ঢাকার আর কে মিশন রোডে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে বড় পরিসরে একটি শাখা উদ্বোধন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই ব্রাঞ্চটি মূলত মতিঝিলের গ্রাফিক্স বিল্ডিং থেকে স্থানান্তরিত করে ‘আর কে মিশন রোড ব্রাঞ্চ’ নামে নতুনভাবে নামকরণ করা হয়েছে।
বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানে বড় পরিসরে ব্র্যাক ব্যাংকের নতুন ব্রাঞ্চটি গ্রাহকদের সর্বাধুনিক এবং সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং সেবা দেবে। নতুন স্থানে নতুন আঙ্গিকে ব্রাঞ্চ স্থানান্তরের বিষয়টি উন্নত গ্রাহক সেবায় ব্র্যাক ব্যাংকের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
গত ৩০ এপ্রিল আর. কে. মিশন রোডের হোল্ডিং নম্বর ৩-এর লিলি পন্ড সেন্টারের প্রথম তলায় ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে এই ব্রাঞ্চের উদ্বোধন করেন।
এ সময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চেস শেখ মোহাম্মদ আশফাক, ব্যাংকটির ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেডবৃন্দ—এ কে এম তারেক এবং তাহের হাসান আল মামুনসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘বৃহত্তর ব্র্যাক পরিবারের সদস্য হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক সব সময় নতুন নতুন এলাকায় আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানটির সাধারণ গ্রাহক এবং ব্যবসায়ীদের আধুনিক ও সর্বোত্তম ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের উন্নয়নের অংশীদার হবে ব্র্যাক ব্যাংক।’
তিনি আরও বলেন, ‘মতিঝিল এলাকায় আমাদের বড় পরিসরে উপস্থিতি গ্রাহকদের জন্য সর্বাধুনিক অনলাইন ব্যাংকিং সলিউশনস নিশ্চিত করবে। আমরা এই এলাকা এবং এর আশেপাশের গ্রাহকদের আনন্দময় এবং উপভোগ্য ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এসেছি। ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের পরিধি এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং সক্ষমতা বৃদ্ধির সমন্বয়ে ব্র্যাক ব্যাংক দেশের এক নম্বর টেকসই ব্যাংক হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
১৮৭টি ব্রাঞ্চ, ৪৫টি সাব-ব্রাঞ্চ, ৩৩০টি এটিএম, ৪৫৬টি এসএমই ইউনিট অফিস এবং ১,০৮০টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিস্তৃত ব্যাংকিং নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে অন্যতম অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক।
ঢাকার আর কে মিশন রোডে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে বড় পরিসরে একটি শাখা উদ্বোধন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই ব্রাঞ্চটি মূলত মতিঝিলের গ্রাফিক্স বিল্ডিং থেকে স্থানান্তরিত করে ‘আর কে মিশন রোড ব্রাঞ্চ’ নামে নতুনভাবে নামকরণ করা হয়েছে।
বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানে বড় পরিসরে ব্র্যাক ব্যাংকের নতুন ব্রাঞ্চটি গ্রাহকদের সর্বাধুনিক এবং সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং সেবা দেবে। নতুন স্থানে নতুন আঙ্গিকে ব্রাঞ্চ স্থানান্তরের বিষয়টি উন্নত গ্রাহক সেবায় ব্র্যাক ব্যাংকের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
গত ৩০ এপ্রিল আর. কে. মিশন রোডের হোল্ডিং নম্বর ৩-এর লিলি পন্ড সেন্টারের প্রথম তলায় ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে এই ব্রাঞ্চের উদ্বোধন করেন।
এ সময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চেস শেখ মোহাম্মদ আশফাক, ব্যাংকটির ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেডবৃন্দ—এ কে এম তারেক এবং তাহের হাসান আল মামুনসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘বৃহত্তর ব্র্যাক পরিবারের সদস্য হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক সব সময় নতুন নতুন এলাকায় আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানটির সাধারণ গ্রাহক এবং ব্যবসায়ীদের আধুনিক ও সর্বোত্তম ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাঁদের উন্নয়নের অংশীদার হবে ব্র্যাক ব্যাংক।’
তিনি আরও বলেন, ‘মতিঝিল এলাকায় আমাদের বড় পরিসরে উপস্থিতি গ্রাহকদের জন্য সর্বাধুনিক অনলাইন ব্যাংকিং সলিউশনস নিশ্চিত করবে। আমরা এই এলাকা এবং এর আশেপাশের গ্রাহকদের আনন্দময় এবং উপভোগ্য ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এসেছি। ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের পরিধি এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং সক্ষমতা বৃদ্ধির সমন্বয়ে ব্র্যাক ব্যাংক দেশের এক নম্বর টেকসই ব্যাংক হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
১৮৭টি ব্রাঞ্চ, ৪৫টি সাব-ব্রাঞ্চ, ৩৩০টি এটিএম, ৪৫৬টি এসএমই ইউনিট অফিস এবং ১,০৮০টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিস্তৃত ব্যাংকিং নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে অন্যতম অবস্থানে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৩ ঘণ্টা আগে