নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সিলেটের জকিগঞ্জে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে ‘সমন্বয়ক’ দাবিদার একটি চক্র। একই ঘটনার পৃথক পৃথক অংশ দেখিয়ে চক্রটি থানায় ও আদালতে পরপর চারটি মামলা করে বেপরোয়া চাঁদাবাজি শুরু করেছে। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সাংবাদিক, ব্যাংকার, শিক্ষকসহ নিরীহ মানুষকে। তা ছাড়া অজ্ঞাত আসামি আছেন অন্তত ৮০০ থেকে ৯০০ জন।
অভিযোগ উঠেছে, মামলার পর থেকে চক্রটি আসামি ও নিরীহ মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করছে। বিষয়টি নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে রয়েছে পুলিশও।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিকে ঘিরে জকিগঞ্জ শহরে এবং আশপাশের এলাকায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনায় সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে বারঠাকুরী উত্তরভাগের বাসিন্দা জাফর আহমদ নামের ছাত্রদলের এক কর্মী নিজেকে ‘সমন্বয়ক’ দাবি করে জকিগঞ্জ থানায় ১০৭ জনের নামোল্লেখ করে ২৫০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি দিয়ে বিস্ফোরক আইনে প্রথমে মামলা করেন। একই ঘটনার আরেক অংশের বর্ণনা দিয়ে পৌর এলাকার গন্ধদত্ত গ্রামের শিবিরের সাবেক নেতা হুসেন আহমদ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল সিলেটে ৭১ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। একইভাবে আনোয়ার হোসেন মিলন নামের ছাত্রদলের আরেক কর্মী ৭৫ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫০ জনের বিরুদ্ধে এবং জাহাঙ্গীর হোসেন রিপন নামের ছাত্রদলের আরেক কর্মী ৪৮ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও আড়াই শ জনের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল, সিলেটে অভিযোগ করেছেন। শুনানি শেষে আদালত অভিযোগগুলো পৃথকভাবে মামলা হিসেবে রেকর্ডের নির্দেশ দিয়েছেন। অবশ্য জাহাঙ্গীর হোসেন রিপন মামলা করার এক সপ্তাহের মধ্যে এফিডেভিট করে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন।
সূত্র জানায়, সবকটি মামলাই বিস্ফোরক আইনে হয়েছে। এসব মামলার বাদীরা এজাহারে নিজেদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করেছেন। চারটি মামলার এজাহার অনেকটা হুবহু এবং একই ঘটনা হলেও শুধু ঘটনাস্থলের পরিবর্তন দেখিয়ে আসামিতে কমবেশি করা হয়েছে।
এদিকে ৫ জানুয়ারি রাতে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে বিস্ফোরক মামলার এক আসামির কাছে বাদীর টাকা দাবির একটি কল রেকর্ড। ৩ মিনিট ১১ সেকেন্ডের ওই কল রেকর্ডে শোনা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবিদার মিলন তাঁর দায়েরকৃত মামলার ৪৬ নম্বর আসামি বালাউট দারুল কোরআন হাফিজিয়া ও এতিমখানার শিক্ষক মাশুকুর রহমান মারুফের সঙ্গে টাকা কীভাবে লেনদেন করবেন সেটা নিয়ে কথা বলছেন। কথাবার্তার একপর্যায়ে মারুফ প্রশ্ন করেন, ‘চার্জশিটে এফিডেভিট দেখেও যদি দারোগা না ছাড়ে?’ উত্তরে মিলন বলেন, ‘সে ছাড়ে না, তার বাপে ছাড়া লাগবে।’ মিলন বলেন, ‘আপনি এখন ২০ দেন আর পরে ১০ দেবেন।’ এরপর বিকাশ নাম্বার জানতে চান আসামি মারুফ, উত্তরে মিলন জানান, এটাই (যে নাম্বার দিয়ে কথা বলছেন) বিকাশ নাম্বার এবং এই বিষয়ে আর কারও সঙ্গে কথা না বলার জন্য মারুফকে বলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মামলার একাধিক আসামি জানান, মামলা দায়েরের আগে বিভিন্নজনের মাধ্যমে বাদীর লোকজন টাকা দাবি করেছিলেন। কিন্তু টাকা না দেওয়ায় মামলার আসামি হয়েছেন। আবার এখন যোগাযোগ করে টাকা চাওয়া হচ্ছে। টাকা দিলে এফিডেভিট করে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।
আসামি মারুফ বলেন, ‘ফাঁস হওয়া ৩ মিনিট ১১ সেকেন্ডের কল রেকর্ডটি তাঁর এবং মামলার বাদী মিলনের।’ তাঁর দাবি, তিনি কখনো কোনো দলের রাজনীতি করেননি। বাবার প্রতিষ্ঠিত এতিমখানায় শিক্ষকতা করেন। কিন্তু তাঁকে বিস্ফোরক মামলার আসামি করে হয়রানি করা হচ্ছে।
বাদী মিলন বলেন, ‘এটি মিথ্যা-বানোয়াট অডিও। যে আইডি থেকে ছাড়া হয়েছে, সেটির বিরুদ্ধে জিডি করেছি।’ অপর মামলার বাদী জাফরের মোবাইল বন্ধ থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব রায়হান আহমদ বলেন, ‘মিলন, জাফর ও জাহাঙ্গীর ছাত্রদলের নেতা-কর্মী। চাঁদাবাজির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
একটি মামলার বাদী সাবেক শিবির নেতা হুসেন আহমদ বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে আমরা আন্দোলনকারী প্রত্যেকেই একেকজন সমন্বয়ক ছিলাম। তখন কোনো সাংগঠনিক কাঠামো ছিল না। ওই মামলাগুলোয় সব বিষয় উঠে আসেনি। এজন্য পৃথক মামলা করেছি। প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার রয়েছে বিচারপ্রার্থী হওয়ার।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সিলেটের সদস্যসচিব নুরুল ইসলাম বলেন, ‘চারটি মামলার চারজন বাদী আন্দোলনে ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তখনকার সমন্বয়ক নন এবং বর্তমান জেলা আহ্বায়ক কমিটিতে জকিগঞ্জের ১৮ জনের মধ্যে তাঁরা কেউ নেই। সুতরাং তাঁদের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে তাঁরা ভালো জানেন।’
জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, ‘মামলাগুলো আমরা খুবই সতর্কতার সঙ্গে তদন্ত করছি, যাতে কোনো নিরীহ মানুষ হয়রানির শিকার না হন। ফাঁস হওয়া অডিও রেকর্ড শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সিলেটের জকিগঞ্জে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে ‘সমন্বয়ক’ দাবিদার একটি চক্র। একই ঘটনার পৃথক পৃথক অংশ দেখিয়ে চক্রটি থানায় ও আদালতে পরপর চারটি মামলা করে বেপরোয়া চাঁদাবাজি শুরু করেছে। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সাংবাদিক, ব্যাংকার, শিক্ষকসহ নিরীহ মানুষকে। তা ছাড়া অজ্ঞাত আসামি আছেন অন্তত ৮০০ থেকে ৯০০ জন।
অভিযোগ উঠেছে, মামলার পর থেকে চক্রটি আসামি ও নিরীহ মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করছে। বিষয়টি নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে রয়েছে পুলিশও।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলেছে, গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিকে ঘিরে জকিগঞ্জ শহরে এবং আশপাশের এলাকায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনায় সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে বারঠাকুরী উত্তরভাগের বাসিন্দা জাফর আহমদ নামের ছাত্রদলের এক কর্মী নিজেকে ‘সমন্বয়ক’ দাবি করে জকিগঞ্জ থানায় ১০৭ জনের নামোল্লেখ করে ২৫০ থেকে ৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি দিয়ে বিস্ফোরক আইনে প্রথমে মামলা করেন। একই ঘটনার আরেক অংশের বর্ণনা দিয়ে পৌর এলাকার গন্ধদত্ত গ্রামের শিবিরের সাবেক নেতা হুসেন আহমদ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল সিলেটে ৭১ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। একইভাবে আনোয়ার হোসেন মিলন নামের ছাত্রদলের আরেক কর্মী ৭৫ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫০ জনের বিরুদ্ধে এবং জাহাঙ্গীর হোসেন রিপন নামের ছাত্রদলের আরেক কর্মী ৪৮ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও আড়াই শ জনের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল, সিলেটে অভিযোগ করেছেন। শুনানি শেষে আদালত অভিযোগগুলো পৃথকভাবে মামলা হিসেবে রেকর্ডের নির্দেশ দিয়েছেন। অবশ্য জাহাঙ্গীর হোসেন রিপন মামলা করার এক সপ্তাহের মধ্যে এফিডেভিট করে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন।
