হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
স্ত্রীর সন্দেহ স্বামী আরেকটি বিয়ে করেছেন। এ নিয়ে তাঁদের প্রায়ই ঝগড়া হতো। এ অবস্থায় স্ত্রীকে সান্ত্বনা দিতে শিক্ষক স্বামী আনোয়ার হোসেন অ্যাভিডেভিডের মাধ্যমে একটি ভুয়া তালাকনামা তৈরি করেন। এতে স্ত্রী শান্ত হলেও বেচারা স্বামীর স্থান হয়েছে শ্রীঘরে!
ওই শিক্ষক যে নারীকে তালাক দিয়েছেন বলে অ্যাভিডেভিডে দেখিয়েছেন, তিনি একই স্কুলের সহকর্মী। ঘটনা জানতে পেরে ওই শিক্ষিকা তাঁর সহকর্মীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন। অভিযোগ করেছেন, ওই শিক্ষকের সঙ্গে তাঁর বিয়েই হয়নি।
ঘটনাটি ঘটেছে হবিগঞ্জ সদর উপজেলায়। ভুক্তভোগী নারী ও ‘তালাক’ দেওয়া ব্যক্তি দুজনেই উপজেলার রিচি হাইস্কুলের শিক্ষক।
পুলিশ জানায়, কয়েক মাস আগে স্কুলশিক্ষক আদালতে তাঁর নারী সহকর্মীকে তালাক দেওয়াসংক্রান্ত একটি অ্যাফিডেভিট করেন। কিন্তু বিয়ে না করেও তালাক দেওয়ার ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। আদালত অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করতে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার পুলিশকে নির্দেশ দিলে গত বৃহস্পতিবার রাতে ওই স্কুলশিক্ষককে (৫৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত শুক্রবার আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ওই শিক্ষকের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। অন্যদিকে আদালতে মামলা করা শিক্ষিকা বিধবা এবং তাঁর একটি মেয়ে আছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. বদিউজ্জামান বলেন, ‘ওই শিক্ষকের সঙ্গে শিক্ষিকার বিয়েই হয়নি। স্ত্রীর সন্দেহ দূর করতেই ওই স্কুলশিক্ষক অ্যাফিডেভিট করেন।’
এদিকে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাজী কামাল উদ্দিন বলেন, ‘শিক্ষিকার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তে গত জুলাই মাসে ধর্মীয় শিক্ষক আনোয়ার হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
স্ত্রীর সন্দেহ স্বামী আরেকটি বিয়ে করেছেন। এ নিয়ে তাঁদের প্রায়ই ঝগড়া হতো। এ অবস্থায় স্ত্রীকে সান্ত্বনা দিতে শিক্ষক স্বামী আনোয়ার হোসেন অ্যাভিডেভিডের মাধ্যমে একটি ভুয়া তালাকনামা তৈরি করেন। এতে স্ত্রী শান্ত হলেও বেচারা স্বামীর স্থান হয়েছে শ্রীঘরে!
ওই শিক্ষক যে নারীকে তালাক দিয়েছেন বলে অ্যাভিডেভিডে দেখিয়েছেন, তিনি একই স্কুলের সহকর্মী। ঘটনা জানতে পেরে ওই শিক্ষিকা তাঁর সহকর্মীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন। অভিযোগ করেছেন, ওই শিক্ষকের সঙ্গে তাঁর বিয়েই হয়নি।
ঘটনাটি ঘটেছে হবিগঞ্জ সদর উপজেলায়। ভুক্তভোগী নারী ও ‘তালাক’ দেওয়া ব্যক্তি দুজনেই উপজেলার রিচি হাইস্কুলের শিক্ষক।
পুলিশ জানায়, কয়েক মাস আগে স্কুলশিক্ষক আদালতে তাঁর নারী সহকর্মীকে তালাক দেওয়াসংক্রান্ত একটি অ্যাফিডেভিট করেন। কিন্তু বিয়ে না করেও তালাক দেওয়ার ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। আদালত অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করতে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার পুলিশকে নির্দেশ দিলে গত বৃহস্পতিবার রাতে ওই স্কুলশিক্ষককে (৫৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত শুক্রবার আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ওই শিক্ষকের স্ত্রী ও দুই সন্তান রয়েছে। অন্যদিকে আদালতে মামলা করা শিক্ষিকা বিধবা এবং তাঁর একটি মেয়ে আছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. বদিউজ্জামান বলেন, ‘ওই শিক্ষকের সঙ্গে শিক্ষিকার বিয়েই হয়নি। স্ত্রীর সন্দেহ দূর করতেই ওই স্কুলশিক্ষক অ্যাফিডেভিট করেন।’
এদিকে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাজী কামাল উদ্দিন বলেন, ‘শিক্ষিকার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তে গত জুলাই মাসে ধর্মীয় শিক্ষক আনোয়ার হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১০ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৭ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪৪ মিনিট আগে