হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই হবিগঞ্জ শহরে ঝটিকা মিছিল হয়েছে। মিছিল থেকে দুটি প্রাইভেট কার ভাঙচুর ও একটি পিকআপ ভ্যানে আগুন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কয়েকটি বিস্ফোরণের শব্দও পাওয়া গেছে।
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের মুসলিম কোয়ার্টার এলাকা থেকে এই মিছিল বের হয়। এরপর থেকে পুরো শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বুধবার সন্ধ্যায় মুসলিম কোয়ার্টার এলাকা থেকে একটি ঝটিকা মিছিল বের হয়। এরপর পৌর টাউন হলের সামনে সদর উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি মো. বদরুল ইসলাম তানভীর ও ছাত্রলীগ নেতা সিয়ার আহমেদের প্রাইভেট কার ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় একটি পিকআপ ভ্যানেও আগুন দেওয়া হয়। বর্তমানে ওই এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন দল শহরে টহল জোরদার করেছে। শহরের কোর্ট স্টেশন, শায়েস্তানগর এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে বিএনপি ও পুলিশ-আওয়ামী লীগের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা জানা গেছে।
তফসিল ঘোষণা হওয়ায় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপির নেতৃত্বে নেতা কর্মীরা মিছিল বের করেন। মিছিল শেষে টাউন হল রোডে একটি পথসভা করে আওয়ামী লীগ। এতে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আতাউর রহমান সেলিম, জেলা যুবলীগের সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপি বলেন, বিএনপি-জামায়াত চোরগোপ্তা হামলা চালিয়েছে। তবে আমাদের প্রতিরোধের মুখে তারা পালিয়ে গেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হওয়ায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জ শহরে আনন্দ মিছিল বের করা হবে।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব বলেন, ‘তফসিল ঘোষণার পরপরই বিএনপি নেতা কর্মীরা একটি মিছিল বের করে। কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করলে তাৎক্ষণিক পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। পরে তারা পালিয়ে যায়। বর্তমানে শহরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে এবং শহরের বিভিন্ন জায়গায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই হবিগঞ্জ শহরে ঝটিকা মিছিল হয়েছে। মিছিল থেকে দুটি প্রাইভেট কার ভাঙচুর ও একটি পিকআপ ভ্যানে আগুন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কয়েকটি বিস্ফোরণের শব্দও পাওয়া গেছে।
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরের মুসলিম কোয়ার্টার এলাকা থেকে এই মিছিল বের হয়। এরপর থেকে পুরো শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বুধবার সন্ধ্যায় মুসলিম কোয়ার্টার এলাকা থেকে একটি ঝটিকা মিছিল বের হয়। এরপর পৌর টাউন হলের সামনে সদর উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি মো. বদরুল ইসলাম তানভীর ও ছাত্রলীগ নেতা সিয়ার আহমেদের প্রাইভেট কার ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় একটি পিকআপ ভ্যানেও আগুন দেওয়া হয়। বর্তমানে ওই এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন দল শহরে টহল জোরদার করেছে। শহরের কোর্ট স্টেশন, শায়েস্তানগর এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে বিএনপি ও পুলিশ-আওয়ামী লীগের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা জানা গেছে।
তফসিল ঘোষণা হওয়ায় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপির নেতৃত্বে নেতা কর্মীরা মিছিল বের করেন। মিছিল শেষে টাউন হল রোডে একটি পথসভা করে আওয়ামী লীগ। এতে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আতাউর রহমান সেলিম, জেলা যুবলীগের সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপি বলেন, বিএনপি-জামায়াত চোরগোপ্তা হামলা চালিয়েছে। তবে আমাদের প্রতিরোধের মুখে তারা পালিয়ে গেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হওয়ায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জ শহরে আনন্দ মিছিল বের করা হবে।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব বলেন, ‘তফসিল ঘোষণার পরপরই বিএনপি নেতা কর্মীরা একটি মিছিল বের করে। কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করলে তাৎক্ষণিক পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। পরে তারা পালিয়ে যায়। বর্তমানে শহরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে এবং শহরের বিভিন্ন জায়গায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৪১ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে