পাকিস্তানে মূল্যস্ফীতি পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটছে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে একদিনে আইএমএফের ঋণ নেওয়ার তোড়জোড় অন্যদিকে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম।
সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাঞ্জাবের প্রাদেশিক রাজধানী লাহোরে রোববার (১৪ জানুয়ারি) এক ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ৪০০ রুপিতে। এক কেজি মুরগির দাম ছিল ৬১৫ রুপি। এ ছাড়া সরকার নির্ধারিত ১৭৫ রুপি কেজির বিপরীতে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৫০ রুপি।
অধিকাংশ পণ্যের দাম আকাশচুম্বী। স্থানীয় প্রশাসন সরকারি মূল্য নির্ধারণ করে দিলেও তা কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে।
গত ডিসেম্বরে অর্থনৈতিক সমন্বয় কমিটি (ইসিসি) ন্যাশনাল প্রাইস মনিটরিং কমিটিকে (এনপিএমসি) প্রাদেশিক সরকারের সঙ্গে নিয়মিত সমন্বয় অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়েছে। বাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং মজুত ও মুনাফাবৃত্তি ঠেকাতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
যেখানে ডিসেম্বরে ডিমের দাম ডজনপ্রতি ২০০ রুপি ছাড়িয়ে যায়। শীতকালে পাকিস্তানে ডিমে দাম কখনো এত বেশি ছিল না। এ ছাড়া মুরগির মাংস বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৩০০ রুপি। এটিও সরকার নির্ধারিত দামের বেশি।
এআরওয়াই নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩–২৪ অর্থবছরে গত বছরের নভেম্বরের শেষ নাগাদ পাকিস্তানের ঋণের বোঝা বেড়ে ৬৩ হাজার ৩৯৯ ট্রিলিয়ন রুপি হয়েছে।
পিডিএম এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পাকিস্তানের মোট ঋণ ১২ দশমিক ৪৩০ ট্রিলিয়ন রুপি বেড়েছে। সামগ্রিক ঋণের বোঝা বেড়েছে ৬৩ দশমিক ৩৯০ রুপি, এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণ ৪০ দশমিক ৯৫৬ ট্রিলিয়ন রুপি এবং বৈদেশিক ঋণ ২২ দশমিক ৪৩৪ ট্রিলিয়ন রুপি।
সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অভিজাত শ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ। ফলে অর্থনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে দেশটি তার সমপর্যায়ের দেশগুলোর থেকে পিছিয়ে রয়েছে।
পাকিস্তানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাজি বেনহাসাইন বলেন, পাকিস্তানের অর্থনৈতিক মডেল ‘অকার্যকর’ হয়ে পড়েছে। দারিদ্র্য আবার বাড়তে শুরু করেছে। অতীতে দারিদ্র্যের উল্লেখযোগ্য হ্রাস আবার অবনতির দিকে যাচ্ছে। নীতি পরিবর্তনের পক্ষের মত জোরালো হচ্ছে। স্পষ্টত পাকিস্তানে অর্থনৈতিক উন্নয়ন টেকসই নয়।
পাকিস্তানে মূল্যস্ফীতি পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটছে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে একদিনে আইএমএফের ঋণ নেওয়ার তোড়জোড় অন্যদিকে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম।
সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাঞ্জাবের প্রাদেশিক রাজধানী লাহোরে রোববার (১৪ জানুয়ারি) এক ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ৪০০ রুপিতে। এক কেজি মুরগির দাম ছিল ৬১৫ রুপি। এ ছাড়া সরকার নির্ধারিত ১৭৫ রুপি কেজির বিপরীতে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৫০ রুপি।
অধিকাংশ পণ্যের দাম আকাশচুম্বী। স্থানীয় প্রশাসন সরকারি মূল্য নির্ধারণ করে দিলেও তা কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে।
গত ডিসেম্বরে অর্থনৈতিক সমন্বয় কমিটি (ইসিসি) ন্যাশনাল প্রাইস মনিটরিং কমিটিকে (এনপিএমসি) প্রাদেশিক সরকারের সঙ্গে নিয়মিত সমন্বয় অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়েছে। বাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং মজুত ও মুনাফাবৃত্তি ঠেকাতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
যেখানে ডিসেম্বরে ডিমের দাম ডজনপ্রতি ২০০ রুপি ছাড়িয়ে যায়। শীতকালে পাকিস্তানে ডিমে দাম কখনো এত বেশি ছিল না। এ ছাড়া মুরগির মাংস বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৩০০ রুপি। এটিও সরকার নির্ধারিত দামের বেশি।
এআরওয়াই নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩–২৪ অর্থবছরে গত বছরের নভেম্বরের শেষ নাগাদ পাকিস্তানের ঋণের বোঝা বেড়ে ৬৩ হাজার ৩৯৯ ট্রিলিয়ন রুপি হয়েছে।
পিডিএম এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পাকিস্তানের মোট ঋণ ১২ দশমিক ৪৩০ ট্রিলিয়ন রুপি বেড়েছে। সামগ্রিক ঋণের বোঝা বেড়েছে ৬৩ দশমিক ৩৯০ রুপি, এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণ ৪০ দশমিক ৯৫৬ ট্রিলিয়ন রুপি এবং বৈদেশিক ঋণ ২২ দশমিক ৪৩৪ ট্রিলিয়ন রুপি।
সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অভিজাত শ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ। ফলে অর্থনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে দেশটি তার সমপর্যায়ের দেশগুলোর থেকে পিছিয়ে রয়েছে।
পাকিস্তানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাজি বেনহাসাইন বলেন, পাকিস্তানের অর্থনৈতিক মডেল ‘অকার্যকর’ হয়ে পড়েছে। দারিদ্র্য আবার বাড়তে শুরু করেছে। অতীতে দারিদ্র্যের উল্লেখযোগ্য হ্রাস আবার অবনতির দিকে যাচ্ছে। নীতি পরিবর্তনের পক্ষের মত জোরালো হচ্ছে। স্পষ্টত পাকিস্তানে অর্থনৈতিক উন্নয়ন টেকসই নয়।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
১১ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
১৪ মিনিট আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
৩৭ মিনিট আগে