নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে সাদাপাথর লুট-কাণ্ডে জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের পরিকল্পিতভাবে জড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন দলের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য হাবিবুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেট মহানগর জামায়াত আয়োজিত মিছিলের আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাবিবুর এ দাবি করেন। পাথর লুট ঘিরে জামায়াত নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদে এ মিছিল হয়। এটি নগরের কোর্ট পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে চৌহাট্টায় গিয়ে সমাপ্ত হয়।
সিলেট জেলা জামায়াতের আমির হাবিবুর বলেন, ‘জামায়াতের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়েই সিলেটের দুই নেতাকে পরিকল্পিতভাবে সাদাপাথর লুট-কাণ্ডে জড়ানো হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে আমাদের দুই ভাই দূরে থাক, জামায়াতের কোনো পর্যায়ের কর্মী-সমর্থকেরও ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক নেই। পাথর লুটপাটের জন্য আসল দায়ী প্রশাসন। আর যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করা প্রশাসনের কাজ। কিন্তু কতিপয় হলুদ মিডিয়া দুদকের কথিত একটি রিপোর্টের সূত্র ধরে জামায়াত নেতাদের চরিত্র হরণে মেতে উঠেছে। দুদককে অবশ্যই এর প্রমাণ দিতে হবে। অন্যথায় তাদেরও সিলেটবাসীর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
সিলেট মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির নূরুল ইসলাম বাবুলের সভাপতিত্বে ও সহকারী সেক্রেটারি জাহেদুর রহমান চৌধুরীর পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন মহানগর সহকারী সেক্রেটারি আব্দুর রব, সিলেট মহানগর শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি জামিল আহমদ রাজু ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সিলেট মহানগরের সভাপতি শাহীন আহমেদ।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, ফ্যাসিবাদের পতন হলেও জামায়াতকে নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয়নি। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরেরা জামায়াতকে কলুষিত করতে ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে। প্রশাসন ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থা ও এজেন্সিতে এখনো স্বৈরাচারের দোসরেরা বসে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সাদাপাথর লুটের ঘটনায় সিলেট জামায়াতের দুই নেতাকে জড়ানো হয়েছে।
বক্তারা বলেন, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশ সংগঠনের ব্যানারে আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসরেরা নানাভাবে মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ও জুলাই যোদ্ধাদের নানাভাবে হেয় করছেন। দোসরদের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের মামলাও রয়েছে। অথচ তাঁরা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অবাধে অংশ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। সাদাপাথরকাণ্ডে জামায়াত নেতাদের জড়ানো তাঁদের ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। তাঁদের সব ধরনের অনুষ্ঠান থেকে বয়কট করতে হবে। জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
সিলেটে সাদাপাথর লুট-কাণ্ডে জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের পরিকল্পিতভাবে জড়ানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন দলের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য হাবিবুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেট মহানগর জামায়াত আয়োজিত মিছিলের আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাবিবুর এ দাবি করেন। পাথর লুট ঘিরে জামায়াত নেতাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদে এ মিছিল হয়। এটি নগরের কোর্ট পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে চৌহাট্টায় গিয়ে সমাপ্ত হয়।
সিলেট জেলা জামায়াতের আমির হাবিবুর বলেন, ‘জামায়াতের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়েই সিলেটের দুই নেতাকে পরিকল্পিতভাবে সাদাপাথর লুট-কাণ্ডে জড়ানো হয়েছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে আমাদের দুই ভাই দূরে থাক, জামায়াতের কোনো পর্যায়ের কর্মী-সমর্থকেরও ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক নেই। পাথর লুটপাটের জন্য আসল দায়ী প্রশাসন। আর যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করা প্রশাসনের কাজ। কিন্তু কতিপয় হলুদ মিডিয়া দুদকের কথিত একটি রিপোর্টের সূত্র ধরে জামায়াত নেতাদের চরিত্র হরণে মেতে উঠেছে। দুদককে অবশ্যই এর প্রমাণ দিতে হবে। অন্যথায় তাদেরও সিলেটবাসীর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
সিলেট মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির নূরুল ইসলাম বাবুলের সভাপতিত্বে ও সহকারী সেক্রেটারি জাহেদুর রহমান চৌধুরীর পরিচালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন মহানগর সহকারী সেক্রেটারি আব্দুর রব, সিলেট মহানগর শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি জামিল আহমদ রাজু ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সিলেট মহানগরের সভাপতি শাহীন আহমেদ।
সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, ফ্যাসিবাদের পতন হলেও জামায়াতকে নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয়নি। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরেরা জামায়াতকে কলুষিত করতে ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে। প্রশাসন ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থা ও এজেন্সিতে এখনো স্বৈরাচারের দোসরেরা বসে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। এ নিয়ে বিভিন্ন জাতীয় গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সাদাপাথর লুটের ঘটনায় সিলেট জামায়াতের দুই নেতাকে জড়ানো হয়েছে।
বক্তারা বলেন, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পরিবেশ সংগঠনের ব্যানারে আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসরেরা নানাভাবে মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। তাঁরা প্রতিনিয়ত জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ও জুলাই যোদ্ধাদের নানাভাবে হেয় করছেন। দোসরদের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের মামলাও রয়েছে। অথচ তাঁরা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অবাধে অংশ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। সাদাপাথরকাণ্ডে জামায়াত নেতাদের জড়ানো তাঁদের ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। তাঁদের সব ধরনের অনুষ্ঠান থেকে বয়কট করতে হবে। জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বাড়ছেই। মহাসড়কে দ্রুতগতির যানবাহনের পাশাপাশি ধীরগতির যান চলাচল দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পর্যাপ্ত সার্ভিস লেন না থাকায় মহাসড়কে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। যেসব মহাসড়কে সার্ভিস লেন আছে, সেগুলোও কিছুদূর পরপর মহাসড়কে মিশেছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একটি মামলায় ৯ জনের বিরুদ্ধে ৫৪৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ করা হয়েছে। অন্যটিতে ৯টি নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে ১ হাজার ৭৭ কোটি ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের জৈন্তাপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে সারি নদীর বাওনহাওর নামের এলাকা থেকে লক্ষাধিক ঘনফুট বালু জব্দ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে অভিযান চালিয়ে এসব বালু জব্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবলীগ নেতার নেতৃত্বে হামলায় বসতঘর ভাঙচুরসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় দুজন ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে