হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
আদালতের আদেশ অমান্য করে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় হবিগঞ্জের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও দুই সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ১ মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আজ রোববার হবিগঞ্জের জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ তারেক আজিজের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত কেউই উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজার (খোয়াই মুখ) এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় আদালতের স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা (ডিক্রি) থাকা সত্ত্বেও ওই এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে আব্দুল হামিদের জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন। এতে তাঁর ঘর ভেঙে বেদখল করা হয়।
এ ঘটনায় আব্দুল হামিদ বাদী হয়ে ২০০৮ সালের ১০ আগস্ট হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রশাসক আতাউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ কে এম আমিনুল ইসলাম, বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরে আলম সিদ্দিকী এবং সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) সফিউল আলমসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ আদালতে মামলা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের পেশকার সাইফুল ইসলাম জানান, ২০০৮ সালে একটি জমি আদালতের রায়ের পরও বাদীকে বুঝিয়ে না দেওয়ায় আব্দুল হামিদ নামের এক ব্যক্তি উল্লিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করেন। ওই মামলায় আজ (রোববার) আদালত আসামিদের ১ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী সুদীপ কান্তি বিশ্বাস জানান, ১৭ বছর পর আজ আদালত হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, বানিয়াচংয়ের ইউএনও ও হবিগঞ্জের সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ১ মাস করে কারাদণ্ড প্রদান করেন। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
পাশাপাশি বাদীকে তাঁর জমি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে আগামী ২১ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আরও খবর পড়ুন:
আদালতের আদেশ অমান্য করে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় হবিগঞ্জের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) ও দুই সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ১ মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আজ রোববার হবিগঞ্জের জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ তারেক আজিজের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত কেউই উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজার (খোয়াই মুখ) এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় আদালতের স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা (ডিক্রি) থাকা সত্ত্বেও ওই এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে আব্দুল হামিদের জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন। এতে তাঁর ঘর ভেঙে বেদখল করা হয়।
এ ঘটনায় আব্দুল হামিদ বাদী হয়ে ২০০৮ সালের ১০ আগস্ট হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রশাসক আতাউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এ কে এম আমিনুল ইসলাম, বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরে আলম সিদ্দিকী এবং সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) সফিউল আলমসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ আদালতে মামলা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের পেশকার সাইফুল ইসলাম জানান, ২০০৮ সালে একটি জমি আদালতের রায়ের পরও বাদীকে বুঝিয়ে না দেওয়ায় আব্দুল হামিদ নামের এক ব্যক্তি উল্লিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করেন। ওই মামলায় আজ (রোববার) আদালত আসামিদের ১ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী সুদীপ কান্তি বিশ্বাস জানান, ১৭ বছর পর আজ আদালত হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, বানিয়াচংয়ের ইউএনও ও হবিগঞ্জের সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ১ মাস করে কারাদণ্ড প্রদান করেন। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
পাশাপাশি বাদীকে তাঁর জমি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে আগামী ২১ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আরও খবর পড়ুন:
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি ঘটেছে। রাতভর কারখানার নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে অস্ত্রের মুখে বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রাংশ লুট করেছে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি ডাকাতদল। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পর্যন্ত এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চিনিকলের নিরাপত্তা প্রহরীদের বরাত দিয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্র
৬ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মেরেছে এক স্বামী। স্ত্রীকে ঘরের ভেতর রেখে বাইরে তালাবদ্ধ করে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ঘাতক স্বামী। স্থানীয়রা বসতবাড়িতে আগুন দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে পুড়ে অঙ্গার গার্মেন্টস কর্মী গৃহবধূর শরীর। গতকাল শনিবার দিবাগ
৩৬ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মোসা. আইমিন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বিন্না গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আইমিন একই গ্রামের ফাইজুল হক ও আখতারুননাহারের মেয়ে। তিনি মো. রাজু মাঝির স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে