নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটিপতিদের হিসাবের সংখ্যা সম্প্রতি কমলেও প্রান্তিক মানুষের জন্য বিশেষ সুবিধার আওতাধীন নো ফ্রিলস অ্যাকাউন্টের (এনএফএ) ১০, ৫০ ও ১০০ টাকার ব্যাংক হিসাব বেড়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাস শেষে এসব ব্যাংক হিসাবে আমানত বেড়েছে ২২৫ কোটি টাকা। একই সঙ্গে তিন মাসে হিসাবসংখ্যা বেড়েছে ২৮ হাজার ৩০১টি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বর শেষে ১০, ৫০ ও ১০০ টাকা ব্যাংক হিসাবে আমানতের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা চলতি বছরের মার্চ মাস শেষে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৯১ কোটি ১০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসে আমানত বেড়েছে ২২৫ কোটি ৭ লাখ টাকা বা ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
একই প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোতে নো-ফ্রিল অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৬৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৬০টি। আর চলতি বছরের মার্চ শেষে ব্যাংকগুলোতে স্বল্প আয়ের মানুষের অ্যাকাউন্ট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৭২ লাখ ৬৩ হাজার ৮৬১টি। সেই হিসাবে তিন মাসে অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বেড়েছে ২৮ হাজার ৩০১টি বা ১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। আবার গত বছরের ডিসেম্বর শেষে ক্ষুদ্র হিসাবধারীদের ২০০ কোটি ও ৫০০ কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিম থেকে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ ছিল ৭১১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। চলতি বছরের মার্চ শেষে দাঁড়িয়েছে ৭৬৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সেই হিসাবে বেড়েছে ৫৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে এসব হিসাবের মাধ্যমে আসা মোট প্রবাসী আয় সংগ্রহ হয়েছিল ৬৭৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। আর চলতি বছরের মার্চ শেষে দাঁড়িয়েছে ৬৮৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা। বেড়েছে ১৩ কোটি ৭ লাখ।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) কোটি টাকার ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা কমেছে ১ হাজার ১৮টি। আমানত কমেছে ১ হাজার ৩১২ কোটি টাকা। অথচ একই সময়ে বেড়েছে ক্ষুদ্র হিসাবধারীর সংখ্যা এবং লেনদেন।
কোটিপতিদের হিসাবের সংখ্যা সম্প্রতি কমলেও প্রান্তিক মানুষের জন্য বিশেষ সুবিধার আওতাধীন নো ফ্রিলস অ্যাকাউন্টের (এনএফএ) ১০, ৫০ ও ১০০ টাকার ব্যাংক হিসাব বেড়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাস শেষে এসব ব্যাংক হিসাবে আমানত বেড়েছে ২২৫ কোটি টাকা। একই সঙ্গে তিন মাসে হিসাবসংখ্যা বেড়েছে ২৮ হাজার ৩০১টি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বর শেষে ১০, ৫০ ও ১০০ টাকা ব্যাংক হিসাবে আমানতের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা চলতি বছরের মার্চ মাস শেষে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৯১ কোটি ১০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসে আমানত বেড়েছে ২২৫ কোটি ৭ লাখ টাকা বা ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
একই প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোতে নো-ফ্রিল অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৬৯ লাখ ৮৩ হাজার ৫৬০টি। আর চলতি বছরের মার্চ শেষে ব্যাংকগুলোতে স্বল্প আয়ের মানুষের অ্যাকাউন্ট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৭২ লাখ ৬৩ হাজার ৮৬১টি। সেই হিসাবে তিন মাসে অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বেড়েছে ২৮ হাজার ৩০১টি বা ১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। আবার গত বছরের ডিসেম্বর শেষে ক্ষুদ্র হিসাবধারীদের ২০০ কোটি ও ৫০০ কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কিম থেকে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ ছিল ৭১১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। চলতি বছরের মার্চ শেষে দাঁড়িয়েছে ৭৬৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সেই হিসাবে বেড়েছে ৫৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে এসব হিসাবের মাধ্যমে আসা মোট প্রবাসী আয় সংগ্রহ হয়েছিল ৬৭৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। আর চলতি বছরের মার্চ শেষে দাঁড়িয়েছে ৬৮৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা। বেড়েছে ১৩ কোটি ৭ লাখ।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) কোটি টাকার ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা কমেছে ১ হাজার ১৮টি। আমানত কমেছে ১ হাজার ৩১২ কোটি টাকা। অথচ একই সময়ে বেড়েছে ক্ষুদ্র হিসাবধারীর সংখ্যা এবং লেনদেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৪ ঘণ্টা আগে