নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজিএমইএ নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান বলেছেন, ‘আমরা ব্যবসায়ীর কোনো একটা রাজনৈতিক দল বা সরকারের নির্লজ্জ চাটুকারিতা দেখতে চাই না। অতীতে আমরা দেখেছি আমাদের অনেক ব্যবসায়ী এমন চাটুকারিতাপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন, যা আমাদের বিব্রত করেছে। এগুলো তারা নিজেদের ব্যক্তি স্বার্থে করেছে। সব জায়গায় দলীয়করণ করা হয়েছিল। নির্বাচিত হলে আমরা আগামীতে এগুলো প্রতিহত করব।’
বিজিএমইএ নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান বলেছেন, ব্যবসায়ী সংগঠনে কোনো রাজনৈতিক দল বা সরকারের নির্লজ্জ চাটুকারিতা তাঁরা দেখতে চান না। অতীতে কিছু ব্যবসায়ী ব্যক্তিস্বার্থে এমন কর্মকাণ্ড করায় পুরো ব্যবসায়ী সমাজকে বিব্রত হতে হয়েছে। সব জায়গায় দলীয়করণ করা হয়েছিল।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় পরিষদের প্যানেল লিডার আবুল কালাম ও সমন্বয়ক ফারুক হাসান বক্তব্য দেন।
কাজী মনির বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা যাতে মামলার কারণে হয়রানির শিকার না হয়, তার জন্য আলোচনা হয়েছে। এখন আর হয়রানি হচ্ছে না। মামলাগুলো থেকে বের হয়ে যাবে। এ নিয়ে ক্লোজ মনিটরিং হচ্ছে।’
কাজী মুনির বলেন, ‘সরকারি অনেক কাজ আমরা করে থাকি, যেমন ইউডি প্রদানের দায়িত্ব বিজিএমইএ কাছে আনা, দৃষ্টিনন্দন অফিস তৈরি ইত্যাদি। এটি আমাদের সম্মিলিত পরিষদের নেতৃত্বে করেছিলাম। অতীতের মতো আগামীতে আমরা এভাবে পোশাক খাতের উন্নয়নে কাজ করব।’
আবুল কালাম বলেন, ‘এমন একটি সময়ে বিজিএমইএর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যখন বিশ্ববাণিজ্য ব্যবস্থা এক চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছে। বিশেষ করে, ট্রাম্প প্রশাসনের রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ আরোপের ফলে। একই কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মতো একক বৃহৎ রপ্তানি বাজারে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।’
এ ছাড়া, স্থানীয় পর্যায়ে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি, গ্যাসের সংকট, কাস্টমস-বন্ড ও ব্যাংকিং-সংক্রান্ত জটিলতা এবং এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পরিকল্পনার কারণে আগামী দিনগুলোতে এই শিল্পের জন্য পরিস্থিতি আরও চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রেক্ষাপটে, আমরা ‘‘সম্মিলিত পরিষদ” থেকে সরকারের নিকট থেকে শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায় এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে, পরীক্ষিত, অভিজ্ঞ, দ্বিতীয় প্রজন্মের শিক্ষিত ও পেশাদার উদ্যোক্তাদের নিয়ে একটি শক্তিশালী প্যানেল গঠন করেছি।’
বিজিএমইএ নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান বলেছেন, ‘আমরা ব্যবসায়ীর কোনো একটা রাজনৈতিক দল বা সরকারের নির্লজ্জ চাটুকারিতা দেখতে চাই না। অতীতে আমরা দেখেছি আমাদের অনেক ব্যবসায়ী এমন চাটুকারিতাপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন, যা আমাদের বিব্রত করেছে। এগুলো তারা নিজেদের ব্যক্তি স্বার্থে করেছে। সব জায়গায় দলীয়করণ করা হয়েছিল। নির্বাচিত হলে আমরা আগামীতে এগুলো প্রতিহত করব।’
বিজিএমইএ নির্বাচনে সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান বলেছেন, ব্যবসায়ী সংগঠনে কোনো রাজনৈতিক দল বা সরকারের নির্লজ্জ চাটুকারিতা তাঁরা দেখতে চান না। অতীতে কিছু ব্যবসায়ী ব্যক্তিস্বার্থে এমন কর্মকাণ্ড করায় পুরো ব্যবসায়ী সমাজকে বিব্রত হতে হয়েছে। সব জায়গায় দলীয়করণ করা হয়েছিল।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় পরিষদের প্যানেল লিডার আবুল কালাম ও সমন্বয়ক ফারুক হাসান বক্তব্য দেন।
কাজী মনির বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা যাতে মামলার কারণে হয়রানির শিকার না হয়, তার জন্য আলোচনা হয়েছে। এখন আর হয়রানি হচ্ছে না। মামলাগুলো থেকে বের হয়ে যাবে। এ নিয়ে ক্লোজ মনিটরিং হচ্ছে।’
কাজী মুনির বলেন, ‘সরকারি অনেক কাজ আমরা করে থাকি, যেমন ইউডি প্রদানের দায়িত্ব বিজিএমইএ কাছে আনা, দৃষ্টিনন্দন অফিস তৈরি ইত্যাদি। এটি আমাদের সম্মিলিত পরিষদের নেতৃত্বে করেছিলাম। অতীতের মতো আগামীতে আমরা এভাবে পোশাক খাতের উন্নয়নে কাজ করব।’
আবুল কালাম বলেন, ‘এমন একটি সময়ে বিজিএমইএর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যখন বিশ্ববাণিজ্য ব্যবস্থা এক চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছে। বিশেষ করে, ট্রাম্প প্রশাসনের রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ আরোপের ফলে। একই কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মতো একক বৃহৎ রপ্তানি বাজারে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।’
এ ছাড়া, স্থানীয় পর্যায়ে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি, গ্যাসের সংকট, কাস্টমস-বন্ড ও ব্যাংকিং-সংক্রান্ত জটিলতা এবং এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পরিকল্পনার কারণে আগামী দিনগুলোতে এই শিল্পের জন্য পরিস্থিতি আরও চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রেক্ষাপটে, আমরা ‘‘সম্মিলিত পরিষদ” থেকে সরকারের নিকট থেকে শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায় এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে, পরীক্ষিত, অভিজ্ঞ, দ্বিতীয় প্রজন্মের শিক্ষিত ও পেশাদার উদ্যোক্তাদের নিয়ে একটি শক্তিশালী প্যানেল গঠন করেছি।’
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নেমে এসেছে পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে, ৪,৭৮১ পয়েন্টে। ৯৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন লাখো বিনিয়োগকারী। বাজারে আস্থা হারাচ্ছেন সবাই, বাড়ছে মার্জিন ঋণের সেল প্রেশার, আর সরকারের সিদ্ধান্তগুলো আস্থার পরিবর্তে বাড়াচ্ছে হতাশা।
১৬ মিনিট আগেবিমান চলাচলে ব্যবহৃত জেট ফুয়েলের দাম কমায় বিমানভাড়া কমানোর লক্ষ্যে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে বেবিচক সদর...
১ ঘণ্টা আগেঅংশীজনদের মতামত উপেক্ষা করে জারি করা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলসহ তিন দাবি তুলেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পাশাপাশি তাঁরা জানিয়েছেন আগামী শনিবারের মধ্যে অধ্যাদেশ বাতিল না হলে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেবেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেতীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকে প্রান্তিক খামারে ৫ থেকে ১০ শতাংশ মুরগি মারা গেছে। এর ফলে ৭০ হাজার খামারির প্রতিদিন ৫০ থেকে ১ লাখ টাকা করে ক্ষতি হয়েছে। দিনে ৫০ হাজার টাকা ধরা হলেও গত এক মাসে প্রান্তিক খামারিদের লোকসান দাঁড়ায় ৩০০ কোটি টাকায়।
৪ ঘণ্টা আগে