জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশের ব্যাংকগুলো করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সিএসআর খাতে ব্যয় কমিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, গত তিন বছরে এই ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। ২০২২ সালে সিএসআর ব্যয় ছিল ১ হাজার ১২৯ কোটি, ২০২৩ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৯২৪ কোটি টাকায়। আর ২০২৪ সালে ব্যয় আরও নেমে এসেছে ৬১৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়।
ই কমতির পেছনে রয়েছে ব্যাংক খাতের নিট মুনাফার ধস এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কড়াকড়ি আর্থিক নীতি। ফলে সিএসআর খাতে ব্যয় কমিয়ে আনা হয়েছে। ২০২৪ সালের প্রথমার্ধে সিএসআর ব্যয় হয় ৩০৯ কোটি ১৯ লাখ, যা দ্বিতীয়ার্ধে কমে দাঁড়ায় ৩০৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকায়।
শিক্ষা খাতে খরচে সবচেয়ে বড় কাটছাঁট হয়েছে। জানুয়ারি-জুনে যেখানে ব্যয় ছিল ৬৩ কোটি ৬৪ লাখ, জুলাই-ডিসেম্বরে তা কমে হয় ৪৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। স্বাস্থ্য খাতের উল্টো চিত্র প্রথমার্ধে ৭১ কোটি ৯৮ লাখের তুলনায় দ্বিতীয়ার্ধে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৮২ কোটি ৯৯ লাখ টাকায়।
তবে জলবায়ু ও পরিবেশ খাতে সিএসআর ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে। প্রথমার্ধে খরচ ছিল ৭ কোটি ৩৪ লাখ, দ্বিতীয়ার্ধে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ কোটি ২ লাখ টাকায়। এর মানে হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ প্রশমনে ব্যাংকগুলোর মনোযোগ বাড়ছে।
তবে আশঙ্কার বিষয়, ছয়টি ব্যাংক পুরো বছর সিএসআরে এক টাকাও ব্যয় করেনি। বেসিক ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক—প্রতিটিই লোকসানে থাকা প্রতিষ্ঠান।
অর্থনৈতিক চাপে সিএসআরের পরিসর সঙ্কুচিত হলেও নির্দিষ্ট খাতে দায়বদ্ধতা ধরে রাখার চেষ্টা ব্যাংকগুলোর মধ্যে এখনো দেখা যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কঠোর মুদ্রানীতির ফলে বাজারে তারল্য কমেছে, ফলে খরচে সংযম আসা স্বাভাবিক। এ পরিস্থিতিতে যেসব খাত জাতীয় বা মানবিক গুরুত্বের, সেগুলোতেই বরাদ্দ বজায় রাখা, কিংবা বাড়ানো হয়েছে।
দেশের ব্যাংকগুলো করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা বা সিএসআর খাতে ব্যয় কমিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, গত তিন বছরে এই ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। ২০২২ সালে সিএসআর ব্যয় ছিল ১ হাজার ১২৯ কোটি, ২০২৩ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৯২৪ কোটি টাকায়। আর ২০২৪ সালে ব্যয় আরও নেমে এসেছে ৬১৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়।
ই কমতির পেছনে রয়েছে ব্যাংক খাতের নিট মুনাফার ধস এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কড়াকড়ি আর্থিক নীতি। ফলে সিএসআর খাতে ব্যয় কমিয়ে আনা হয়েছে। ২০২৪ সালের প্রথমার্ধে সিএসআর ব্যয় হয় ৩০৯ কোটি ১৯ লাখ, যা দ্বিতীয়ার্ধে কমে দাঁড়ায় ৩০৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকায়।
শিক্ষা খাতে খরচে সবচেয়ে বড় কাটছাঁট হয়েছে। জানুয়ারি-জুনে যেখানে ব্যয় ছিল ৬৩ কোটি ৬৪ লাখ, জুলাই-ডিসেম্বরে তা কমে হয় ৪৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। স্বাস্থ্য খাতের উল্টো চিত্র প্রথমার্ধে ৭১ কোটি ৯৮ লাখের তুলনায় দ্বিতীয়ার্ধে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৮২ কোটি ৯৯ লাখ টাকায়।
তবে জলবায়ু ও পরিবেশ খাতে সিএসআর ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে। প্রথমার্ধে খরচ ছিল ৭ কোটি ৩৪ লাখ, দ্বিতীয়ার্ধে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ কোটি ২ লাখ টাকায়। এর মানে হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ প্রশমনে ব্যাংকগুলোর মনোযোগ বাড়ছে।
তবে আশঙ্কার বিষয়, ছয়টি ব্যাংক পুরো বছর সিএসআরে এক টাকাও ব্যয় করেনি। বেসিক ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক—প্রতিটিই লোকসানে থাকা প্রতিষ্ঠান।
অর্থনৈতিক চাপে সিএসআরের পরিসর সঙ্কুচিত হলেও নির্দিষ্ট খাতে দায়বদ্ধতা ধরে রাখার চেষ্টা ব্যাংকগুলোর মধ্যে এখনো দেখা যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কঠোর মুদ্রানীতির ফলে বাজারে তারল্য কমেছে, ফলে খরচে সংযম আসা স্বাভাবিক। এ পরিস্থিতিতে যেসব খাত জাতীয় বা মানবিক গুরুত্বের, সেগুলোতেই বরাদ্দ বজায় রাখা, কিংবা বাড়ানো হয়েছে।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১১ মিনিট আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
২ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৩ ঘণ্টা আগে