সূত্র জানায়, সবকটি মামলাই বিস্ফোরক আইনে হয়েছে। এসব মামলার বাদীরা এজাহারে নিজেদের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করেছেন। চারটি মামলার এজাহার অনেকটা হুবহু এবং একই ঘটনা হলেও শুধু ঘটনাস্থলের পরিবর্তন দেখিয়ে আসামিতে কমবেশি করা হয়েছে।
এদিকে ৫ জানুয়ারি রাতে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে বিস্ফোরক মামলার এক আসামির কাছে বাদীর টাকা দাবির একটি কল রেকর্ড। ৩ মিনিট ১১ সেকেন্ডের ওই কল রেকর্ডে শোনা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবিদার মিলন তাঁর দায়েরকৃত মামলার ৪৬ নম্বর আসামি বালাউট দারুল কোরআন হাফিজিয়া ও এতিমখানার শিক্ষক মাশুকুর রহমান মারুফের সঙ্গে টাকা কীভাবে লেনদেন করবেন সেটা নিয়ে কথা বলছেন। কথাবার্তার একপর্যায়ে মারুফ প্রশ্ন করেন, ‘চার্জশিটে এফিডেভিট দেখেও যদি দারোগা না ছাড়ে?’ উত্তরে মিলন বলেন, ‘সে ছাড়ে না, তার বাপে ছাড়া লাগবে।’ মিলন বলেন, ‘আপনি এখন ২০ দেন আর পরে ১০ দেবেন।’ এরপর বিকাশ নাম্বার জানতে চান আসামি মারুফ, উত্তরে মিলন জানান, এটাই (যে নাম্বার দিয়ে কথা বলছেন) বিকাশ নাম্বার এবং এই বিষয়ে আর কারও সঙ্গে কথা না বলার জন্য মারুফকে বলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মামলার একাধিক আসামি জানান, মামলা দায়েরের আগে বিভিন্নজনের মাধ্যমে বাদীর লোকজন টাকা দাবি করেছিলেন। কিন্তু টাকা না দেওয়ায় মামলার আসামি হয়েছেন। আবার এখন যোগাযোগ করে টাকা চাওয়া হচ্ছে। টাকা দিলে এফিডেভিট করে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।
আসামি মারুফ বলেন, ‘ফাঁস হওয়া ৩ মিনিট ১১ সেকেন্ডের কল রেকর্ডটি তাঁর এবং মামলার বাদী মিলনের।’ তাঁর দাবি, তিনি কখনো কোনো দলের রাজনীতি করেননি। বাবার প্রতিষ্ঠিত এতিমখানায় শিক্ষকতা করেন। কিন্তু তাঁকে বিস্ফোরক মামলার আসামি করে হয়রানি করা হচ্ছে।
বাদী মিলন বলেন, ‘এটি মিথ্যা-বানোয়াট অডিও। যে আইডি থেকে ছাড়া হয়েছে, সেটির বিরুদ্ধে জিডি করেছি।’ অপর মামলার বাদী জাফরের মোবাইল বন্ধ থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব রায়হান আহমদ বলেন, ‘মিলন, জাফর ও জাহাঙ্গীর ছাত্রদলের নেতা-কর্মী। চাঁদাবাজির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
একটি মামলার বাদী সাবেক শিবির নেতা হুসেন আহমদ বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে আমরা আন্দোলনকারী প্রত্যেকেই একেকজন সমন্বয়ক ছিলাম। তখন কোনো সাংগঠনিক কাঠামো ছিল না। ওই মামলাগুলোয় সব বিষয় উঠে আসেনি। এজন্য পৃথক মামলা করেছি। প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার রয়েছে বিচারপ্রার্থী হওয়ার।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সিলেটের সদস্যসচিব নুরুল ইসলাম বলেন, ‘চারটি মামলার চারজন বাদী আন্দোলনে ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তখনকার সমন্বয়ক নন এবং বর্তমান জেলা আহ্বায়ক কমিটিতে জকিগঞ্জের ১৮ জনের মধ্যে তাঁরা কেউ নেই। সুতরাং তাঁদের কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে তাঁরা ভালো জানেন।’
জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম মুন্না বলেন, ‘মামলাগুলো আমরা খুবই সতর্কতার সঙ্গে তদন্ত করছি, যাতে কোনো নিরীহ মানুষ হয়রানির শিকার না হন। ফাঁস হওয়া অডিও রেকর্ড শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৩ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে