অনলাইন ডেস্ক
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিম আমদানির যে সুযোগ দিয়েছে তার পক্ষে নয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। বরং তারা এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। কারণ এতে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যা দেশের ডিম উৎপাদনে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পাশাপাশি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সার্টিফিকেট না নিয়ে ডিম আমদানি করলে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে, যা পোলট্রি শিল্পের জন্য ঝুঁকির এবং বিপর্যয় আনতে পারে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক শ দিনে কাজের অগ্রগতি জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি তার মন্ত্রণালয়ের নেওয়া বিভিন্ন কার্যক্রম সাংবাদিকদের তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিম আমদানির অনুমতি দিচ্ছে। তবে প্রান্তিক খামারিদের টিকিয়ে রাখা, দেশে এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জাসহ ভিরুলেন্ট নিউক্যাসেল ডিজিজ, ইনফেকশাস ব্রংকাইটিস অথবা নতুন কোনো রোগের প্রাদুর্ভাব রোধকল্পে ডিম আমদানির সিদ্ধান্ত বাতিল করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গত আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যার প্রভাবে ডিমের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। একই সঙ্গে কৃষি ফসলও নষ্ট হওয়ায় বাজারে সরবরাহ কম ছিল। ফলে ডিমের চাহিদাও স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ছিল। তাই ডিমের দাম নিয়ে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়। সেটা এখন নেই।
একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এ সুযোগে মুনাফা লাভের জন্য ডিমের সরবরাহে হস্তক্ষেপ করে। এ বিষয়ে ভোক্তা অধিকার যথেষ্ট অভিযান চালিয়েছে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে টিসিবি এবং ট্রাকে করে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে খামারি পর্যায় থেকে সরাসরি বাজারে ডিম আনার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ডিমের বর্তমান দাম আরও কমানো যাবে যদি উৎপাদন খরচ বিশেষ করে ফিড, একদিনের বাচ্চা এবং বিদ্যুতের দাম কমানো যায়।
ফরিদা আখতার বলেন, পোলট্রি সেক্টর সংশ্লিষ্ট নয় এ রকম ভুঁইফোড় সংগঠন ও ব্যক্তি দ্বারা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পোলট্রিতে কৃষির হারে বিদ্যুৎ বিল ও ব্যাংকের সুদের হার নির্ধারণের জন্য প্রচেষ্টা জোরদার করা হয়েছে।
ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘বিগত ১০০ দিনে দুটি অধিদপ্তরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কাজকে ফলপ্রসূ করার জন্য প্রশাসনিক সংস্কার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বদলি, বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার কর্মকর্তাদের পদায়ন, পদোন্নতির কাজ করা হয়েছে। এই কাজ এখনো চলমান আছে। এসব পরিবর্তন অধিদপ্তরের কার্যক্রমের গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং দক্ষতা উন্নয়নে সহায়ক হবে বলে আশা করছি।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিম আমদানির যে সুযোগ দিয়েছে তার পক্ষে নয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। বরং তারা এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। কারণ এতে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যা দেশের ডিম উৎপাদনে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পাশাপাশি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সার্টিফিকেট না নিয়ে ডিম আমদানি করলে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে, যা পোলট্রি শিল্পের জন্য ঝুঁকির এবং বিপর্যয় আনতে পারে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক শ দিনে কাজের অগ্রগতি জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি তার মন্ত্রণালয়ের নেওয়া বিভিন্ন কার্যক্রম সাংবাদিকদের তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিম আমদানির অনুমতি দিচ্ছে। তবে প্রান্তিক খামারিদের টিকিয়ে রাখা, দেশে এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জাসহ ভিরুলেন্ট নিউক্যাসেল ডিজিজ, ইনফেকশাস ব্রংকাইটিস অথবা নতুন কোনো রোগের প্রাদুর্ভাব রোধকল্পে ডিম আমদানির সিদ্ধান্ত বাতিল করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গত আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে বন্যার প্রভাবে ডিমের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। একই সঙ্গে কৃষি ফসলও নষ্ট হওয়ায় বাজারে সরবরাহ কম ছিল। ফলে ডিমের চাহিদাও স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ছিল। তাই ডিমের দাম নিয়ে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়। সেটা এখন নেই।
একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এ সুযোগে মুনাফা লাভের জন্য ডিমের সরবরাহে হস্তক্ষেপ করে। এ বিষয়ে ভোক্তা অধিকার যথেষ্ট অভিযান চালিয়েছে এবং দাম নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে টিসিবি এবং ট্রাকে করে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে খামারি পর্যায় থেকে সরাসরি বাজারে ডিম আনার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ডিমের বর্তমান দাম আরও কমানো যাবে যদি উৎপাদন খরচ বিশেষ করে ফিড, একদিনের বাচ্চা এবং বিদ্যুতের দাম কমানো যায়।
ফরিদা আখতার বলেন, পোলট্রি সেক্টর সংশ্লিষ্ট নয় এ রকম ভুঁইফোড় সংগঠন ও ব্যক্তি দ্বারা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পোলট্রিতে কৃষির হারে বিদ্যুৎ বিল ও ব্যাংকের সুদের হার নির্ধারণের জন্য প্রচেষ্টা জোরদার করা হয়েছে।
ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘বিগত ১০০ দিনে দুটি অধিদপ্তরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কাজকে ফলপ্রসূ করার জন্য প্রশাসনিক সংস্কার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, বদলি, বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার কর্মকর্তাদের পদায়ন, পদোন্নতির কাজ করা হয়েছে। এই কাজ এখনো চলমান আছে। এসব পরিবর্তন অধিদপ্তরের কার্যক্রমের গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং দক্ষতা উন্নয়নে সহায়ক হবে বলে আশা করছি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৫ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৪ ঘণ্টা আগে