অনলাইন ডেস্ক
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে কোনো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আরও ৫৩টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এডিপি বাস্তবায়নে মাত্র ৫ শতাংশ অগ্রগতিও দেখাতে পারেনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ১৪৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের ১৩টি প্রকল্পে বরাদ্দ ৪ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা থাকলেও এখনো কোনো অর্থ খরচ হয়নি। একই চিত্র অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের, যার বরাদ্দ ৭৫৪ কোটি টাকা।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মোট প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ১ হাজার ৩৫২টি। এর মধ্যে প্রথম পাঁচ মাসে বা নভেম্বর পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়নে খরচ হয়েছে মাত্র ১২ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত এডিপি বাস্তবায়নের গতি আরও কমিয়ে দিয়েছে। আইএমইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, চলমান প্রকল্পগুলোয় অর্থছাড় কম হওয়া এবং নতুন প্রকল্প পর্যালোচনা শেষ না হওয়ায় এই ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেক প্রকল্পের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে, যা এই পরিস্থিতির অন্যতম কারণ।
আইএমইডি প্রতিবেদন অনুযায়ী, সর্বোচ্চ বরাদ্দ বাস্তবায়ন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (৩৭.৬১ শতাংশ)। এর পরের অবস্থানে রয়েছে বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (৩০.৮৮ শতাংশ) এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ (২৭.৩০ শতাংশ)। অন্যদিকে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন হার ১০-২৫ শতাংশের মধ্যে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমানোর ফলে এডিপি বাস্তবায়নের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। বিভিন্ন নীতিগত ও প্রশাসনিক কারণেও প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি দেখা দিয়েছে।
দেশীয় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. এম এ রাজ্জাক বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের বাজেট ছিল অবাস্তব। অন্তর্বর্তী সরকার যদি বাজেটের আকার ২ দশমিক ৩ শতাংশ কমায়, তাহলে এডিপি বরাদ্দ ৮ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হতে পারে। বর্তমানে অর্থনৈতিক সংকট ও রাজস্ব ঘাটতির কারণে এই ব্যয় সংকোচন ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে কোনো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আরও ৫৩টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এডিপি বাস্তবায়নে মাত্র ৫ শতাংশ অগ্রগতিও দেখাতে পারেনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ১৪৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা এবং স্বাস্থ্যশিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের ১৩টি প্রকল্পে বরাদ্দ ৪ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা থাকলেও এখনো কোনো অর্থ খরচ হয়নি। একই চিত্র অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের, যার বরাদ্দ ৭৫৪ কোটি টাকা।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মোট প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ১ হাজার ৩৫২টি। এর মধ্যে প্রথম পাঁচ মাসে বা নভেম্বর পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়নে খরচ হয়েছে মাত্র ১২ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত এডিপি বাস্তবায়নের গতি আরও কমিয়ে দিয়েছে। আইএমইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, চলমান প্রকল্পগুলোয় অর্থছাড় কম হওয়া এবং নতুন প্রকল্প পর্যালোচনা শেষ না হওয়ায় এই ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেক প্রকল্পের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে, যা এই পরিস্থিতির অন্যতম কারণ।
আইএমইডি প্রতিবেদন অনুযায়ী, সর্বোচ্চ বরাদ্দ বাস্তবায়ন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (৩৭.৬১ শতাংশ)। এর পরের অবস্থানে রয়েছে বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (৩০.৮৮ শতাংশ) এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ (২৭.৩০ শতাংশ)। অন্যদিকে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন হার ১০-২৫ শতাংশের মধ্যে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমানোর ফলে এডিপি বাস্তবায়নের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। বিভিন্ন নীতিগত ও প্রশাসনিক কারণেও প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি দেখা দিয়েছে।
দেশীয় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. এম এ রাজ্জাক বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের বাজেট ছিল অবাস্তব। অন্তর্বর্তী সরকার যদি বাজেটের আকার ২ দশমিক ৩ শতাংশ কমায়, তাহলে এডিপি বরাদ্দ ৮ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হতে পারে। বর্তমানে অর্থনৈতিক সংকট ও রাজস্ব ঘাটতির কারণে এই ব্যয় সংকোচন ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
১ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
১ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৯ ঘণ্টা আগে