নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: নতুন রেকর্ড ছুঁয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। আজ বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। এ রিজার্ভ দিয়ে দেশের আগামী ১১ মাসেরও বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিরা করোনাভাইরাসের মধ্যেও বাড়তি হারে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের এ রেকর্ড সম্ভব হয়েছে।
অবশ্য রিজার্ভে রপ্তানি আয়েরও বড় ভূমিকা রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই–মে) বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারের। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে ৩ হাজার ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৩০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ।
এদিকে চলতি বছরের ১ জুন প্রথমবারের মতো দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। এর আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার। আর গত ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৪ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার।
আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন এবং ২৮ অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে।
ঢাকা: নতুন রেকর্ড ছুঁয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। আজ বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। এ রিজার্ভ দিয়ে দেশের আগামী ১১ মাসেরও বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, প্রবাসী বাংলাদেশিরা করোনাভাইরাসের মধ্যেও বাড়তি হারে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের এ রেকর্ড সম্ভব হয়েছে।
অবশ্য রিজার্ভে রপ্তানি আয়েরও বড় ভূমিকা রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই–মে) বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারের। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে ৩ হাজার ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৩০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ।
এদিকে চলতি বছরের ১ জুন প্রথমবারের মতো দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। এর আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার। আর গত ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৪ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার।
আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন এবং ২৮ অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে।
নগদ অর্থের সংকট সামলাতে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই ব্যাংক খাত থেকে সরকারের নেওয়া ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক খাত থেকে ৯৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য থাকলেও গত ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ হাজার ৫৯১ কোটি টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেকারিগরি শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ‘টিভিইটি টিচার্স ফর দ্য ফিউচার (টিটিএফ)’ নামক একটি প্রকল্পে অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেবে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, বাকি অংশ সরকারের।
৫ ঘণ্টা আগেইরানে ইসরায়েলের হামলার পর দুই দেশের যুদ্ধে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। এতে আমদানিনির্ভর অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এই শঙ্কাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গত শনিবার ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা। ইতিমধ্যে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন সতর্কবার্তার পর উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার সাময়িকভাবে আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে ঢাকা-কাতার রুটের ফ্লাইট চলাচলে। ফলে বাংলাদেশ থেকে দোহাগামী বেশ কয়েকটি ফ্লাইটের গন্তব্য পরিবর্তন বা বাতিল করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে