সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুর-কচুয়া-আড়াইপাড়া সড়কের দুর্ভোগ দিনদিন চরমে উঠেছে। বর্ষা এলেই খানাখন্দ আর গর্তে ভরে যায় এই সড়ক। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বৃষ্টির পানিতে বড় গর্তগুলো যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রায় ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সড়কের ভগ্নদশা দেখে স্থানীয়রা একে ডাকছেন ‘নরকের রাস্তা’ নামে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন এই সড়কের মধ্যে সখীপুর থেকে কচুয়া পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এবং কচুয়া থেকে আড়াইপাড়া পর্যন্ত ২ দশমিক ২২ কিলোমিটার অংশ রয়েছে। সড়কের প্রতিটি জায়গায়ই ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। নিয়মিত যানজট আর যানবাহন বিকলের ঘটনা ঘটছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে স্কুলশিক্ষার্থী, রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স ও কৃষিপণ্য পরিবহনকারী ট্রাক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সখীপুর-সাগরদিঘি সড়কের কচুয়া বাজার থেকে বড়চওনা পর্যন্ত কিছু সংস্কারকাজ চললেও কচুয়া থেকে সখীপুর পর্যন্ত অংশটি অবহেলিত থেকে গেছে। পৌর এলাকার মিলপাড়া ও কচুয়া বাজার চৌরাস্তা এলাকায় রাস্তার বড় বড় গর্তে পানি জমে আছে। অন্যদিকে কচুয়া থেকে আড়াইপাড়া পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার অংশের পিচ ও পাথর উঠে গিয়ে নিচের মাটি বেরিয়ে এসেছে। এতে ভারী যানবাহন আটকে গিয়ে দীর্ঘ যানজট তৈরি হচ্ছে।
ট্রাকচালক তপু মিয়া বলেন, ‘ঘাটাইল, মধুপুর, গারোবাজার, ভালুকা, ময়মনসিংহসহ আশপাশের এলাকার কলা, আনারস, কাঁঠাল পরিবহনের জন্য এই রাস্তাই সবচেয়ে সুবিধাজনক। কিন্তু এখন এই রাস্তা দিয়ে ট্রাক চালানো যেন জলের মধ্যে নৌকা টানা।’
অ্যাম্বুলেন্সচালক আলতাব হোসেন বলেন, ‘সখীপুর থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে যাওয়ার জন্য এই সড়ক ছিল সহজ রাস্তা। এখন এত খারাপ যে রোগী নিয়েও আর এ পথে যাওয়া সম্ভব হয় না।’
স্থানীয় কচুয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তুলা মিয়া বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই সড়কের টেকসই সংস্কার হয়নি। স্কুলশিক্ষার্থী, পথচারী, কৃষিপণ্য ও মাছ-ডিমের ব্যবসায়ী সবাই ক্ষতির মুখে পড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে যোগাযোগব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়বে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সওজ টাঙ্গাইলের নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমেরী খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত ভারী যানবাহন চলাচল ও টানা বৃষ্টির কারণে রাস্তায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। মিলপাড়া এলাকায় জরুরি ভিত্তিতে মেরামতের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে আড়াইপাড়া থেকে সখীপুর পর্যন্ত অংশটি স্থায়ীভাবে সংস্কারের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে কাজ শুরু হবে বলে আশা করছি।’
টাঙ্গাইলের সখীপুর-কচুয়া-আড়াইপাড়া সড়কের দুর্ভোগ দিনদিন চরমে উঠেছে। বর্ষা এলেই খানাখন্দ আর গর্তে ভরে যায় এই সড়ক। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বৃষ্টির পানিতে বড় গর্তগুলো যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রায় ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সড়কের ভগ্নদশা দেখে স্থানীয়রা একে ডাকছেন ‘নরকের রাস্তা’ নামে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের আওতাধীন এই সড়কের মধ্যে সখীপুর থেকে কচুয়া পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এবং কচুয়া থেকে আড়াইপাড়া পর্যন্ত ২ দশমিক ২২ কিলোমিটার অংশ রয়েছে। সড়কের প্রতিটি জায়গায়ই ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। নিয়মিত যানজট আর যানবাহন বিকলের ঘটনা ঘটছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে স্কুলশিক্ষার্থী, রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স ও কৃষিপণ্য পরিবহনকারী ট্রাক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সখীপুর-সাগরদিঘি সড়কের কচুয়া বাজার থেকে বড়চওনা পর্যন্ত কিছু সংস্কারকাজ চললেও কচুয়া থেকে সখীপুর পর্যন্ত অংশটি অবহেলিত থেকে গেছে। পৌর এলাকার মিলপাড়া ও কচুয়া বাজার চৌরাস্তা এলাকায় রাস্তার বড় বড় গর্তে পানি জমে আছে। অন্যদিকে কচুয়া থেকে আড়াইপাড়া পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার অংশের পিচ ও পাথর উঠে গিয়ে নিচের মাটি বেরিয়ে এসেছে। এতে ভারী যানবাহন আটকে গিয়ে দীর্ঘ যানজট তৈরি হচ্ছে।
ট্রাকচালক তপু মিয়া বলেন, ‘ঘাটাইল, মধুপুর, গারোবাজার, ভালুকা, ময়মনসিংহসহ আশপাশের এলাকার কলা, আনারস, কাঁঠাল পরিবহনের জন্য এই রাস্তাই সবচেয়ে সুবিধাজনক। কিন্তু এখন এই রাস্তা দিয়ে ট্রাক চালানো যেন জলের মধ্যে নৌকা টানা।’
অ্যাম্বুলেন্সচালক আলতাব হোসেন বলেন, ‘সখীপুর থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে যাওয়ার জন্য এই সড়ক ছিল সহজ রাস্তা। এখন এত খারাপ যে রোগী নিয়েও আর এ পথে যাওয়া সম্ভব হয় না।’
স্থানীয় কচুয়া পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তুলা মিয়া বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই সড়কের টেকসই সংস্কার হয়নি। স্কুলশিক্ষার্থী, পথচারী, কৃষিপণ্য ও মাছ-ডিমের ব্যবসায়ী সবাই ক্ষতির মুখে পড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে যোগাযোগব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়বে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সওজ টাঙ্গাইলের নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমেরী খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত ভারী যানবাহন চলাচল ও টানা বৃষ্টির কারণে রাস্তায় খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। মিলপাড়া এলাকায় জরুরি ভিত্তিতে মেরামতের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে আড়াইপাড়া থেকে সখীপুর পর্যন্ত অংশটি স্থায়ীভাবে সংস্কারের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে কাজ শুরু হবে বলে আশা করছি।’
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মধুপুর বাজারে সবুজ পাতা ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে একটি রেইনট্রিগাছ। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, গাছটির বয়স ১৫০ বছর হবে। প্রাচীন গাছটি এখন কাটতে চাইছে প্রশাসন। তবে তাতে বাধ সেধেছেন এলাকাবাসী।
১৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক পরিচালক কাজী এনাম আহমেদকে যশোর ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটির সদস্য করার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন জেলার ক্রীড়া সংগঠকেরা। আজ বুধবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর পর্যন্ত যশোর শামসুল হুদা স্টেডিয়ামের আমেনা খাতুন গ্যালারির নিচে তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের ভাঙ্গা থানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুজিবুর রহমান ওরফে নিক্সন চৌধুরীকে প্রধান আসামি করে মামলা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মো. শামসুল আজম।
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার বাড়াইপাড়া সীমান্তে ঘাস কাটতে যাওয়া রবিনাশ নামের এক যুবককে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াইপাড়া সীমান্তের মেইন পিলার ৯৫-এর কাছে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে