মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে রমজানের শেষ দশকে প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে। ইফতার, সাহ্রি ও তারাবির নামাজের সময়েও থাকছে না বিদ্যুৎ। এতে অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছেন পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকেরা। এ ছাড়া বিভিন্ন কলকারখানাসহ চা উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে জানা গেছে, বর্তমানে উপজেলায় দিনে ১২ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা। এর বিপরীতে পাওয়া যাচ্ছে ৭ মেগাওয়াট। আর রাতে ১৮ মেগাওয়াটের জায়গায় ৮ থেকে ১০ মেগাওয়াট পাওয়া যাচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতি থাকার কারণে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টা লোডশেডিং করা হচ্ছে।
স্থানীয় গ্রাহকেরা জানান, অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে চা উৎপাদন, কারখানা, ওয়ার্কশপ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটছে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় সেচ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বিদ্যুতের গ্রাহকেরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন। দিন-রাত মিলে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা হচ্ছে এতে করে তীব্র গরমে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের ওয়াজিদ মিয়া বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ ঘনঘন চলে যাচ্ছে। এমনকি ইফতার, সাহ্রি ও তারাবির নামাজের সময় বিদ্যুৎ থাকছে না।’
শহীদনগর বাজারের নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদ সামনে রেখে দোকানে কাপড় তুলেছি। অথচ বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে বেচাবিক্রি করা যাচ্ছে না। বর্তমানে এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকলে তিন ঘণ্টা লোডশেডিং করা হচ্ছে। তা ছাড়া সাহ্রি ও ইফতারের সময় বিদ্যুৎ থাকে না।’
এ বিষয়ে মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ অঞ্চলের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মীর গোলাম ফারুক বলেন, ‘ঈদের আগে এই সমস্যার সমাধান হবে না। মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যার কারণে লোডশেডিং হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় মাত্র অর্ধেক বিদ্যুৎ পাচ্ছি।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে রমজানের শেষ দশকে প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং হচ্ছে। ইফতার, সাহ্রি ও তারাবির নামাজের সময়েও থাকছে না বিদ্যুৎ। এতে অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছেন পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকেরা। এ ছাড়া বিভিন্ন কলকারখানাসহ চা উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে জানা গেছে, বর্তমানে উপজেলায় দিনে ১২ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা। এর বিপরীতে পাওয়া যাচ্ছে ৭ মেগাওয়াট। আর রাতে ১৮ মেগাওয়াটের জায়গায় ৮ থেকে ১০ মেগাওয়াট পাওয়া যাচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতি থাকার কারণে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ ঘণ্টা লোডশেডিং করা হচ্ছে।
স্থানীয় গ্রাহকেরা জানান, অব্যাহত লোডশেডিংয়ের কারণে চা উৎপাদন, কারখানা, ওয়ার্কশপ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটছে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় সেচ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বিদ্যুতের গ্রাহকেরা অতিষ্ঠ হয়ে উঠছেন। দিন-রাত মিলে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা হচ্ছে এতে করে তীব্র গরমে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের ওয়াজিদ মিয়া বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ ঘনঘন চলে যাচ্ছে। এমনকি ইফতার, সাহ্রি ও তারাবির নামাজের সময় বিদ্যুৎ থাকছে না।’
শহীদনগর বাজারের নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদ সামনে রেখে দোকানে কাপড় তুলেছি। অথচ বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে বেচাবিক্রি করা যাচ্ছে না। বর্তমানে এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকলে তিন ঘণ্টা লোডশেডিং করা হচ্ছে। তা ছাড়া সাহ্রি ও ইফতারের সময় বিদ্যুৎ থাকে না।’
এ বিষয়ে মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ অঞ্চলের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মীর গোলাম ফারুক বলেন, ‘ঈদের আগে এই সমস্যার সমাধান হবে না। মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যার কারণে লোডশেডিং হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় মাত্র অর্ধেক বিদ্যুৎ পাচ্ছি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে