি কৃষকের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট মামলা করেছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে প্রায় ১০ হাজার কৃষকের বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বেশি মামলা করেছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক; এরপর অগ্রণী, জনতা, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন, রূপালী ও সোনালী ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, দরিদ্র, ভূমিহীন ও প্রান্তিক কৃষকদের বিরুদ্ধে এ ধরনের সার্টিফিকেট মামলার বিধান থাকা উচিত নয়। মাত্র কয়েক শ বা কয়েক হাজার টাকার ঋণ থাকলে কেস টু কেস ভিত্তিতে মওকুফ করা উচিত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘কৃষকের বিরুদ্ধে মাত্র ৫ হাজার টাকার জন্য মামলা করা কতটা ন্যায্য, সেটা সাধারণভাবে বলা মুশকিল।’
আরও খবর পড়ুন:
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন
১৮ আগস্ট ২০২৫উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৬ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
২১ ঘণ্টা আগেআবুল কাসেম, সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন। তবে সম্ভাবনাময় এ খাত এখন সবচেয়ে বড় সংকটে পড়েছে পোনা কাঁকড়ার অভাবে।
সাতক্ষীরা মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর জেলায় ৪০০ হেক্টর জমিতে কাঁকড়ার চাষ হয়েছে, উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার টন। সাত বছর আগেও চাষের পরিমাণ ছিল মাত্র ৫০ হেক্টর। অর্থাৎ এ সময়ে কাঁকড়া চাষ বেড়েছে ছয় গুণ। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সাতক্ষীরা থেকে রপ্তানি হয়েছে ৭৫০ টন সফটশেল কাঁকড়া, যার আর্থিক মূল্য প্রায় দেড় শ কোটি টাকা।
চাষিরা জানান, শিলা কাঁকড়াই এখানে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়। খোলস বদলের সময় তিন ঘণ্টার জন্য খোলসবিহীন অবস্থায় থাকা কাঁকড়াকেই বলা হয় সফটশেল কাঁকড়া; যার আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ইউরোপ, আমেরিকা ও চীনে এটা রপ্তানি হয় নিয়মিত।
তবে এই সাফল্যের মাঝেই বড় বাধা ‘পোনা সংকট’। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি প্রজনন মৌসুমে এবং জুন-আগস্ট পর্যন্ত তিন মাস জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সুন্দরবনে প্রবেশ ও কাঁকড়া ধরা নিষিদ্ধ থাকে। ফলে টানা পাঁচ মাস পোনা না পেয়ে ঘেরগুলো প্রায় বন্ধ থাকে। এতে সফটশেল কাঁকড়ার উৎপাদন ও সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটে।
শ্যামনগরের হরিনগর এলাকার চাষি বিনয় মল্লিক জানান, ‘বাগদা চাষে বারবার ক্ষতির মুখে পড়েছি; ঝড়, জলোচ্ছ্বাস আর ভাইরাসে মাছ মরে যেত। এখন ছয় বিঘা জমিতে কাঁকড়া চাষ করছি। ঝুঁকি কম, লাভও ভালো।’
বুড়িগোয়ালিনী এলাকার বিকাশ দাস বলেন, ‘৭০০ খাঁচায় কাঁকড়া চাষে খরচ হয় সাড়ে তিন লাখ, বিক্রি হয় পাঁচ লাখ টাকার বেশি।’
কলাবাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী শ্যামল পাল জানান, ‘এ গ্রেডের কাঁকড়া বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে, বি গ্রেড ৬৫০, আর সি গ্রেড ৫০০ টাকায়।’
সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. আবুল কালাম বাবলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুন্দরবনের কলবাড়িতে বেসরকারি উদ্যোগে একটি কাঁকড়ার হ্যাচারি স্থাপন করা হলেও তা সফল হয়নি। তাই সরকারি উদ্যোগে উপকূলীয় এলাকায় হ্যাচারি স্থাপন করলে এই খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জি এম সেলিম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সাতক্ষীরায় সফটশেল কাঁকড়ার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। স্থানীয়ভাবে একটি প্রসেসিং প্লান্টও চালু আছে, যেখান থেকে সরাসরি বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। সমস্যা শুধু পোনা নিয়ে; সবই সুন্দরবননির্ভর। তাই সরকারি হ্যাচারি স্থাপন এখন সময়ের দাবি।’
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশ থেকে কাঁকড়া রপ্তানি হয়েছে ১৩৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৯২ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর প্রায় শতভাগ উৎপাদন হয় সাতক্ষীরায়।
স্থানীয় চাষিরা বলছেন, সময়মতো পোনা সরবরাহ নিশ্চিত করা গেলে কাঁকড়া চাষ হতে পারে বাংলাদেশের উপকূলীয় অর্থনীতির নতুন ভরসা। সরকারি উদ্যোগে হ্যাচারি স্থাপনই পারে সেই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে।
সাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন। তবে সম্ভাবনাময় এ খাত এখন সবচেয়ে বড় সংকটে পড়েছে পোনা কাঁকড়ার অভাবে।
সাতক্ষীরা মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর জেলায় ৪০০ হেক্টর জমিতে কাঁকড়ার চাষ হয়েছে, উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার টন। সাত বছর আগেও চাষের পরিমাণ ছিল মাত্র ৫০ হেক্টর। অর্থাৎ এ সময়ে কাঁকড়া চাষ বেড়েছে ছয় গুণ। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সাতক্ষীরা থেকে রপ্তানি হয়েছে ৭৫০ টন সফটশেল কাঁকড়া, যার আর্থিক মূল্য প্রায় দেড় শ কোটি টাকা।
চাষিরা জানান, শিলা কাঁকড়াই এখানে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়। খোলস বদলের সময় তিন ঘণ্টার জন্য খোলসবিহীন অবস্থায় থাকা কাঁকড়াকেই বলা হয় সফটশেল কাঁকড়া; যার আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ইউরোপ, আমেরিকা ও চীনে এটা রপ্তানি হয় নিয়মিত।
তবে এই সাফল্যের মাঝেই বড় বাধা ‘পোনা সংকট’। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি প্রজনন মৌসুমে এবং জুন-আগস্ট পর্যন্ত তিন মাস জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সুন্দরবনে প্রবেশ ও কাঁকড়া ধরা নিষিদ্ধ থাকে। ফলে টানা পাঁচ মাস পোনা না পেয়ে ঘেরগুলো প্রায় বন্ধ থাকে। এতে সফটশেল কাঁকড়ার উৎপাদন ও সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটে।
শ্যামনগরের হরিনগর এলাকার চাষি বিনয় মল্লিক জানান, ‘বাগদা চাষে বারবার ক্ষতির মুখে পড়েছি; ঝড়, জলোচ্ছ্বাস আর ভাইরাসে মাছ মরে যেত। এখন ছয় বিঘা জমিতে কাঁকড়া চাষ করছি। ঝুঁকি কম, লাভও ভালো।’
বুড়িগোয়ালিনী এলাকার বিকাশ দাস বলেন, ‘৭০০ খাঁচায় কাঁকড়া চাষে খরচ হয় সাড়ে তিন লাখ, বিক্রি হয় পাঁচ লাখ টাকার বেশি।’
কলাবাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী শ্যামল পাল জানান, ‘এ গ্রেডের কাঁকড়া বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে, বি গ্রেড ৬৫০, আর সি গ্রেড ৫০০ টাকায়।’
সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. আবুল কালাম বাবলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুন্দরবনের কলবাড়িতে বেসরকারি উদ্যোগে একটি কাঁকড়ার হ্যাচারি স্থাপন করা হলেও তা সফল হয়নি। তাই সরকারি উদ্যোগে উপকূলীয় এলাকায় হ্যাচারি স্থাপন করলে এই খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে।’
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জি এম সেলিম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সাতক্ষীরায় সফটশেল কাঁকড়ার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। স্থানীয়ভাবে একটি প্রসেসিং প্লান্টও চালু আছে, যেখান থেকে সরাসরি বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। সমস্যা শুধু পোনা নিয়ে; সবই সুন্দরবননির্ভর। তাই সরকারি হ্যাচারি স্থাপন এখন সময়ের দাবি।’
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশ থেকে কাঁকড়া রপ্তানি হয়েছে ১৩৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৯২ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর প্রায় শতভাগ উৎপাদন হয় সাতক্ষীরায়।
স্থানীয় চাষিরা বলছেন, সময়মতো পোনা সরবরাহ নিশ্চিত করা গেলে কাঁকড়া চাষ হতে পারে বাংলাদেশের উপকূলীয় অর্থনীতির নতুন ভরসা। সরকারি উদ্যোগে হ্যাচারি স্থাপনই পারে সেই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে।
বিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন
১৮ আগস্ট ২০২৫উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
২১ ঘণ্টা আগে