বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবলে মারুফ আহমেদ (১২) ও আশরাফুজ্জামান নাহিদ (১৪) নামের দুই মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজের দুইদিন পর বাড়িতে ফিরেছে। নিখোঁজ দুই মাদ্রাসা ছাত্র গত বুধবার বিকেলে বাড়িতে ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তাদের পরিবার।
এর আগে গত সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তারা বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসযোগে রওনা হয়ে নিখোঁজ হয়। মাদ্রাসা ছাত্র মারুফ বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট ইউনিয়নের আশাতলা গ্রামের মাজু মিয়ারের পুত্র। এবং নাহিদ একই গ্রামের ব্যবসায়ী নাছির উদ্দিন লিটনের পুত্র।
ইউপি সদস্য মাজু মিয়া জানান, ‘মারুফ আহমেদ ও আশরাফুজ্জামান নাহিদ ব্রাহ্মনবাড়িয়ার বাহার উদ্দিন ইমাজিয়া দৌলতবাড়িয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র। তারা গত ২৭ সেপ্টেম্বর বাড়ি থেকে মাদ্রাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। কিন্তু এরপর থেকে তাদের কোন সন্ধান না পাওয়ায় পরিবারের লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। পরে পরিবারের লোকজন মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন স্থানে তাদের খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি।’
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, পরিবারের লোকজন যখন পুলিশকে নিখোঁজের বিষয়টি জানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম ঠিক তখনই ছাত্র দুজন বাড়ি ফিরে আসে, তাই পরে আর পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়নি।
আজ মারুফ ও নাহিদের সঙ্গে কথা হলে তারা আজকের পত্রিকাকে জানায়, আমরা মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য মক্কা নামের একটি বাসে উঠি। পরে বাসের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমাদের বাসটি গন্তব্যস্থল ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিক্রম করে ঢাকার সায়েদাবাদ পৌঁছে গেছে। সেখানে পৌঁছানোর পর বাসের ড্রাইভার ও হেলপার আমাদের ঘুম থেকে ডেকে তোলে এবং জানতে চায় আমরা কোথায় যাব? আমরা তাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যাওয়ার কথা জানাই। এ সময় বাসের স্টাফ বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের এক ব্যক্তির জিম্মায় দেন। পরে ওই ব্যক্তি আমাদেরকে সিলেটগামী একটি বাসে তুলে দিয়ে বাড়িতে ফেরার ব্যবস্থা করেন।
হবিগঞ্জের বাহুবলে মারুফ আহমেদ (১২) ও আশরাফুজ্জামান নাহিদ (১৪) নামের দুই মাদ্রাসা ছাত্র নিখোঁজের দুইদিন পর বাড়িতে ফিরেছে। নিখোঁজ দুই মাদ্রাসা ছাত্র গত বুধবার বিকেলে বাড়িতে ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তাদের পরিবার।
এর আগে গত সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) তারা বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসযোগে রওনা হয়ে নিখোঁজ হয়। মাদ্রাসা ছাত্র মারুফ বাহুবল উপজেলার স্নানঘাট ইউনিয়নের আশাতলা গ্রামের মাজু মিয়ারের পুত্র। এবং নাহিদ একই গ্রামের ব্যবসায়ী নাছির উদ্দিন লিটনের পুত্র।
ইউপি সদস্য মাজু মিয়া জানান, ‘মারুফ আহমেদ ও আশরাফুজ্জামান নাহিদ ব্রাহ্মনবাড়িয়ার বাহার উদ্দিন ইমাজিয়া দৌলতবাড়িয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র। তারা গত ২৭ সেপ্টেম্বর বাড়ি থেকে মাদ্রাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। কিন্তু এরপর থেকে তাদের কোন সন্ধান না পাওয়ায় পরিবারের লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। পরে পরিবারের লোকজন মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন স্থানে তাদের খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি।’
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, পরিবারের লোকজন যখন পুলিশকে নিখোঁজের বিষয়টি জানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম ঠিক তখনই ছাত্র দুজন বাড়ি ফিরে আসে, তাই পরে আর পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়নি।
আজ মারুফ ও নাহিদের সঙ্গে কথা হলে তারা আজকের পত্রিকাকে জানায়, আমরা মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য মক্কা নামের একটি বাসে উঠি। পরে বাসের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমাদের বাসটি গন্তব্যস্থল ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিক্রম করে ঢাকার সায়েদাবাদ পৌঁছে গেছে। সেখানে পৌঁছানোর পর বাসের ড্রাইভার ও হেলপার আমাদের ঘুম থেকে ডেকে তোলে এবং জানতে চায় আমরা কোথায় যাব? আমরা তাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যাওয়ার কথা জানাই। এ সময় বাসের স্টাফ বিষয়টি বুঝতে পেরে আমাদের এক ব্যক্তির জিম্মায় দেন। পরে ওই ব্যক্তি আমাদেরকে সিলেটগামী একটি বাসে তুলে দিয়ে বাড়িতে ফেরার ব্যবস্থা করেন।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
২ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
২ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে