পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাডিয়েন্ট ফার্মা বলেছে, প্রায় ৫০ বছর কার্যক্রম চালানোর পর নোভার্টিস বাংলাদেশ নিজের কাছে থাকা ৬০ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে বিক্রি করছে। এজন্য আজ শনিবার শেয়ার ক্রয় চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী চিকিৎসা পদ্ধতির প্রসারের আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোম্পানিটি পরিচালিত হচ্ছে নোভার্টিস। নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ।
নোভার্টিস এজি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করেছে। বিসিআইসিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বে কোম্পানি কাজ করেছে। ওষুধের মান ও গবেষণাধর্মী কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল উচ্চমানের ওষুধ সরবরাহ করা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতে উদ্ভাবনী সমাধান আনা।
বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কৌশলগত পুনর্বিন্যাস এবং ব্যবসায়িক কাঠামোয় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে নোভার্টিস বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যবসায়িক পরিবেশ, স্থানীয় প্রতিযোগিতা এবং লাভজনকতা হ্রাস পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজারে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের আধিপত্য এবং নিম্নমূল্যে ওষুধ তৈরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছে। এর আগে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে), নুভিস্তা এবং সানোফির মতো বড় প্রতিষ্ঠানও একই কারণে বাংলাদেশ ছেড়েছে।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প এখন প্রায় সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে। বিক্রয়ের এই চুক্তি বাংলাদেশি ওষুধশিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। বর্তমানে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে এগিয়ে থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের স্থান দখল করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নোভার্টিসের মতো প্রতিষ্ঠানের বিদায় আন্তর্জাতিক ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের উপস্থিতি ও বিনিয়োগ কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এই শূন্যস্থান পূরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
নোভার্টিসের বিদায়ের ফলে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ইতোমধ্যে নোভার্টিসের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পশ্চিমা বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন, নুভিস্তা ও সানোফির পর এবার বাংলাদেশ ছাড়ছে সুইজারল্যান্ডের নোভার্টিস এজি। এর ফলে দেশের একমাত্র বিদেশি ওষুধ কোম্পানি হিসেবে থাকল ভারতের সান ফার্মাসিউটিক্যালস।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাডিয়েন্ট ফার্মা বলেছে, প্রায় ৫০ বছর কার্যক্রম চালানোর পর নোভার্টিস বাংলাদেশ নিজের কাছে থাকা ৬০ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের কাছে বিক্রি করছে। এজন্য আজ শনিবার শেয়ার ক্রয় চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা ছিলেন। এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী চিকিৎসা পদ্ধতির প্রসারের আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোম্পানিটি পরিচালিত হচ্ছে নোভার্টিস। নোভার্টিস চলে যাওয়ার পর বাংলাদেশে স্থানীয় কারখানা থাকা একমাত্র বিদেশি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি হবে ভারতীয় সান ফার্মার সহযোগী প্রতিষ্ঠান সান ফার্মা বাংলাদেশ।
নোভার্টিস এজি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করেছে। বিসিআইসিআইয়ের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বে কোম্পানি কাজ করেছে। ওষুধের মান ও গবেষণাধর্মী কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য ছিল উচ্চমানের ওষুধ সরবরাহ করা এবং স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতে উদ্ভাবনী সমাধান আনা।
বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর কৌশলগত পুনর্বিন্যাস এবং ব্যবসায়িক কাঠামোয় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে নোভার্টিস বাংলাদেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যবসায়িক পরিবেশ, স্থানীয় প্রতিযোগিতা এবং লাভজনকতা হ্রাস পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজারে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের আধিপত্য এবং নিম্নমূল্যে ওষুধ তৈরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ছে। এর আগে গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন (জিএসকে), নুভিস্তা এবং সানোফির মতো বড় প্রতিষ্ঠানও একই কারণে বাংলাদেশ ছেড়েছে।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প এখন প্রায় সম্পূর্ণভাবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে। বিক্রয়ের এই চুক্তি বাংলাদেশি ওষুধশিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। বর্তমানে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তি ও বিনিয়োগে এগিয়ে থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের স্থান দখল করছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নোভার্টিসের মতো প্রতিষ্ঠানের বিদায় আন্তর্জাতিক ওষুধশিল্পে বাংলাদেশের উপস্থিতি ও বিনিয়োগ কাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। তবে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এই শূন্যস্থান পূরণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
নোভার্টিসের বিদায়ের ফলে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। র্যাডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ইতোমধ্যে নোভার্টিসের স্থানীয় ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এছাড়া স্থানীয় বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১২ ঘণ্টা আগে