নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বৈদ্যুতিক শক খেয়ে মাটিতে পড়া একটি মুখপোড়া হনুমান উদ্ধার করেছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন প্রাধিকারের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিলেট সদর উপজেলার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন খাদিমনগর ইউনিয়নের কাকুয়ারপাড় থেকে বিপন্ন প্রজাতির এই হনুমান উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বা হনুমানটির গর্ভপাত হওয়ায় চলছে সেবাশুশ্রূষা।
প্রাধিকারের সদস্যদের থেকে জানা গেছে, গত সোমবার রাতে একটি গাছ থেকে অন্য গাছে যাওয়ার সময় বৈদ্যুতিক শক খেয়ে মাটিয়ে পড়ে যায় মুখপোড়া হনুমানটি। ওই রাতেই অসুস্থ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় রিপন কুমার দেব, এমদাদুল হক সোহাগ, মতি মিয়া ও শামিম আহমদসহ এলাকার কয়েকজন হনুমানটিকে উদ্ধার করেন। লিটন ও তাঁর ভাই রিপন হনুমানটিকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যান।
হনুমানটি অন্তঃসত্ত্বা ছিল। প্রাথমিক সেবা-শুশ্রূষা শেষে কিছুটা সুস্থ হওয়ায় এটি ছেড়ে দেন লিটন ও রিপন। কিন্তু আবারও গাছে উঠার পর দুর্ঘটনাবশত পড়ে গিয়ে হনুমানটির গর্ভপাত হয় এবং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় বলে জানান প্রাধিকারের সদস্যরা।
পরবর্তীতে স্থানীয় সংগঠন ভূমিসন্তান বাংলাদেশের সমন্বয়ক আশরাফুল কবিরের মাধ্যমে প্রাধিকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। আশরাফুল ও প্রাধিকারের সভাপতি মাহাদী হাসান ঘটনাস্থলে গিয়ে হনুমানটিকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। বর্তমানে হনুমানটিকে প্রাধিকারের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।
প্রাধিকার সভাপতি মাহাদী হাসান বলেন, ‘আমরা হনুমানটিকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি। তার চিকিৎসা চলছে। হনুমানটি এখন খানিকটা সুস্থ। নিজেই খাবার খেতে পারছে। আশা করি এক সপ্তাহের মধ্যে পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে। সুস্থ হলেই আমরা হনুমানটি জঙ্গল অবমুক্ত করব।’
বাংলাদেশে তিন প্রজাতির হনুমান দেখা যায়, এর মধ্যে মুখপোড়া হনুমান অন্যতম। সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মিশ্র চিরসবুজ বনে এদের দেখা যায়। কিন্তু বনজঙ্গল ধ্বংস ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে দিন দিন প্রাণীটি কমে যাচ্ছে। বর্তমানে মুখপোড়া হনুমান বিপন্ন প্রাণী বলে বিবেচিত।
বৈদ্যুতিক শক খেয়ে মাটিতে পড়া একটি মুখপোড়া হনুমান উদ্ধার করেছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন প্রাধিকারের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সিলেট সদর উপজেলার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন খাদিমনগর ইউনিয়নের কাকুয়ারপাড় থেকে বিপন্ন প্রজাতির এই হনুমান উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বা হনুমানটির গর্ভপাত হওয়ায় চলছে সেবাশুশ্রূষা।
প্রাধিকারের সদস্যদের থেকে জানা গেছে, গত সোমবার রাতে একটি গাছ থেকে অন্য গাছে যাওয়ার সময় বৈদ্যুতিক শক খেয়ে মাটিয়ে পড়ে যায় মুখপোড়া হনুমানটি। ওই রাতেই অসুস্থ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় রিপন কুমার দেব, এমদাদুল হক সোহাগ, মতি মিয়া ও শামিম আহমদসহ এলাকার কয়েকজন হনুমানটিকে উদ্ধার করেন। লিটন ও তাঁর ভাই রিপন হনুমানটিকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যান।
হনুমানটি অন্তঃসত্ত্বা ছিল। প্রাথমিক সেবা-শুশ্রূষা শেষে কিছুটা সুস্থ হওয়ায় এটি ছেড়ে দেন লিটন ও রিপন। কিন্তু আবারও গাছে উঠার পর দুর্ঘটনাবশত পড়ে গিয়ে হনুমানটির গর্ভপাত হয় এবং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় বলে জানান প্রাধিকারের সদস্যরা।
পরবর্তীতে স্থানীয় সংগঠন ভূমিসন্তান বাংলাদেশের সমন্বয়ক আশরাফুল কবিরের মাধ্যমে প্রাধিকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। আশরাফুল ও প্রাধিকারের সভাপতি মাহাদী হাসান ঘটনাস্থলে গিয়ে হনুমানটিকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। বর্তমানে হনুমানটিকে প্রাধিকারের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।
প্রাধিকার সভাপতি মাহাদী হাসান বলেন, ‘আমরা হনুমানটিকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি। তার চিকিৎসা চলছে। হনুমানটি এখন খানিকটা সুস্থ। নিজেই খাবার খেতে পারছে। আশা করি এক সপ্তাহের মধ্যে পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে। সুস্থ হলেই আমরা হনুমানটি জঙ্গল অবমুক্ত করব।’
বাংলাদেশে তিন প্রজাতির হনুমান দেখা যায়, এর মধ্যে মুখপোড়া হনুমান অন্যতম। সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের মিশ্র চিরসবুজ বনে এদের দেখা যায়। কিন্তু বনজঙ্গল ধ্বংস ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে দিন দিন প্রাণীটি কমে যাচ্ছে। বর্তমানে মুখপোড়া হনুমান বিপন্ন প্রাণী বলে বিবেচিত।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে