নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) কারণে আবাসন খাতে তৈরি হওয়া স্থবিরতা দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য হুমকি হয়ে উঠছে—এমন উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট শিল্প খাতের নেতারা। তাঁরা বলেন, এই অচলাবস্থা অব্যাহত থাকলে কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে, বেকারত্ব বাড়বে এবং জিডিপিতে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) রাজধানীর রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। সভায় সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট ওয়াহিদুজ্জামান। সভায় ২০ টিরও বেশি লিংকেজ প্রতিষ্ঠানের মালিক ও প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সভায় বক্তারা বলেন, ড্যাপকে কেন্দ্র করে আবাসন খাতে যে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তা দীর্ঘায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থমকে যেতে পারে। দ্রুত এ সংকট নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের শেখ মাসুদুর রহমান মাসুদ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রিজের ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ ওহাব, বাংলাদেশ ইলেকট্রিক্যাল কেবলস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট আক্তার হোসেন ঢালি, রেডিমিক্স কংক্রিট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আব্দুল আউয়াল, মোজাইক মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের ইসমাইল হোসেন, বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন আলমগীর, এলিভেটর এসকালেটর অ্যান্ড লিফট ইম্পোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এমদাদ-উর-রহমান, বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের জাহেদী হাসান চৌধুরী প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন রিহ্যাবের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল লতিফ, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিন্যান্স) আব্দুর রাজ্জাক, প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ লাবিব বিল্লাহ, রিহ্যাব পরিচালক কামরুল ইসলাম, আইয়ুব আলী প্রমুখ।
বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার (ড্যাপ) কারণে আবাসন খাতে তৈরি হওয়া স্থবিরতা দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য হুমকি হয়ে উঠছে—এমন উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট শিল্প খাতের নেতারা। তাঁরা বলেন, এই অচলাবস্থা অব্যাহত থাকলে কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে, বেকারত্ব বাড়বে এবং জিডিপিতে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) রাজধানীর রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। সভায় সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট ওয়াহিদুজ্জামান। সভায় ২০ টিরও বেশি লিংকেজ প্রতিষ্ঠানের মালিক ও প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সভায় বক্তারা বলেন, ড্যাপকে কেন্দ্র করে আবাসন খাতে যে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তা দীর্ঘায়িত হলে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থমকে যেতে পারে। দ্রুত এ সংকট নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের শেখ মাসুদুর রহমান মাসুদ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রিজের ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ ওহাব, বাংলাদেশ ইলেকট্রিক্যাল কেবলস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট আক্তার হোসেন ঢালি, রেডিমিক্স কংক্রিট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আব্দুল আউয়াল, মোজাইক মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের ইসমাইল হোসেন, বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন আলমগীর, এলিভেটর এসকালেটর অ্যান্ড লিফট ইম্পোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এমদাদ-উর-রহমান, বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের জাহেদী হাসান চৌধুরী প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন রিহ্যাবের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল লতিফ, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিন্যান্স) আব্দুর রাজ্জাক, প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ লাবিব বিল্লাহ, রিহ্যাব পরিচালক কামরুল ইসলাম, আইয়ুব আলী প্রমুখ।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৪ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৮ ঘণ্টা আগে