হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার ঘটনায় করা মামলার বাদী কাজী মোশাহিদ মিয়াকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে ঘরে আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বানিয়াচং উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের আলমপুর গ্রামের হবিগঞ্জ-নবীগঞ্জ সড়ক থেকে তাকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। খবর পেয়ে বানিয়াচং থানা-পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
কাজী মোশাহিদ মিয়া হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে হবিগঞ্জ শহরে যাওয়ার জন্য রাস্তার পাশে গাড়ির অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলাম। এ সময় আমার মামলার আসামি পক্ষের আব্দুস সালাম, জলিল মিয়া, কাউছার মিয়া, কাশেম মিয়া, রিয়াজ মিয়া, হৃদয় মিয়াসহ ১৫-২০ জন লোক আমাকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়। এরপর তারা আমাকে আব্দুস সালামের বাড়িতে আটকে রেখে দা, রড, ও লাঠি দিয়ে আঘাত করতে থাকে। এ সময় মাথা, মুখ, দাঁত ও কপালে গুরুতর জখম হয় এবং দা দিয়ে কোপানোও হয়। একপর্যায়ে পুলিশ গিয়ে আমাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসে।’
মোশাহিদ আরও জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার ঘটনায় তিনি মামলা দায়েরের পর থেকেই আসামিপক্ষের লোকজন তাকে হুমকি দিয়ে আসছে।
আহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, মোশাহিদকে আটকে রেখে নির্যাতনের খবর পেয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। আমরা এই বর্বর নির্যাতনের সুষ্ঠু বিচার চাই।
আব্দুস সালামসহ যাদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ আছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব না হওয়ায় বক্তব্য দেওয়া সম্ভব হয়নি।
বানিয়াচং থানার ওসি কবির হোসেন বলেন, কাজী মোশাহিদ বৈষম্যবিরোধী মামলার বাদী ছাড়াও একটি পৃথক মামলার আসামি। প্রতিপক্ষের কয়েকজন তাকে আটকে রেখেছিল। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়।
উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টেম্বর আলমপুর গ্রামের কাজী মোশাহিদ মিয়া প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা শাহনেওয়াজসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার ঘটনায় করা মামলার বাদী কাজী মোশাহিদ মিয়াকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে ঘরে আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বানিয়াচং উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের আলমপুর গ্রামের হবিগঞ্জ-নবীগঞ্জ সড়ক থেকে তাকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। খবর পেয়ে বানিয়াচং থানা-পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
কাজী মোশাহিদ মিয়া হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে হবিগঞ্জ শহরে যাওয়ার জন্য রাস্তার পাশে গাড়ির অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলাম। এ সময় আমার মামলার আসামি পক্ষের আব্দুস সালাম, জলিল মিয়া, কাউছার মিয়া, কাশেম মিয়া, রিয়াজ মিয়া, হৃদয় মিয়াসহ ১৫-২০ জন লোক আমাকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়। এরপর তারা আমাকে আব্দুস সালামের বাড়িতে আটকে রেখে দা, রড, ও লাঠি দিয়ে আঘাত করতে থাকে। এ সময় মাথা, মুখ, দাঁত ও কপালে গুরুতর জখম হয় এবং দা দিয়ে কোপানোও হয়। একপর্যায়ে পুলিশ গিয়ে আমাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে আসে।’
মোশাহিদ আরও জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার ঘটনায় তিনি মামলা দায়েরের পর থেকেই আসামিপক্ষের লোকজন তাকে হুমকি দিয়ে আসছে।
আহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, মোশাহিদকে আটকে রেখে নির্যাতনের খবর পেয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। আমরা এই বর্বর নির্যাতনের সুষ্ঠু বিচার চাই।
আব্দুস সালামসহ যাদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ আছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব না হওয়ায় বক্তব্য দেওয়া সম্ভব হয়নি।
বানিয়াচং থানার ওসি কবির হোসেন বলেন, কাজী মোশাহিদ বৈষম্যবিরোধী মামলার বাদী ছাড়াও একটি পৃথক মামলার আসামি। প্রতিপক্ষের কয়েকজন তাকে আটকে রেখেছিল। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়।
উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টেম্বর আলমপুর গ্রামের কাজী মোশাহিদ মিয়া প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা শাহনেওয়াজসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
৩ ঘণ্টা আগে