নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিআইএন) থাকা সত্ত্বেও দেশের প্রায় ৭২ লাখ করদাতা আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি। আবার রিটার্ন দাখিল করলেও ৩০ লাখ করদাতা কোনো আয়কর পরিশোধ করেননি। এতে আয়কর রাজস্ব আহরণে বড় ধরনের ঘাটতির মুখে পড়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
আজ সোমবার (১৪ জুন) এনবিআরের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত জুলাই মাসের রাজস্ব পর্যালোচনা সভায় এ চিত্র তুলে ধরা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। উপস্থিত ছিলেন আয়কর বিভাগের সদস্য, ঢাকার কর কমিশনার ও মহাপরিচালকেরা।
সভায় এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, দেশে এক কোটি করদাতা থাকলেও কার্যকরভাবে কর দেন খুব কমসংখ্যক মানুষ। করবান্ধব সংস্কৃতি গড়তে রিটার্ন দাখিলে বাধ্য করা এবং কর পরিশোধে উৎসাহ দেওয়া জরুরি। অডিট প্রক্রিয়া হবে পুরোপুরি ডিজিটাল ও স্বচ্ছ। এখানে কোনো ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ থাকবে না। অডিটের লক্ষ্য কর আদায় নয়, বরং কর ফাঁকি রোধ ও জবাবদিহিমূলক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা।
আবদুর রহমান খান বলেন, আয়কর আদায় বাড়াতে হলে টিআইএনধারী ৭২ লাখ রিটার্ন না দেওয়া করদাতা এবং আয়কর দাখিল করেও যাঁরা পরিশোধ করেননি, এমন ৩০ লাখ করদাতাকে লক্ষ্য করে কাজ করতে হবে। সব মিলিয়ে এক কোটি করদাতার কাছ থেকে তাঁদের সামর্থ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করলেই আয়কর খাতে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব। রাজস্ব আহরণে আয়করের অংশ বাড়ানো ছাড়া ন্যায্য সমাজ গঠন ও রাষ্ট্র পরিচালনার অর্থ সংগ্রহ সম্ভব নয়। অথচ আয়কর খাতের আদায়ের হার গত অর্থবছরে কমেছে, যা হতাশাজনক।
সভায় নতুন করদাতা শনাক্তে জরিপ ও তাৎক্ষণিক কর নির্ধারণ কার্যক্রম (স্পট অ্যাসেসমেন্ট) জোরদার করতে বলা হয়। পাশাপাশি মাঠপর্যায়ে জনবল ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রিটার্ন দাখিল শতভাগ নিশ্চিত করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন চেয়ারম্যান।
ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিআইএন) থাকা সত্ত্বেও দেশের প্রায় ৭২ লাখ করদাতা আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি। আবার রিটার্ন দাখিল করলেও ৩০ লাখ করদাতা কোনো আয়কর পরিশোধ করেননি। এতে আয়কর রাজস্ব আহরণে বড় ধরনের ঘাটতির মুখে পড়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
আজ সোমবার (১৪ জুন) এনবিআরের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত জুলাই মাসের রাজস্ব পর্যালোচনা সভায় এ চিত্র তুলে ধরা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। উপস্থিত ছিলেন আয়কর বিভাগের সদস্য, ঢাকার কর কমিশনার ও মহাপরিচালকেরা।
সভায় এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, দেশে এক কোটি করদাতা থাকলেও কার্যকরভাবে কর দেন খুব কমসংখ্যক মানুষ। করবান্ধব সংস্কৃতি গড়তে রিটার্ন দাখিলে বাধ্য করা এবং কর পরিশোধে উৎসাহ দেওয়া জরুরি। অডিট প্রক্রিয়া হবে পুরোপুরি ডিজিটাল ও স্বচ্ছ। এখানে কোনো ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ থাকবে না। অডিটের লক্ষ্য কর আদায় নয়, বরং কর ফাঁকি রোধ ও জবাবদিহিমূলক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা।
আবদুর রহমান খান বলেন, আয়কর আদায় বাড়াতে হলে টিআইএনধারী ৭২ লাখ রিটার্ন না দেওয়া করদাতা এবং আয়কর দাখিল করেও যাঁরা পরিশোধ করেননি, এমন ৩০ লাখ করদাতাকে লক্ষ্য করে কাজ করতে হবে। সব মিলিয়ে এক কোটি করদাতার কাছ থেকে তাঁদের সামর্থ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করলেই আয়কর খাতে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব। রাজস্ব আহরণে আয়করের অংশ বাড়ানো ছাড়া ন্যায্য সমাজ গঠন ও রাষ্ট্র পরিচালনার অর্থ সংগ্রহ সম্ভব নয়। অথচ আয়কর খাতের আদায়ের হার গত অর্থবছরে কমেছে, যা হতাশাজনক।
সভায় নতুন করদাতা শনাক্তে জরিপ ও তাৎক্ষণিক কর নির্ধারণ কার্যক্রম (স্পট অ্যাসেসমেন্ট) জোরদার করতে বলা হয়। পাশাপাশি মাঠপর্যায়ে জনবল ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রিটার্ন দাখিল শতভাগ নিশ্চিত করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন চেয়ারম্যান।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৬ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৬ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৯ ঘণ্টা আগে