শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) অভ্যন্তরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার উল্লেখ করে এবার ইফতার পার্টি আয়োজন না করার অনুরোধ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সকলকে আসন্ন রমজান মাসে ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টির আয়োজন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হলো।’
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীরে নির্দেশনায় ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টি না করার অনুরোধ করা হয়েছে। কেউ যদি অনুরোধ রাখে রাখবে, না রাখলে না রাখবে। শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে আমরা কিছু বলব না। তারা ২০–৫০ জন মিলে করলে করুক আমরা অনুমতি দিব। বড় পরিসরে হলে আমরা নিজেরাই করতাম।’
বিভিন্ন সংগঠনগুলোর ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া পরিবেশে সংগঠনগুলো চাইলে ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টির আয়োজন করতে পারবে। তবে বড় পরিসরে না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাদ্দ ব্যতীত ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ছোট পরিসরে যে কেউ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করতে পারবে। তবে এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ খরচ করা যাবে না। শিক্ষক–শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা–কর্মচারীরা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় এবং নিজেদের খরচে ছোট পরিসরে ইফতার মাহফিল আয়োজন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের কোনো নিষেধাজ্ঞা কিংবা আর্থিক সহযোগিতা থাকবে না।’
এদিকে নির্দেশনার সমালোচনা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে অনেকেই বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা গেছে। তাঁরা দ্রুত এ নির্দেশনা বাতিলের আহ্বান জানান।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) অভ্যন্তরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার উল্লেখ করে এবার ইফতার পার্টি আয়োজন না করার অনুরোধ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার প্রেক্ষিতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সকলকে আসন্ন রমজান মাসে ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টির আয়োজন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হলো।’
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীরে নির্দেশনায় ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টি না করার অনুরোধ করা হয়েছে। কেউ যদি অনুরোধ রাখে রাখবে, না রাখলে না রাখবে। শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে আমরা কিছু বলব না। তারা ২০–৫০ জন মিলে করলে করুক আমরা অনুমতি দিব। বড় পরিসরে হলে আমরা নিজেরাই করতাম।’
বিভিন্ন সংগঠনগুলোর ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘ঘরোয়া পরিবেশে সংগঠনগুলো চাইলে ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টির আয়োজন করতে পারবে। তবে বড় পরিসরে না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বরাদ্দ ব্যতীত ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ছোট পরিসরে যে কেউ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করতে পারবে। তবে এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ খরচ করা যাবে না। শিক্ষক–শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা–কর্মচারীরা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় এবং নিজেদের খরচে ছোট পরিসরে ইফতার মাহফিল আয়োজন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের কোনো নিষেধাজ্ঞা কিংবা আর্থিক সহযোগিতা থাকবে না।’
এদিকে নির্দেশনার সমালোচনা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে অনেকেই বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা গেছে। তাঁরা দ্রুত এ নির্দেশনা বাতিলের আহ্বান জানান।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪২ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে