জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় ১৬ গ্রাহক। এসব ঋণের বিপরীতে যে জামানত রাখা হয়েছে, তার বাজারমূল্য মাত্র ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। নামমাত্র জামানতে অভিনব কায়দায় ঋণ নেওয়া এই ১৬ গ্রাহকের সবই সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। শুধু জনতা নয়, বেক্সিমকো গ্রুপকে ঋণ দিয়ে এভাবেই বিপদে আছে সরকারি-বেসরকারি ডজনখানেক ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বেক্সিমকো গ্রুপের ৩১টি প্রতিষ্ঠানের কাছে জনতা, সোনালী, রূপালী, এবিসহ বিভিন্ন ব্যাংকের অনাদায়ি ঋণের পরিমাণ ২৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জনতা ব্যাংকেরই রয়েছে প্রায় ২২ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে ব্যাংক খাতের ওপর ছড়ি ঘোরাতেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। নিজের স্বার্থে ব্যাংকের ঋণ নীতিমালার পরিবর্তনও ঘটাতেন তিনি। কোনো ব্যাংক সালমানের নজরে পড়লে তাঁকে ঋণ দেওয়ায় ‘না’ করার সাধ্য ছিল না কারও। তিনি যেভাবে চাইতেন, সেভাবেই ঋণ ছাড় হতো। ঋণের বিপরীতে জামানত রাখার বিষয়টি নির্ভর করত গ্রাহকের ইচ্ছের ওপর। সালমান-আতঙ্কে অনাদায়ি ঋণখেলাপি দেখানোর সাহস করত না কোনো ব্যাংক।
বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়ে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। ব্যাংকটির বর্তমান ঋণের স্থিতি ৯১ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা। তার মধ্যে খেলাপি ৬০ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। জনতার ঋণের প্রায় ২২ হাজার ৭০৫ কোটি টাকাই গেছে বেক্সিমকো গ্রুপে। এই ঋণের বিপরীতে নেই কোনো জামানত।
জামানত ছাড়াই ঋণ দিয়ে জনতা ব্যাংকের এখন অ্যাডভেঞ্চার গার্মেন্টস লিমিটেডের কাছে ৫৬৬ কোটি, অ্যাপোলো অ্যাপারেলসের কাছে ৮০১ কোটি, অটোমলুপ অ্যাপারেলসের কাছে ৭৭২ কোটি, বিসিটে অ্যাপারেলসের কাছে ৮৯৩ কোটি, কসমোপলিটন অ্যাপারেলসের কাছে ৮৫৬ কোটি, কোজি অ্যাপারেলসের কাছে ৮৬০ কোটি, কাঁচপুর অ্যাপারেলসের কাছে ৭৫৫ কোটি, পিংক মেকার অ্যাপারেলসের কাছে ৮৪৯ কোটি, স্কাইনেট অ্যাপারেলসের কাছে ৭৮৭ কোটি, স্প্রিংফুল অ্যাপারেলসের কাছে ৭৫৯ কোটি, হোয়াইট অ্যাপারেলসের কাছে ৮৭২ কোটি, মিডওয়েস্ট গার্মেন্টসের কাছে ৭৬১ কোটি, পিয়ারলেস অ্যাপারেলসের কাছে ৮০০ কোটি, প্লাটিনাম গার্মেন্টসের কাছে ৮৩৬ কোটি, উইন্টার স্প্রিং গার্মেন্টসের কাছে ৭৬৭ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।
জনতা ব্যাংকের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মজিবুর রহমান জানান, খেলাপি আদায়ে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি সহজ না।
সূত্র জানায়, সালমান এফ রহমান রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ বের করেছেন। এই ব্যাংক থেকে তাঁর নেওয়া বেশির ভাগ ঋণই ছিল বেনামি। এত দিন তাঁর নামে জনতা ব্যাংক ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেখিয়ে আসছিলেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে তাঁর ২৯ প্রতিষ্ঠানে ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড ২১ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার ঋণের তথ্য বেরিয়ে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জনতা সাবেক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আব্দুল জব্বার বলেন, ব্যাংক থেকে ক্ষমতার জোরে সব অনিয়ম করা হয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণ এখন খেলাপি দেখানো হয়েছে। গত আগস্টের আগে তা দেখানোর মতো পরিবেশ ছিল না। এ জন্য কোনো ব্যাংক মুখ খোলেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, একক গ্রাহককে মূলধনের ২৫ শতাংশের (ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড) বেশি ঋণ দেওয়ার নিয়ম নেই। তবে জনতা ব্যাংক একটি গ্রুপকেই ব্যাংকের মূলধনের ৯৪৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ ঋণ-সুবিধা দিয়েছে।
এ বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ঋণ বিতরণের ঐশ্বরিক হাত রয়েছে। মূলত রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি এবং অনিয়মের কারণে নোংরাভাবে ঋণ ছাড় করা হয়। এসব চোখের সামনে ঘটে। যাঁরা অবৈধ সুবিধায় জড়িত, তাঁদের বিচার করা দরকার। ব্যাংক খাত ঢেলে সাজালে দুর্নীতিমুক্ত হবে।
বেক্সিমকোকে ঋণ দিয়ে জনতার মতোই বিপদে আছে অন্য ব্যাংকগুলোও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বেক্সিমকো গ্রুপের ট্রপিক্যাল ফ্যাশন লিমিটেড, নিউ ঢাকা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেডের কাছে এবি ব্যাংকের বকেয়া পাওনা রয়েছে প্রায় ৮৯০ কোটি টাকা। বেক্সিমকো লিমিটেডের কাছে ব্যাংকটির পাওনা ৪৯০ কোটি। একই প্রতিষ্ঠানের কাছে সোনালী ব্যাংকের ১ হাজার ৪২৫ কোটি, রূপালী ব্যাংকের ৯৮৭ কোটি, ইউসিবির ৩৩৩ কোটি, অগ্রণী ব্যাংকের ৪২০ কোটি ও এক্সিম ব্যাংকের ৪৯৭ কোটি পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া বেক্সিমকো গ্রুপের কাছে ন্যাশনাল ব্যাংকের ৩২০ কোটি, পদ্মা ব্যাংকের ২৩ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৬১ কোটি ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ৯৩ কোটি টাকার ঋণ বকেয়া পড়েছে।
উল্লেখ্য, বেক্সিমকো শিল্প পার্কের আওতায় থাকা ৩১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো পিপিই এবং আর আর ওয়াশিং চলমান। বাকিগুলোর মধ্যে ১২টি সাময়িক এবং ১৬টি পুরোপুরি বন্ধ। তাদের বিপরীতে ব্যাংকঋণ ২৮ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। এই ঋণের বিপরীতে জমি, ভবন, যন্ত্রপাতি, শেয়ার, ব্যাংকে স্থায়ী আমানত ইত্যাদি মিলে বন্ধক রয়েছে মোট ৪ হাজার ৯৩২ কোটি টাকার সম্পদ। অথচ পুরো গ্রুপের ঋণ প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন বলেন, ঋণের তো সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবু কিছু ব্যাংক আগ্রাসী ঋণ দেয়। এটা রীতিমতো আইনের লঙ্ঘন। বাংলাদেশ ব্যাংক অনিয়মের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাস করে। কোনো অপরাধী পার পাবে না। আইনের আওতায় এনে ব্যাংক লুটেরাদের বিচার করা হবে।

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় ১৬ গ্রাহক। এসব ঋণের বিপরীতে যে জামানত রাখা হয়েছে, তার বাজারমূল্য মাত্র ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। নামমাত্র জামানতে অভিনব কায়দায় ঋণ নেওয়া এই ১৬ গ্রাহকের সবই সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। শুধু জনতা নয়, বেক্সিমকো গ্রুপকে ঋণ দিয়ে এভাবেই বিপদে আছে সরকারি-বেসরকারি ডজনখানেক ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বেক্সিমকো গ্রুপের ৩১টি প্রতিষ্ঠানের কাছে জনতা, সোনালী, রূপালী, এবিসহ বিভিন্ন ব্যাংকের অনাদায়ি ঋণের পরিমাণ ২৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জনতা ব্যাংকেরই রয়েছে প্রায় ২২ হাজার ৭০৫ কোটি টাকা।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে ব্যাংক খাতের ওপর ছড়ি ঘোরাতেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। নিজের স্বার্থে ব্যাংকের ঋণ নীতিমালার পরিবর্তনও ঘটাতেন তিনি। কোনো ব্যাংক সালমানের নজরে পড়লে তাঁকে ঋণ দেওয়ায় ‘না’ করার সাধ্য ছিল না কারও। তিনি যেভাবে চাইতেন, সেভাবেই ঋণ ছাড় হতো। ঋণের বিপরীতে জামানত রাখার বিষয়টি নির্ভর করত গ্রাহকের ইচ্ছের ওপর। সালমান-আতঙ্কে অনাদায়ি ঋণখেলাপি দেখানোর সাহস করত না কোনো ব্যাংক।
বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়ে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। ব্যাংকটির বর্তমান ঋণের স্থিতি ৯১ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা। তার মধ্যে খেলাপি ৬০ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। জনতার ঋণের প্রায় ২২ হাজার ৭০৫ কোটি টাকাই গেছে বেক্সিমকো গ্রুপে। এই ঋণের বিপরীতে নেই কোনো জামানত।
জামানত ছাড়াই ঋণ দিয়ে জনতা ব্যাংকের এখন অ্যাডভেঞ্চার গার্মেন্টস লিমিটেডের কাছে ৫৬৬ কোটি, অ্যাপোলো অ্যাপারেলসের কাছে ৮০১ কোটি, অটোমলুপ অ্যাপারেলসের কাছে ৭৭২ কোটি, বিসিটে অ্যাপারেলসের কাছে ৮৯৩ কোটি, কসমোপলিটন অ্যাপারেলসের কাছে ৮৫৬ কোটি, কোজি অ্যাপারেলসের কাছে ৮৬০ কোটি, কাঁচপুর অ্যাপারেলসের কাছে ৭৫৫ কোটি, পিংক মেকার অ্যাপারেলসের কাছে ৮৪৯ কোটি, স্কাইনেট অ্যাপারেলসের কাছে ৭৮৭ কোটি, স্প্রিংফুল অ্যাপারেলসের কাছে ৭৫৯ কোটি, হোয়াইট অ্যাপারেলসের কাছে ৮৭২ কোটি, মিডওয়েস্ট গার্মেন্টসের কাছে ৭৬১ কোটি, পিয়ারলেস অ্যাপারেলসের কাছে ৮০০ কোটি, প্লাটিনাম গার্মেন্টসের কাছে ৮৩৬ কোটি, উইন্টার স্প্রিং গার্মেন্টসের কাছে ৭৬৭ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।
জনতা ব্যাংকের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মজিবুর রহমান জানান, খেলাপি আদায়ে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে বিষয়টি সহজ না।
সূত্র জানায়, সালমান এফ রহমান রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ বের করেছেন। এই ব্যাংক থেকে তাঁর নেওয়া বেশির ভাগ ঋণই ছিল বেনামি। এত দিন তাঁর নামে জনতা ব্যাংক ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেখিয়ে আসছিলেন। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে তাঁর ২৯ প্রতিষ্ঠানে ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড ২১ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার ঋণের তথ্য বেরিয়ে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জনতা সাবেক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. আব্দুল জব্বার বলেন, ব্যাংক থেকে ক্ষমতার জোরে সব অনিয়ম করা হয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণ এখন খেলাপি দেখানো হয়েছে। গত আগস্টের আগে তা দেখানোর মতো পরিবেশ ছিল না। এ জন্য কোনো ব্যাংক মুখ খোলেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, একক গ্রাহককে মূলধনের ২৫ শতাংশের (ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড) বেশি ঋণ দেওয়ার নিয়ম নেই। তবে জনতা ব্যাংক একটি গ্রুপকেই ব্যাংকের মূলধনের ৯৪৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ ঋণ-সুবিধা দিয়েছে।
এ বিষয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ঋণ বিতরণের ঐশ্বরিক হাত রয়েছে। মূলত রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি এবং অনিয়মের কারণে নোংরাভাবে ঋণ ছাড় করা হয়। এসব চোখের সামনে ঘটে। যাঁরা অবৈধ সুবিধায় জড়িত, তাঁদের বিচার করা দরকার। ব্যাংক খাত ঢেলে সাজালে দুর্নীতিমুক্ত হবে।
বেক্সিমকোকে ঋণ দিয়ে জনতার মতোই বিপদে আছে অন্য ব্যাংকগুলোও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বেক্সিমকো গ্রুপের ট্রপিক্যাল ফ্যাশন লিমিটেড, নিউ ঢাকা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেডের কাছে এবি ব্যাংকের বকেয়া পাওনা রয়েছে প্রায় ৮৯০ কোটি টাকা। বেক্সিমকো লিমিটেডের কাছে ব্যাংকটির পাওনা ৪৯০ কোটি। একই প্রতিষ্ঠানের কাছে সোনালী ব্যাংকের ১ হাজার ৪২৫ কোটি, রূপালী ব্যাংকের ৯৮৭ কোটি, ইউসিবির ৩৩৩ কোটি, অগ্রণী ব্যাংকের ৪২০ কোটি ও এক্সিম ব্যাংকের ৪৯৭ কোটি পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া বেক্সিমকো গ্রুপের কাছে ন্যাশনাল ব্যাংকের ৩২০ কোটি, পদ্মা ব্যাংকের ২৩ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৬১ কোটি ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ৯৩ কোটি টাকার ঋণ বকেয়া পড়েছে।
উল্লেখ্য, বেক্সিমকো শিল্প পার্কের আওতায় থাকা ৩১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো পিপিই এবং আর আর ওয়াশিং চলমান। বাকিগুলোর মধ্যে ১২টি সাময়িক এবং ১৬টি পুরোপুরি বন্ধ। তাদের বিপরীতে ব্যাংকঋণ ২৮ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। এই ঋণের বিপরীতে জমি, ভবন, যন্ত্রপাতি, শেয়ার, ব্যাংকে স্থায়ী আমানত ইত্যাদি মিলে বন্ধক রয়েছে মোট ৪ হাজার ৯৩২ কোটি টাকার সম্পদ। অথচ পুরো গ্রুপের ঋণ প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন বলেন, ঋণের তো সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবু কিছু ব্যাংক আগ্রাসী ঋণ দেয়। এটা রীতিমতো আইনের লঙ্ঘন। বাংলাদেশ ব্যাংক অনিয়মের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে বিশ্বাস করে। কোনো অপরাধী পার পাবে না। আইনের আওতায় এনে ব্যাংক লুটেরাদের বিচার করা হবে।

মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাস্টমস ও আবগারি বিভাগের উপকমিশনার মো. শহিদুজ্জামান সরকারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) শুল্ক-১ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে সই করেন আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

কাস্টমস ও আবগারি বিভাগের উপকমিশনার মো. শহিদুজ্জামান সরকারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) শুল্ক-১ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এতে সই করেন আইআরডি সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, সাময়িক বরখাস্তকালীন সময়ে তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় ১৬ গ্রাহক। এসব ঋণের বিপরীতে যে জামানত রাখা হয়েছে, তার বাজারমূল্য মাত্র ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। নামমাত্র জামানতে অভিনব কায়দায় ঋণ নেওয়া এই ১৬ গ্রাহকের সবই সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। শুধু জনতা
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) আবারও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের এনামুল হক খান। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংগঠনটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সিনিয়র সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সানন্দা জুয়েলার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রণজিৎ ঘোষ।
আজ সোমবার বাজুসের নতুন পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করে বাজুস নির্বাচন বোর্ড। এর পর রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
এনামুল হক এর আগে গত ২০১৯ সালে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর আগে তিনি সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তবে ২০২৩ সালে (১১ এপ্রিল) তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়।
সভাপতি ও একজন সিনিয়র সহসভাপতি ছাড়াও তিনজন সহসভাপতি, একজন কোষাধ্যক্ষ এবং ২৯ জন পরিচালকসহ ৩৫ জনের এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। এঁদের সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক গঠনতন্ত্র থেকে বাদ দেওয়ায় এখন থেকে এই পদে আর কেউ থাকবেন না। ফলে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব সিনিয়র সহসভাপতিই পালন করবেন। বাজুস প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম সাধারণ সম্পাদক পদ বিলুপ্ত করা হলো।
সহসভাপতি পদে আপন ডায়মন্ড হাউজের আজাদ আহমেদ, জড়োয়া হাউজ (প্রা.) লিমিটেডের অভি রায় এবং জেসিএক্স গোল্ড এন্ড ডায়মন্ডের ইকবাল হোসেন চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হয়েছেন নিউ ফেন্সী জুয়েলার্সের অমিত ঘোষ।
পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন—মো. মিলন মিয়া, পবন কুমার আগরওয়ালা, তানভীর রহমান, মো. লিটন হাওলাদার, বাবুল দত্ত, গণেশ দেবনাথ, আশিস কুমার মণ্ডল, মিনাজুর রহমান, বিকাশ ঘোষ, সুমন চন্দ্র দে, মোস্তাফা কামাল, ধনঞ্জয় সাহা (বিপুল), শ্রীবাস রায়, মো. আলী হোসেন, মো. রুবেল, মো. নয়ন চৌধুরী, মো. ছালাম, ফাহাদ কামাল লিংকন, গৌতম ঘোষ, মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, মো. তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মো. রফিকুল ইসলাম, সৌমেন সাহা, আককাছ আলী, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, শাওন আহাম্মদ চৌধুরী, মো. নাজমুল হুদা লতিফ এবং পলাশ কুমার সাহা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বৈধ প্রার্থীদের মধ্য থেকে কোনো প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় বাণিজ্য সংগঠনের বিধিমালা-২০২৫ এর ২৪ (১) ধারা মোতাবেক বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা নির্বাচনযোগ্য পদের সমান হওয়ায় ৩৫ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বাজুসের নতুন নির্বাচিত সভাপতি এনামুল হক খান বলেন, “আমাদের সোনা আমদানির প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। সোনা আমদানির ব্যবস্থা আছে, কিন্তু এত কঠিন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সোনা আমদানি করতে গেলে যেই দাম দাঁড়ায়, সেই দাম দিয়ে কেউ সোনা কিনতে আগ্রহী না। ”
তিনি বলেন, “মানুষকে বোঝাতে হবে ব্যবসায়ীরা কিন্তু চোরাকারবারি না। যারা চোরাকারবার করে তারা কোনো দিন সোনা ব্যবসায় আসবে না। আর যারা সোনা ব্যবসা করে তারা কোনো দিন চোরাকারবারে জড়াবে না। যত দিন সোনা আমদানি সহজ না হয়, তত দিন পর্যন্ত ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে সোনা যে সহজে আসত, সেটা চালু করার জন্য আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করব। ”

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) আবারও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের এনামুল হক খান। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংগঠনটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। সিনিয়র সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সানন্দা জুয়েলার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রণজিৎ ঘোষ।
আজ সোমবার বাজুসের নতুন পরিচালনা কমিটি ঘোষণা করে বাজুস নির্বাচন বোর্ড। এর পর রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
এনামুল হক এর আগে গত ২০১৯ সালে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর আগে তিনি সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তবে ২০২৩ সালে (১১ এপ্রিল) তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়।
সভাপতি ও একজন সিনিয়র সহসভাপতি ছাড়াও তিনজন সহসভাপতি, একজন কোষাধ্যক্ষ এবং ২৯ জন পরিচালকসহ ৩৫ জনের এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। এঁদের সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক গঠনতন্ত্র থেকে বাদ দেওয়ায় এখন থেকে এই পদে আর কেউ থাকবেন না। ফলে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব সিনিয়র সহসভাপতিই পালন করবেন। বাজুস প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম সাধারণ সম্পাদক পদ বিলুপ্ত করা হলো।
সহসভাপতি পদে আপন ডায়মন্ড হাউজের আজাদ আহমেদ, জড়োয়া হাউজ (প্রা.) লিমিটেডের অভি রায় এবং জেসিএক্স গোল্ড এন্ড ডায়মন্ডের ইকবাল হোসেন চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হয়েছেন নিউ ফেন্সী জুয়েলার্সের অমিত ঘোষ।
পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন—মো. মিলন মিয়া, পবন কুমার আগরওয়ালা, তানভীর রহমান, মো. লিটন হাওলাদার, বাবুল দত্ত, গণেশ দেবনাথ, আশিস কুমার মণ্ডল, মিনাজুর রহমান, বিকাশ ঘোষ, সুমন চন্দ্র দে, মোস্তাফা কামাল, ধনঞ্জয় সাহা (বিপুল), শ্রীবাস রায়, মো. আলী হোসেন, মো. রুবেল, মো. নয়ন চৌধুরী, মো. ছালাম, ফাহাদ কামাল লিংকন, গৌতম ঘোষ, মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম, মো. তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, আবু নাসের মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, মো. রফিকুল ইসলাম, সৌমেন সাহা, আককাছ আলী, মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, শাওন আহাম্মদ চৌধুরী, মো. নাজমুল হুদা লতিফ এবং পলাশ কুমার সাহা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বৈধ প্রার্থীদের মধ্য থেকে কোনো প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় বাণিজ্য সংগঠনের বিধিমালা-২০২৫ এর ২৪ (১) ধারা মোতাবেক বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা নির্বাচনযোগ্য পদের সমান হওয়ায় ৩৫ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বাজুসের নতুন নির্বাচিত সভাপতি এনামুল হক খান বলেন, “আমাদের সোনা আমদানির প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে। সোনা আমদানির ব্যবস্থা আছে, কিন্তু এত কঠিন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সোনা আমদানি করতে গেলে যেই দাম দাঁড়ায়, সেই দাম দিয়ে কেউ সোনা কিনতে আগ্রহী না। ”
তিনি বলেন, “মানুষকে বোঝাতে হবে ব্যবসায়ীরা কিন্তু চোরাকারবারি না। যারা চোরাকারবার করে তারা কোনো দিন সোনা ব্যবসায় আসবে না। আর যারা সোনা ব্যবসা করে তারা কোনো দিন চোরাকারবারে জড়াবে না। যত দিন সোনা আমদানি সহজ না হয়, তত দিন পর্যন্ত ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে সোনা যে সহজে আসত, সেটা চালু করার জন্য আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করব। ”

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় ১৬ গ্রাহক। এসব ঋণের বিপরীতে যে জামানত রাখা হয়েছে, তার বাজারমূল্য মাত্র ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। নামমাত্র জামানতে অভিনব কায়দায় ঋণ নেওয়া এই ১৬ গ্রাহকের সবই সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। শুধু জনতা
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে মুম্বাইয়ের পালি হিলের বিলাসবহুল পারিবারিক আবাসন, দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার এবং দেশের অন্তত আটটি শহরের রিয়েল এস্টেট সম্পত্তি। দিল্লি, নয়ডা, গাজিয়াবাদ, মুম্বাই, পুণে, থানে, হায়দরাবাদ, চেন্নাই এবং অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরী জুড়ে এই সম্পত্তিগুলো বিস্তৃত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অফিস, আবাসিক ইউনিট এবং জমির প্লট।
কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডির অভিযোগ, রিলায়েন্স হোম ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরএইচএফএল) এবং রিলায়েন্স কমার্শিয়াল ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরসিএফএল)-এর সংগৃহীত জনগণের টাকা বেআইনিভাবে অন্যত্র সরিয়ে ফেলা এবং পাচার করার অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইডি জানিয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইয়েস ব্যাংক আরএইচএফএল-এ ২ হাজর ৯৬৫ কোটি এবং আরসিএফএল-এ ২ হাজার ৪৫ কোটি বিনিয়োগ করেছিল। কিন্তু ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই বিনিয়োগগুলো খেলাপি সম্পত্তিতে পরিণত হয়।
তদন্তে আরও উঠে আসে, সেবি (এসইবিআই)-এর বিধিনিষেধ এড়ানোর জন্য এই তহবিলগুলো ঘুরপথে ব্যবহার করা হয়েছিল। সংঘাতের স্বার্থ সংক্রান্ত নিয়মের কারণে রিলায়েন্স নিপ্পন মিউচুয়াল ফান্ডের পক্ষে সরাসরি অনিল আম্বানির আর্থিক সংস্থাগুলোতে বিনিয়োগ করা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু অভিযোগ, সাধারণ মানুষের মিউচুয়াল ফান্ড থেকে সংগৃহীত অর্থ ইয়েস ব্যাংকের মাধ্যমে ঘুরপথে আরএইচএফএল এবং আরসিএফএল-এ নেওয়া হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত অনিল আম্বানির কোম্পানিগুলোর কাছে যায়।
ইডি আরও দাবি করেছে, অর্থপাচারের তদন্তে তারা দেখতে পেয়েছে, এই ঋণ দেওয়া ও লেনদেনের ক্ষেত্রে অনিয়ম ছিল। কোনো রকম যাচাই ছাড়াই ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল, বহু ক্ষেত্রে আবেদন জমা দেওয়ার আগেই অথবা একই দিনে মঞ্জুরি ও বিতরণ করা হয়। কিছু ঋণের নথিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত নথি ফাঁকা বা তারিখবিহীন ছিল বলেও অভিযোগ।
এ ছাড়া, রিলায়েন্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড (আরকম)-এর সঙ্গে যুক্ত ঋণ জালিয়াতি মামলাতেও তদন্ত জোরদার করেছে ইডি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রায় ১৩ হাজার ৬০০ কোটি রুপির বেশি অর্থ ‘লোন এভারগ্রিনিং’ (মূল পরিশোধের বাধ্যবাধকতা মওকুফ) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় সংস্থাটি জানিয়েছে, অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত এই সম্পত্তিগুলোর সন্ধান ও বাজেয়াপ্তের কাজ তারা চালিয়ে যাবে। তাদের দাবি, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণের স্বার্থ এবং বিনিয়োগকারীদের অর্থ সুরক্ষিত করা।

অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে মুম্বাইয়ের পালি হিলের বিলাসবহুল পারিবারিক আবাসন, দিল্লির রিলায়েন্স সেন্টার এবং দেশের অন্তত আটটি শহরের রিয়েল এস্টেট সম্পত্তি। দিল্লি, নয়ডা, গাজিয়াবাদ, মুম্বাই, পুণে, থানে, হায়দরাবাদ, চেন্নাই এবং অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরী জুড়ে এই সম্পত্তিগুলো বিস্তৃত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অফিস, আবাসিক ইউনিট এবং জমির প্লট।
কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডির অভিযোগ, রিলায়েন্স হোম ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরএইচএফএল) এবং রিলায়েন্স কমার্শিয়াল ফাইন্যান্স লিমিটেড (আরসিএফএল)-এর সংগৃহীত জনগণের টাকা বেআইনিভাবে অন্যত্র সরিয়ে ফেলা এবং পাচার করার অভিযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইডি জানিয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইয়েস ব্যাংক আরএইচএফএল-এ ২ হাজর ৯৬৫ কোটি এবং আরসিএফএল-এ ২ হাজার ৪৫ কোটি বিনিয়োগ করেছিল। কিন্তু ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই বিনিয়োগগুলো খেলাপি সম্পত্তিতে পরিণত হয়।
তদন্তে আরও উঠে আসে, সেবি (এসইবিআই)-এর বিধিনিষেধ এড়ানোর জন্য এই তহবিলগুলো ঘুরপথে ব্যবহার করা হয়েছিল। সংঘাতের স্বার্থ সংক্রান্ত নিয়মের কারণে রিলায়েন্স নিপ্পন মিউচুয়াল ফান্ডের পক্ষে সরাসরি অনিল আম্বানির আর্থিক সংস্থাগুলোতে বিনিয়োগ করা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু অভিযোগ, সাধারণ মানুষের মিউচুয়াল ফান্ড থেকে সংগৃহীত অর্থ ইয়েস ব্যাংকের মাধ্যমে ঘুরপথে আরএইচএফএল এবং আরসিএফএল-এ নেওয়া হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত অনিল আম্বানির কোম্পানিগুলোর কাছে যায়।
ইডি আরও দাবি করেছে, অর্থপাচারের তদন্তে তারা দেখতে পেয়েছে, এই ঋণ দেওয়া ও লেনদেনের ক্ষেত্রে অনিয়ম ছিল। কোনো রকম যাচাই ছাড়াই ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল, বহু ক্ষেত্রে আবেদন জমা দেওয়ার আগেই অথবা একই দিনে মঞ্জুরি ও বিতরণ করা হয়। কিছু ঋণের নথিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত নথি ফাঁকা বা তারিখবিহীন ছিল বলেও অভিযোগ।
এ ছাড়া, রিলায়েন্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড (আরকম)-এর সঙ্গে যুক্ত ঋণ জালিয়াতি মামলাতেও তদন্ত জোরদার করেছে ইডি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রায় ১৩ হাজার ৬০০ কোটি রুপির বেশি অর্থ ‘লোন এভারগ্রিনিং’ (মূল পরিশোধের বাধ্যবাধকতা মওকুফ) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় সংস্থাটি জানিয়েছে, অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত এই সম্পত্তিগুলোর সন্ধান ও বাজেয়াপ্তের কাজ তারা চালিয়ে যাবে। তাদের দাবি, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণের স্বার্থ এবং বিনিয়োগকারীদের অর্থ সুরক্ষিত করা।

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় ১৬ গ্রাহক। এসব ঋণের বিপরীতে যে জামানত রাখা হয়েছে, তার বাজারমূল্য মাত্র ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। নামমাত্র জামানতে অভিনব কায়দায় ঋণ নেওয়া এই ১৬ গ্রাহকের সবই সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। শুধু জনতা
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে নগদ ক্রয় চুক্তির আওতায় ৬০ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে এমভি স্পার এরিস (MV SPAR ARIES) জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সরকার—টু—সরকার (জি টু জি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি কার্যক্রম শুরু করছে। এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে, যার প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম গত ২৫ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে দেশে পৌঁছেছে।
জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৬১ হাজার টন গম একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে নগদ ক্রয় চুক্তির আওতায় ৬০ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে এমভি স্পার এরিস (MV SPAR ARIES) জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সরকার—টু—সরকার (জি টু জি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি কার্যক্রম শুরু করছে। এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে, যার প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম গত ২৫ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে দেশে পৌঁছেছে।
জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:

রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় ১৬ গ্রাহক। এসব ঋণের বিপরীতে যে জামানত রাখা হয়েছে, তার বাজারমূল্য মাত্র ১১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। নামমাত্র জামানতে অভিনব কায়দায় ঋণ নেওয়া এই ১৬ গ্রাহকের সবই সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান। শুধু জনতা
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মো. শহিদুজ্জামান সরকারের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ ও ‘পলায়ন’-এর অভিযোগে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩ (খ) ও ৩ (গ) অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। তাঁকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর বিধি ১২ (১) অনুযায়ী চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
সোমবার রাজধানীর মগবাজারে বাজুসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংগঠনটির ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ মেয়াদের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাজুস নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ফলাফল ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
অনিল আম্বানির রিলায়েন্স গ্রুপের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং তদন্তের অংশ হিসেবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) প্রায় ৩ হাজার ৮৪ কোটি মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট-এর অধীনে গত ৩১ অক্টোবর এই বাজেয়াপ্তের নির্দেশ জারি করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে