নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান হলেও দ্বিতীয় দিনই কমে গেছে খানিকটা। যদিও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়তে দেখা গেছে। লেনদেন অবশ্য আগের দিনের কাছাকাছিই আছে।
এদিন দর বেড়েছে এমন কোম্পানির তুলনায় দর হারানো কোম্পানির সংখ্যাই বেশি, তবে বাজারে একটু একটু করে গতি ফিরতে থাকলেও এখনো ফ্লোর প্রাইসে আটকে যাওয়া কোম্পানি সংখ্যাগরিষ্ঠ।
দিনের লেনদেনে ৮৩ কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১১৩টির দর। সবচেয়ে বেশি ১৭২টি কোম্পানি লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে, যেগুলোর সিংহভাগই ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে।
সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ৩৬৮টি কোম্পানির শেয়ার, আগের দিন সংখ্যাটি ছিল ৩৮৩। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬ পয়েন্ট। সূচক অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে।
টাকার অঙ্কে লেনদেন হয়েছে ৯৩২ কোটি ৭১ লাখ ৫২ হাজার টাকা, যা আগের দিন ছিল ৯৩৩ কোটি টাকার কিছু বেশি। লেনদেনে সেরা ছিল খাদ্য খাত। এরপরই আধিপত্য দেখা গেছে বিমা খাতের। খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২১টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৬৩ কোটি টাকা, যা মোট লেনদেনের প্রায় ১৯ শতাংশ। তবে ৭টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির দিন কমেছে ১৩টির দর। আর একমাত্র কোম্পানি হিসেবে ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো।
দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বিমা খাত। গত এক মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো জীবন বিমার চেয়ে সাধারণ বিমার শেয়ারে বেশি লেনদেন হয়েছে। সাধারণ বিমায় হাতবদল হয়েছে ৭২ কোটি ৬৩ লাখ, জীবন বিমায় ৬০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ১৩৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ১৫ শতাংশের বেশি।
জীবন বিমার ১৫ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে চারটির, কমেছে সাতটির, তিনটির দর ছিল অপরিবর্তিত, লেনদেন হয়নি একটির।
সাধারণ বিমার ৪২ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ২৬টির দর, অপরিবর্তিত ছিল চারটির আর একটির লেনদেন হয়নি।
অনেক দিন পর লেনদেনের তৃতীয় অবস্থানে উঠে আসা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৯ কোটি টাকার বেশি, সাতটির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে তিনটির। তিনটি কোম্পানি ছিল আগের দিনের দরে।
এ ছাড়া ওষুধ খাতে ৭৪ কোটি, প্রকৌশল খাতে ৭৪ কোটি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে প্রায় ৭০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। বাকি সব খাতেই লেনদেন ৫০ কোটি টাকার কম।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান হলেও দ্বিতীয় দিনই কমে গেছে খানিকটা। যদিও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়তে দেখা গেছে। লেনদেন অবশ্য আগের দিনের কাছাকাছিই আছে।
এদিন দর বেড়েছে এমন কোম্পানির তুলনায় দর হারানো কোম্পানির সংখ্যাই বেশি, তবে বাজারে একটু একটু করে গতি ফিরতে থাকলেও এখনো ফ্লোর প্রাইসে আটকে যাওয়া কোম্পানি সংখ্যাগরিষ্ঠ।
দিনের লেনদেনে ৮৩ কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১১৩টির দর। সবচেয়ে বেশি ১৭২টি কোম্পানি লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে, যেগুলোর সিংহভাগই ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে।
সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ৩৬৮টি কোম্পানির শেয়ার, আগের দিন সংখ্যাটি ছিল ৩৮৩। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬ পয়েন্ট। সূচক অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৬১ পয়েন্টে।
টাকার অঙ্কে লেনদেন হয়েছে ৯৩২ কোটি ৭১ লাখ ৫২ হাজার টাকা, যা আগের দিন ছিল ৯৩৩ কোটি টাকার কিছু বেশি। লেনদেনে সেরা ছিল খাদ্য খাত। এরপরই আধিপত্য দেখা গেছে বিমা খাতের। খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২১টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৬৩ কোটি টাকা, যা মোট লেনদেনের প্রায় ১৯ শতাংশ। তবে ৭টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির দিন কমেছে ১৩টির দর। আর একমাত্র কোম্পানি হিসেবে ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো।
দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বিমা খাত। গত এক মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো জীবন বিমার চেয়ে সাধারণ বিমার শেয়ারে বেশি লেনদেন হয়েছে। সাধারণ বিমায় হাতবদল হয়েছে ৭২ কোটি ৬৩ লাখ, জীবন বিমায় ৬০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ১৩৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ১৫ শতাংশের বেশি।
জীবন বিমার ১৫ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে চারটির, কমেছে সাতটির, তিনটির দর ছিল অপরিবর্তিত, লেনদেন হয়নি একটির।
সাধারণ বিমার ৪২ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ২৬টির দর, অপরিবর্তিত ছিল চারটির আর একটির লেনদেন হয়নি।
অনেক দিন পর লেনদেনের তৃতীয় অবস্থানে উঠে আসা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৯ কোটি টাকার বেশি, সাতটির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে তিনটির। তিনটি কোম্পানি ছিল আগের দিনের দরে।
এ ছাড়া ওষুধ খাতে ৭৪ কোটি, প্রকৌশল খাতে ৭৪ কোটি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে প্রায় ৭০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। বাকি সব খাতেই লেনদেন ৫০ কোটি টাকার কম।
নগদ অর্থের সংকট সামলাতে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই ব্যাংক খাত থেকে সরকারের নেওয়া ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক খাত থেকে ৯৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য থাকলেও গত ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ হাজার ৫৯১ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগেকারিগরি শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ‘টিভিইটি টিচার্স ফর দ্য ফিউচার (টিটিএফ)’ নামক একটি প্রকল্পে অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেবে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, বাকি অংশ সরকারের।
২ ঘণ্টা আগেইরানে ইসরায়েলের হামলার পর দুই দেশের যুদ্ধে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। এতে আমদানিনির্ভর অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এই শঙ্কাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গত শনিবার ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা। ইতিমধ্যে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন সতর্কবার্তার পর উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার সাময়িকভাবে আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে ঢাকা-কাতার রুটের ফ্লাইট চলাচলে। ফলে বাংলাদেশ থেকে দোহাগামী বেশ কয়েকটি ফ্লাইটের গন্তব্য পরিবর্তন বা বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে