জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রতিবছর বিজয় দিবসে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের দুপুরের খাবার ও সম্মাননা হিসেবে প্রত্যেককে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়। কিন্তু এ বছর প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের টাকা না দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কিন্তু অনুষ্ঠানের শুরু থেকে এ বছর সংবর্ধনা নিয়ে ভিন্ন মত প্রকাশ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রসরাজ বৈদ্যের ছেলে রাজশেখর বৈদ্য। তিনি বলেন, এবারের অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা সঠিকভাবে দেওয়া হয়নি।
প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাব আলীর ছেলে বজলু মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবছর বিজয় দিবসে আমাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় দুপুরের খাবারের পাশাপাশি নগদ ৫০০ টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু এ বছর শুধু জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নগদ টাকা দেওয়া হলেও প্রয়াত পরিবারের সদস্যদের সঠিক মূল্যায়ন করা হয়নি। আমাদের নিয়ে এ কেমন তামাশা! বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরীয় দেওয়া হলেও প্রয়াত পরিবারের সদস্যদের দেওয়া হয়নি।’
তবে প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা ক্ষিপ্ত হলে পরবর্তী সময়ে সবাইকে সম্মাননার টাকা দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের সম্মাননার বিষয়টি নতুন নাজির (ইউএনও কার্যালয়ের অফিস সহকারী) থাকায় এমন হয়েছে। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।’
এদিকে, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জগন্নাথপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র মিজানুর রশিদ ভূঁইয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের বক্তব্যে ‘জয় বাংলা’ না বলায় তাঁকে অনুষ্ঠান থেকে বয়কট করার দাবি জানান।
প্রতিবছর বিজয় দিবসে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের দুপুরের খাবার ও সম্মাননা হিসেবে প্রত্যেককে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়। কিন্তু এ বছর প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের টাকা না দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
কিন্তু অনুষ্ঠানের শুরু থেকে এ বছর সংবর্ধনা নিয়ে ভিন্ন মত প্রকাশ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রসরাজ বৈদ্যের ছেলে রাজশেখর বৈদ্য। তিনি বলেন, এবারের অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা সঠিকভাবে দেওয়া হয়নি।
প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাব আলীর ছেলে বজলু মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবছর বিজয় দিবসে আমাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় দুপুরের খাবারের পাশাপাশি নগদ ৫০০ টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু এ বছর শুধু জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নগদ টাকা দেওয়া হলেও প্রয়াত পরিবারের সদস্যদের সঠিক মূল্যায়ন করা হয়নি। আমাদের নিয়ে এ কেমন তামাশা! বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরীয় দেওয়া হলেও প্রয়াত পরিবারের সদস্যদের দেওয়া হয়নি।’
তবে প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা ক্ষিপ্ত হলে পরবর্তী সময়ে সবাইকে সম্মাননার টাকা দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের সম্মাননার বিষয়টি নতুন নাজির (ইউএনও কার্যালয়ের অফিস সহকারী) থাকায় এমন হয়েছে। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।’
এদিকে, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জগন্নাথপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র মিজানুর রশিদ ভূঁইয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের বক্তব্যে ‘জয় বাংলা’ না বলায় তাঁকে অনুষ্ঠান থেকে বয়কট করার দাবি জানান।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৭ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৮ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৮ ঘণ্টা আগে