সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে যে পরিমাণ জমিতে ফসল আবাদ হয়েছে গত কদিনে ক্ষতি হয়েছে মাত্র ৫ হাজার হেক্টর। এটা কোনো হিসেবেই আসে না বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, বন্যা হতেই পারে। ২০১৭ সালের চেয়ে বেশি পানি এসেছে এবার। তারপরও এখন পর্যন্ত বাঁধের যে ক্ষতি হয়েছে এটা তেমন কিছুই না। তিনি বলেন আগের চেয়ে বাঁধের কাজের মান অনেক অনেক ভালো।’
আজ বুধবার দুপুরে বাঁধ ভেঙে ফসলহানি হয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পরিদর্শন ও ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলো দেখতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের রিভার ভিউয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশের খাদ্য শস্যের মজুতে এর কোনো প্রভাব পরবে না। আপনারা এই বিষয়টাকে যদি ফুলাইয়া ফাপাইয়া রিপোর্ট করেন তাহলে অসাধু ব্যবসায়ীরা বিরাট একটা সুযোগ পেয়ে বসবে। এবং চালের দাম বাড়িয়ে দেবে ও খাদ্যশস্যের ওপর প্রভাব ফেলে দেবে। মিডিয়া যেভাবে সুনামগঞ্জের হাওরে বিষয়টা উপস্থাপন করছে, সারা দেশের মানুষ তাতে আতঙ্কিত হচ্ছে।’ এটা সঠিক না বলে মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী। এ জন্য সাংবাদিকদের আরও সচেতন হয়ে প্রতিবেদন করার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে কৃষকেরা বলছেন, পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতের ফলে হাওরাঞ্চলের ফসলরক্ষা বাঁধ ভেঙে ফসল তলিয়ে যাওয়ার পর হাওর পরিদর্শনে আসছেন উচ্চপদস্থ। যখন বাঁধের কাজ চলছিল তখন যদি তাঁরা আসতেন তাহলে কাজের মান ভালো হতো।
কাজ চলমান অবস্থায় তদারকি দুর্বল ছিল কি না এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের কাছে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘এবার কাজের সময় দেশের অন্যান্য জায়গা থেকেও অফিসারদের এনে সুনামগঞ্জে রেখেছি।’ তদারকির কোনো ঘাটতি ছিল না বলে জানান মন্ত্রী।
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অবশ্যই তাঁদের সহযোগিতা করা হবে।
হাওরের বাঁধ নিয়ে অনিয়মের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা রয়েছে। তদন্তে যেই দোষী হবে তাদের শাস্তি পেতেই হবে।’
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ সময়মতোই শেষ হয়েছে। তবে যার জমি আছে সেই পিআইসির সদস্য হবে এটা ঠিক আছে। কিন্তু অনেক পিআইসি সদস্যের আর্থিক অবস্থা ভালো না তাই কাজ শুরু ও শেষ করতে এসব পিআইসির সদস্যরা দেরি করে। এবং এদের প্রকল্পগুলোই দুর্বল হয়েছে।’
শেষে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ ও তাহিরপুর উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ফসলরক্ষা বাঁধগুলো পরিদর্শন করেন মন্ত্রী। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ ১ আসনের সাংসদ মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, পানি উন্নয়ন বোর্ড মহাপরিচালক ফজলুর রশিদ, জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাঈদ প্রমুখ।
সুনামগঞ্জে যে পরিমাণ জমিতে ফসল আবাদ হয়েছে গত কদিনে ক্ষতি হয়েছে মাত্র ৫ হাজার হেক্টর। এটা কোনো হিসেবেই আসে না বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, বন্যা হতেই পারে। ২০১৭ সালের চেয়ে বেশি পানি এসেছে এবার। তারপরও এখন পর্যন্ত বাঁধের যে ক্ষতি হয়েছে এটা তেমন কিছুই না। তিনি বলেন আগের চেয়ে বাঁধের কাজের মান অনেক অনেক ভালো।’
আজ বুধবার দুপুরে বাঁধ ভেঙে ফসলহানি হয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পরিদর্শন ও ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলো দেখতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের রিভার ভিউয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশের খাদ্য শস্যের মজুতে এর কোনো প্রভাব পরবে না। আপনারা এই বিষয়টাকে যদি ফুলাইয়া ফাপাইয়া রিপোর্ট করেন তাহলে অসাধু ব্যবসায়ীরা বিরাট একটা সুযোগ পেয়ে বসবে। এবং চালের দাম বাড়িয়ে দেবে ও খাদ্যশস্যের ওপর প্রভাব ফেলে দেবে। মিডিয়া যেভাবে সুনামগঞ্জের হাওরে বিষয়টা উপস্থাপন করছে, সারা দেশের মানুষ তাতে আতঙ্কিত হচ্ছে।’ এটা সঠিক না বলে মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী। এ জন্য সাংবাদিকদের আরও সচেতন হয়ে প্রতিবেদন করার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে কৃষকেরা বলছেন, পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টিপাতের ফলে হাওরাঞ্চলের ফসলরক্ষা বাঁধ ভেঙে ফসল তলিয়ে যাওয়ার পর হাওর পরিদর্শনে আসছেন উচ্চপদস্থ। যখন বাঁধের কাজ চলছিল তখন যদি তাঁরা আসতেন তাহলে কাজের মান ভালো হতো।
কাজ চলমান অবস্থায় তদারকি দুর্বল ছিল কি না এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের কাছে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘এবার কাজের সময় দেশের অন্যান্য জায়গা থেকেও অফিসারদের এনে সুনামগঞ্জে রেখেছি।’ তদারকির কোনো ঘাটতি ছিল না বলে জানান মন্ত্রী।
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অবশ্যই তাঁদের সহযোগিতা করা হবে।
হাওরের বাঁধ নিয়ে অনিয়মের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা রয়েছে। তদন্তে যেই দোষী হবে তাদের শাস্তি পেতেই হবে।’
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ সময়মতোই শেষ হয়েছে। তবে যার জমি আছে সেই পিআইসির সদস্য হবে এটা ঠিক আছে। কিন্তু অনেক পিআইসি সদস্যের আর্থিক অবস্থা ভালো না তাই কাজ শুরু ও শেষ করতে এসব পিআইসির সদস্যরা দেরি করে। এবং এদের প্রকল্পগুলোই দুর্বল হয়েছে।’
শেষে সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ ও তাহিরপুর উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ ফসলরক্ষা বাঁধগুলো পরিদর্শন করেন মন্ত্রী। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ ১ আসনের সাংসদ মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, পানি উন্নয়ন বোর্ড মহাপরিচালক ফজলুর রশিদ, জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাঈদ প্রমুখ।
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৩৪ মিনিট আগেহবিগঞ্জের মাধবপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে সেনাবাহিনীর হাতে আটক মাধবপুর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জামিল চৌধুরীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার বাদী অরূপ চৌধুরীকে মাদক ও ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অরূপ চৌধুরীকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার একটি ডাকাতি মামলায় মাধবপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে...
১ ঘণ্টা আগেঅনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে মো. রউফুল মুনশি নামের এক ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. শোয়েব হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, ভেড়ামারা লালন শাহ সেতু থেকে অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল নিয়ে বন্ধুরা উচ্চগতিতে মহাসড়কে নিজেদের মধ্যে রেস করছিলেন। এ সময় একসঙ্গে থাকা দুই বন্ধু মাহিন ও সিয়ামের মোটরসাইকেলটি বারোমাইল এলাকায় একটি পিকআপ ভ্যানের পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাহিন মারা যান। গুরুতর আহত অবস্থায় সিয়ামকে হাসপাতালে নে
১ ঘণ্টা আগে