অনলাইন ডেস্ক
এক সতর্কবার্তায় বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, বৈশ্বিক অর্থনীতি ২০০৮ সালের মহামন্দার পর সবচেয়ে দুর্বল বছরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। চলমান এই মন্দা প্রবণতা এবং আগামী দুই বছরের পূর্বাভাস যদি সত্যি হয়, তাহলে ২০২০ সালের চলমান দশকটি ১৯৬০-এর দশকের পর সবচেয়ে খারাপ দশক হয়ে উঠবে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য।
বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরে বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২.৩ শতাংশে নেমে আসবে, যা পূর্বাভাসের চেয়েও ০.৫ শতাংশ কম। বিশ্বব্যাংক মনে করছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতি এবং বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের অনিশ্চয়তা এই সংকটের অন্যতম কারণ। এতে বৈশ্বিক অর্থনীতির ‘সফট ল্যান্ডিং’-এর সম্ভাবনাও বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস ‘অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার’ (ওইসিডি) চেয়েও উল্লেখযোগ্যভাবে কম। যেখানে ওইসিডি বলেছে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতি ২.৯ শতাংশ হারে বাড়বে, সেখানে বিশ্বব্যাংক বলছে এই হার গড়ে ২.৫ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকবে। তবে উভয় সংস্থাই আশা করছে, বিশ্ব সরাসরি মন্দায় পড়বে না।
বিশ্বব্যাংক যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির ব্যাপারে আরও হতাশাব্যঞ্জক পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২৪ সালে দেশটির ২.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পর চলতি বছরে তা কমে দাঁড়াবে ১.৪ শতাংশে, যা পূর্বাভাসের চেয়ে প্রায় ১ শতাংশ কম। থাইল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধিতে সবচেয়ে বড় নেতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে।
এ ছাড়া ইউরোজোনের ২০টি দেশের অর্থনীতি ২০২৫ সালে মাত্র ০.৭ শতাংশ হারে বাড়বে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। অথচ গত জানুয়ারিতেই পূর্বাভাস ছিল ১ শতাংশ। চীনও তাদের ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়ে ৪.৫ শতাংশে থেমে যেতে পারে, যা ২০২৬ সালে কমে ৪ শতাংশ ও ২০২৭ সালে ৩.৯ শতাংশে নেমে আসবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ইন্দরমিত গিল বলেছেন, এশিয়ার বাইরে উন্নয়নশীল বিশ্ব যেন উন্নয়নহীন অঞ্চলে পরিণত হচ্ছে। তাঁর মতে, ২০০০ সালের পর থেকে তিন দশক ধরে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ধারাবাহিকভাবে কমছে। ২০০০-এর দশকে এসব দেশের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ শতাংশ, ২০১০-এর দশকে ৫ শতাংশ এবং এখন ২০২০-এর দশকে তা ৪ শতাংশেরও নিচে।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পর তারা পারমাণবিক জ্বালানি প্রকল্পে অর্থায়নের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা ভাবছে।
প্রতিবেদনে সব দেশকে, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের দেশগুলোকে, বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা কমাতে আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, যদি বর্তমান বাণিজ্য বিরোধগুলো সমঝোতার মাধ্যমে অর্ধেক শুল্ক কমিয়ে সমাধান করা যায়, তাহলে ২০২৫ ও ২০২৬ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি গড়ে আরও ০.২ শতাংশ বাড়তে পারে।
এক সতর্কবার্তায় বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, বৈশ্বিক অর্থনীতি ২০০৮ সালের মহামন্দার পর সবচেয়ে দুর্বল বছরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। চলমান এই মন্দা প্রবণতা এবং আগামী দুই বছরের পূর্বাভাস যদি সত্যি হয়, তাহলে ২০২০ সালের চলমান দশকটি ১৯৬০-এর দশকের পর সবচেয়ে খারাপ দশক হয়ে উঠবে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য।
বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরে বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২.৩ শতাংশে নেমে আসবে, যা পূর্বাভাসের চেয়েও ০.৫ শতাংশ কম। বিশ্বব্যাংক মনে করছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতি এবং বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের অনিশ্চয়তা এই সংকটের অন্যতম কারণ। এতে বৈশ্বিক অর্থনীতির ‘সফট ল্যান্ডিং’-এর সম্ভাবনাও বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস ‘অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার’ (ওইসিডি) চেয়েও উল্লেখযোগ্যভাবে কম। যেখানে ওইসিডি বলেছে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্ব অর্থনীতি ২.৯ শতাংশ হারে বাড়বে, সেখানে বিশ্বব্যাংক বলছে এই হার গড়ে ২.৫ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকবে। তবে উভয় সংস্থাই আশা করছে, বিশ্ব সরাসরি মন্দায় পড়বে না।
বিশ্বব্যাংক যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির ব্যাপারে আরও হতাশাব্যঞ্জক পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২৪ সালে দেশটির ২.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পর চলতি বছরে তা কমে দাঁড়াবে ১.৪ শতাংশে, যা পূর্বাভাসের চেয়ে প্রায় ১ শতাংশ কম। থাইল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধিতে সবচেয়ে বড় নেতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে।
এ ছাড়া ইউরোজোনের ২০টি দেশের অর্থনীতি ২০২৫ সালে মাত্র ০.৭ শতাংশ হারে বাড়বে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি। অথচ গত জানুয়ারিতেই পূর্বাভাস ছিল ১ শতাংশ। চীনও তাদের ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হয়ে ৪.৫ শতাংশে থেমে যেতে পারে, যা ২০২৬ সালে কমে ৪ শতাংশ ও ২০২৭ সালে ৩.৯ শতাংশে নেমে আসবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ইন্দরমিত গিল বলেছেন, এশিয়ার বাইরে উন্নয়নশীল বিশ্ব যেন উন্নয়নহীন অঞ্চলে পরিণত হচ্ছে। তাঁর মতে, ২০০০ সালের পর থেকে তিন দশক ধরে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ধারাবাহিকভাবে কমছে। ২০০০-এর দশকে এসব দেশের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ শতাংশ, ২০১০-এর দশকে ৫ শতাংশ এবং এখন ২০২০-এর দশকে তা ৪ শতাংশেরও নিচে।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পর তারা পারমাণবিক জ্বালানি প্রকল্পে অর্থায়নের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা ভাবছে।
প্রতিবেদনে সব দেশকে, বিশেষ করে নিম্ন আয়ের দেশগুলোকে, বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা কমাতে আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, যদি বর্তমান বাণিজ্য বিরোধগুলো সমঝোতার মাধ্যমে অর্ধেক শুল্ক কমিয়ে সমাধান করা যায়, তাহলে ২০২৫ ও ২০২৬ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি গড়ে আরও ০.২ শতাংশ বাড়তে পারে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৪ ঘণ্টা আগে