যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক কাগজ উৎপাদক কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নেওয়ার ব্যাপারে এগিয়ে গেছে ব্রাজিলের কাগজ কোম্পানি সুজানো। বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সুজানো নগদ ১৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নিতে চায়।
সুজানোর পক্ষ থেকে এই আগ্রহ প্রকাশ এমন সময়ে করা হলো, যার মাত্র মাস খানেক আগেই ইন্টারন্যাশনাল পেপার নিজেই অপর একটি ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান ডিএস স্মিথ নামে একটি প্যাকেজিং শিল্প কারখানা কিনে নেওয়ার বিষয়ে সম্মতি প্রকাশ করে। ইন্টারন্যাশনাল পেপার ৭২০ কোটি ডলারের বিনিময়ে ডিএস স্মিথ কিনে নিতে চেয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে ইন্টারন্যাশনাল পেপার ডিএস স্মিথ কিনে নেবে। তেমনটা হলে সুজানোর ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নেওয়ার বিষয়টি ব্যাহত হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানিয়েছে, সুজানো ইন্টারন্যাশনাল পেপারকে জানিয়েছে যে তাঁরা মার্কিন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ৪২ ডলার করে পরিশোধ করতে চায়। যদিও মৌখিকভাবে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তবে শিগগির এ বিষয়ে লিখিত বা আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবও দেওয়া হবে। অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, সুজানো যে দর প্রস্তাব করেছে, সেটি ইন্টারন্যাশনাল পেপারের পছন্দ না-ও হতে পারে এবং কোম্পানিটি সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানও করতে পারে।
সুজানো গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি অফিশিয়াল নথিতে বলেছে, তারা ইন্টারন্যাশনাল পেপারকে একীভূত করে নেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো চুক্তি স্বাক্ষর করেনি বা সম্ভাব্য চুক্তির বিষয়ে সুজানোর ব্যবস্থাপনা পরিষদ এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। গতকাল মঙ্গলবার শেয়ার বাজারে ইন্টারন্যাশনাল পেপারের শেয়ারদর অন্তত ৫ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে দিন শেষ করেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সুজানোর ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নেওয়ার খবর বাজারে চাউর হওয়ার পর মার্কিন কোম্পানিটির শেয়ার দর অন্তত ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অবস্থায় কোম্পানিটির বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৫০ কোটি ডলার। বিপরীতে ১ হাজার ৫৩৩ কোটি ডলার মূল্যের সুজানোর শেয়ারদরও ১২ শতাংশ বেড়েছে ব্রাজিলের স্টক মার্কেটে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক কাগজ উৎপাদক কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নেওয়ার ব্যাপারে এগিয়ে গেছে ব্রাজিলের কাগজ কোম্পানি সুজানো। বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সুজানো নগদ ১৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নিতে চায়।
সুজানোর পক্ষ থেকে এই আগ্রহ প্রকাশ এমন সময়ে করা হলো, যার মাত্র মাস খানেক আগেই ইন্টারন্যাশনাল পেপার নিজেই অপর একটি ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান ডিএস স্মিথ নামে একটি প্যাকেজিং শিল্প কারখানা কিনে নেওয়ার বিষয়ে সম্মতি প্রকাশ করে। ইন্টারন্যাশনাল পেপার ৭২০ কোটি ডলারের বিনিময়ে ডিএস স্মিথ কিনে নিতে চেয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে ইন্টারন্যাশনাল পেপার ডিএস স্মিথ কিনে নেবে। তেমনটা হলে সুজানোর ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নেওয়ার বিষয়টি ব্যাহত হতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানিয়েছে, সুজানো ইন্টারন্যাশনাল পেপারকে জানিয়েছে যে তাঁরা মার্কিন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ৪২ ডলার করে পরিশোধ করতে চায়। যদিও মৌখিকভাবে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তবে শিগগির এ বিষয়ে লিখিত বা আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবও দেওয়া হবে। অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, সুজানো যে দর প্রস্তাব করেছে, সেটি ইন্টারন্যাশনাল পেপারের পছন্দ না-ও হতে পারে এবং কোম্পানিটি সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানও করতে পারে।
সুজানো গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি অফিশিয়াল নথিতে বলেছে, তারা ইন্টারন্যাশনাল পেপারকে একীভূত করে নেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো চুক্তি স্বাক্ষর করেনি বা সম্ভাব্য চুক্তির বিষয়ে সুজানোর ব্যবস্থাপনা পরিষদ এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। গতকাল মঙ্গলবার শেয়ার বাজারে ইন্টারন্যাশনাল পেপারের শেয়ারদর অন্তত ৫ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে দিন শেষ করেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সুজানোর ইন্টারন্যাশনাল পেপার কিনে নেওয়ার খবর বাজারে চাউর হওয়ার পর মার্কিন কোম্পানিটির শেয়ার দর অন্তত ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অবস্থায় কোম্পানিটির বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৫০ কোটি ডলার। বিপরীতে ১ হাজার ৫৩৩ কোটি ডলার মূল্যের সুজানোর শেয়ারদরও ১২ শতাংশ বেড়েছে ব্রাজিলের স্টক মার্কেটে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১১ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২১ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২৪ মিনিট আগে