দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও নির্মাণসামগ্রী খাতে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মোচন করে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লি. (ইউসিআইএল) বাংলাদেশে এই প্রথম নিয়ে এল ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট।
যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ও অত্যধিক কার্যকরী এই ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, বাংলাদেশের নির্মাণসামগ্রী খাতে একটি যুগান্তকারী সূচনা।
মঙ্গলবার (মে ২১) রংপুরে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্টের ডিলার ইমপেরিয়াল স্যানিটারি হাউসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমজিআই এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, সিনিয়র ডিজিএম (টিএসডি) সুদীপ্ত রায়, ডিজিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মো. আশিক আহমেদ, ইমপেরিয়াল স্যানিটারি হাউসের স্বত্বাধিকারী ধর্মেন্দ্র ঘোষসহ অন্যরা।
ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট হচ্ছে স্পেশাল ধরনের ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, যাতে সমন্বিত হয়েছে ওপিসি এবং পিসিসি সিমেন্টের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলো। এই সিমেন্ট একদিকে যেমন স্বল্প সময়ে সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত দৃঢ়তা লাভ করে, তেমনি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদে স্থাপনাকে করে আরও সুদৃঢ়।
তাই দ্রুততম সময়ে যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের সেরা নির্মাণ নিশ্চিত করতে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট বিশেষভাবে কার্যকরী। ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট—
প্রথম দুই দিনেই ওপিসি সিমেন্টের সমান দৃঢ়তা অর্জন করে, সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের ২৮ দিনের দৃঢ়তার প্রায় ৫০% প্রথম দুই দিনে এবং প্রায় ৮৫% প্রথম সাত দিনে অর্জন করে।
দ্রুত দৃঢ়তা অর্জনের (র্যাপিড হার্ডেনিং) কারণে দীর্ঘমেয়াদি শাটারিংয়ের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে খরচ বাঁচায় সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় প্রায় ২৫% বেশি দৃঢ়তা দেয়।
দ্রুত দৃঢ়তা অর্জন (র্যাপিড হার্ডেনিং) ও দীর্ঘমেয়াদি শাটারের প্রয়োজনীয়তা না থাকার কারণে অভ্যন্তরীণ ইটের গাঁথুনি দ্রুত শুরু করা যায়।
দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও নির্মাণসামগ্রী খাতে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার নতুন দুয়ার উন্মোচন করে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লি. (ইউসিআইএল) বাংলাদেশে এই প্রথম নিয়ে এল ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট।
যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ও অত্যধিক কার্যকরী এই ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, বাংলাদেশের নির্মাণসামগ্রী খাতে একটি যুগান্তকারী সূচনা।
মঙ্গলবার (মে ২১) রংপুরে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্টের ডিলার ইমপেরিয়াল স্যানিটারি হাউসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমজিআই এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, সিনিয়র ডিজিএম (টিএসডি) সুদীপ্ত রায়, ডিজিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মো. আশিক আহমেদ, ইমপেরিয়াল স্যানিটারি হাউসের স্বত্বাধিকারী ধর্মেন্দ্র ঘোষসহ অন্যরা।
ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট হচ্ছে স্পেশাল ধরনের ব্লেন্ডেড সিমেন্ট, যাতে সমন্বিত হয়েছে ওপিসি এবং পিসিসি সিমেন্টের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলো। এই সিমেন্ট একদিকে যেমন স্বল্প সময়ে সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত দৃঢ়তা লাভ করে, তেমনি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদে স্থাপনাকে করে আরও সুদৃঢ়।
তাই দ্রুততম সময়ে যেকোনো স্থাপনার ছাদ, বিম ও কলামের সেরা নির্মাণ নিশ্চিত করতে ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট বিশেষভাবে কার্যকরী। ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট—
প্রথম দুই দিনেই ওপিসি সিমেন্টের সমান দৃঢ়তা অর্জন করে, সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের ২৮ দিনের দৃঢ়তার প্রায় ৫০% প্রথম দুই দিনে এবং প্রায় ৮৫% প্রথম সাত দিনে অর্জন করে।
দ্রুত দৃঢ়তা অর্জনের (র্যাপিড হার্ডেনিং) কারণে দীর্ঘমেয়াদি শাটারিংয়ের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে খরচ বাঁচায় সাধারণ পিসিসি সিমেন্টের তুলনায় প্রায় ২৫% বেশি দৃঢ়তা দেয়।
দ্রুত দৃঢ়তা অর্জন (র্যাপিড হার্ডেনিং) ও দীর্ঘমেয়াদি শাটারের প্রয়োজনীয়তা না থাকার কারণে অভ্যন্তরীণ ইটের গাঁথুনি দ্রুত শুরু করা যায়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে