নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
প্রবাসী মেয়ের ছবি এডিট করে বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়। এরপর বড় অঙ্কের টাকা না দিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। নিরুপায় হয়ে বাবা সিলেট মহানগর পুলিশকে (এসএমপি) বিষয়টি জানান।
পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে সোমবার রাতে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের সেন্ট্রাল রোড এলাকার মিন্টু দেবনাথ (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করে। মিন্টু ওই এলাকার বাসিন্দা ও সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরের বাজিতপুরের মহেশ দেবনাথের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার এসএমপির এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসএমপির এয়ারপোর্ট থানাধীন পশ্চিম পীর মহল্লার এক বাসিন্দার দুই মেয়ে স্বামী-সন্তান নিয়ে ইংল্যান্ডে থাকেন। সম্প্রতি প্রবাসে থাকা এক মেয়ের ছবি এডিট করে অপরিচিত মোবাইল থেকে পরিবারের সদস্যদের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়। একই সঙ্গে বিভিন্ন আপত্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ বার্তা পাঠিয়ে সামাজিক মর্যাদাহানির ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করা হয়। বিষয়টি ভুক্তভোগীর বাবা এসএমপিকে জানান।
পরে এসএমপি পুলিশের উত্তর বিভাগের উপকমিশনার মো. শাহরিয়ার আলমের নেতৃত্বে সাইবার ইউনিটের সদস্যরা ছবি পাঠানো মোবাইল ব্যবহারকারীকে শনাক্তের জন্য মাঠে নামেন এবং তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে মিন্টু দেবনাথকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে এসব কাজে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় এয়ারপোর্ট থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এ মামলা করে আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামি অপরাধ স্বীকার করে তাঁর সঙ্গে জড়িতদের নাম-পরিচয়সহ সব তথ্য দিয়েছেন। আমরা জড়িত অন্য ব্যক্তিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসব।’
প্রবাসী মেয়ের ছবি এডিট করে বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়। এরপর বড় অঙ্কের টাকা না দিলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। নিরুপায় হয়ে বাবা সিলেট মহানগর পুলিশকে (এসএমপি) বিষয়টি জানান।
পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে সোমবার রাতে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের সেন্ট্রাল রোড এলাকার মিন্টু দেবনাথ (৩৫) নামের এক যুবককে আটক করে। মিন্টু ওই এলাকার বাসিন্দা ও সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরের বাজিতপুরের মহেশ দেবনাথের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার এসএমপির এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসএমপির এয়ারপোর্ট থানাধীন পশ্চিম পীর মহল্লার এক বাসিন্দার দুই মেয়ে স্বামী-সন্তান নিয়ে ইংল্যান্ডে থাকেন। সম্প্রতি প্রবাসে থাকা এক মেয়ের ছবি এডিট করে অপরিচিত মোবাইল থেকে পরিবারের সদস্যদের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো হয়। একই সঙ্গে বিভিন্ন আপত্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ বার্তা পাঠিয়ে সামাজিক মর্যাদাহানির ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করা হয়। বিষয়টি ভুক্তভোগীর বাবা এসএমপিকে জানান।
পরে এসএমপি পুলিশের উত্তর বিভাগের উপকমিশনার মো. শাহরিয়ার আলমের নেতৃত্বে সাইবার ইউনিটের সদস্যরা ছবি পাঠানো মোবাইল ব্যবহারকারীকে শনাক্তের জন্য মাঠে নামেন এবং তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে মিন্টু দেবনাথকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে এসব কাজে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় এয়ারপোর্ট থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এ মামলা করে আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামি অপরাধ স্বীকার করে তাঁর সঙ্গে জড়িতদের নাম-পরিচয়সহ সব তথ্য দিয়েছেন। আমরা জড়িত অন্য ব্যক্তিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসব।’
রাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মারীখালী নদী থেকে অজ্ঞাত এক নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের জিয়ানগর এলাকায় মারীখালি নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেআলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ ঘণ্টা আগে