প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
মাচায় দুলছে হলুদ, কালো ও সবুজ রঙের অসংখ্য তরমুজ। বাহারি রঙের এমন তরমুজ দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, খেতেও বেশ সুস্বাদু। একনজর দেখতে ভিড় করছেন এলাকার মানুষ।
এক জমিতে তিন রঙের এমন তরমুজের দেখা মিলবে কমলগঞ্জ উপজেলায়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ব্ল্যাক বেবি, মধুমালা ও হলুদ রঙ্গের ল্যান ফেই জাতের তরমুজ সবুজ পাতার ফাঁক গলে উঁকি মারছে। বিস্তৃত সবুজ প্রান্তরে ভিন্ন রঙের তরমুজ সৃষ্টি করেছে নয়নাভিরাম দৃশ্যের। কমলগঞ্জের সীমান্তঘেঁষা পাত্রকলা এলাকায় এ তরমুজের চাষ করেছেন আব্দুল মতিন। দুই বিঘা জমি জুড়ে তিন জাতের তরমুজ চাষ করেছেন তিনি।
কথা হয় আব্দুল মতিনের সঙ্গে। তিনি জানান, এরই মধ্যে তরমুজ বিক্রি করা শুরু করেছেন। হলুদ রঙের হাইব্রিড ল্যান ফেই জাতটির সবচেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। ফলের ওজন এবং আকারে সবাইকে আকর্ষণ করেছে। শুধু আকার নয় এর স্বাদও অসাধারণ। বাজারে দরও ভালো পাচ্ছেন।
আব্দুল মতিন জানান, তিন জাতের তরমুজ চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার টাকা। আর এখন পর্যন্ত বিক্রি করেছেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো। মাঠে যে পরিমাণ তরমুজ রয়েছে তাতে আরও দেড় থেকে দুই লাখ টাকা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
তবে করোনা পরিস্থিতি না থাকলে আরও লাভ করতে পারতেন বলে মনে করছেন আব্দুল মতিন।
আব্দুল মতিনের তরমুজ খেত দেখতে আসেন স্থানীয় কৃষকেরা। তাঁরাও আগামীতে এই তরমুজ চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। কৃষক সোবহান মিয়া বলেন, এই তরমুজ দেখতে যেমন সুন্দর, খাইতেও অনেক স্বাদ। অনেক মানুষ দূর–দূরান্ত থেকে এ তরমুজের জন্য আসে। অধিক লাভ পাওয়া যাবে। আগামীতে এই তরমুজ চাষের ইচ্ছা আছে।
তরমুজের হাইব্রিড ল্যান ফেই জাতটির গা সবুজ ডোরাকাটা। ভেতরে হলুদ শাঁস। উত্তম পরিচর্যায় একেকটি তরমুজের ওজন হয় ৫ থেকে ৬ কেজি। সারা বছর মাচায় বা মাঠে চাষ করা যায়। ৬৫ থেকে ৭০ দিনে ফল সংগ্রহ করা যায়।
তরমুজ খেত পরিদর্শন করেছেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজারের উপ–পরিচালক কাজী লুৎফুল বারী। তিনি জানান, প্রথমবারের মতো গ্রীষ্মকালীন উচ্চ ফলনশীল তরমুজ চাষের সফলতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আনন্দিত। এখন সারা জেলায় তা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
মাচায় দুলছে হলুদ, কালো ও সবুজ রঙের অসংখ্য তরমুজ। বাহারি রঙের এমন তরমুজ দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, খেতেও বেশ সুস্বাদু। একনজর দেখতে ভিড় করছেন এলাকার মানুষ।
এক জমিতে তিন রঙের এমন তরমুজের দেখা মিলবে কমলগঞ্জ উপজেলায়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ব্ল্যাক বেবি, মধুমালা ও হলুদ রঙ্গের ল্যান ফেই জাতের তরমুজ সবুজ পাতার ফাঁক গলে উঁকি মারছে। বিস্তৃত সবুজ প্রান্তরে ভিন্ন রঙের তরমুজ সৃষ্টি করেছে নয়নাভিরাম দৃশ্যের। কমলগঞ্জের সীমান্তঘেঁষা পাত্রকলা এলাকায় এ তরমুজের চাষ করেছেন আব্দুল মতিন। দুই বিঘা জমি জুড়ে তিন জাতের তরমুজ চাষ করেছেন তিনি।
কথা হয় আব্দুল মতিনের সঙ্গে। তিনি জানান, এরই মধ্যে তরমুজ বিক্রি করা শুরু করেছেন। হলুদ রঙের হাইব্রিড ল্যান ফেই জাতটির সবচেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। ফলের ওজন এবং আকারে সবাইকে আকর্ষণ করেছে। শুধু আকার নয় এর স্বাদও অসাধারণ। বাজারে দরও ভালো পাচ্ছেন।
আব্দুল মতিন জানান, তিন জাতের তরমুজ চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার টাকা। আর এখন পর্যন্ত বিক্রি করেছেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো। মাঠে যে পরিমাণ তরমুজ রয়েছে তাতে আরও দেড় থেকে দুই লাখ টাকা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
তবে করোনা পরিস্থিতি না থাকলে আরও লাভ করতে পারতেন বলে মনে করছেন আব্দুল মতিন।
আব্দুল মতিনের তরমুজ খেত দেখতে আসেন স্থানীয় কৃষকেরা। তাঁরাও আগামীতে এই তরমুজ চাষে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। কৃষক সোবহান মিয়া বলেন, এই তরমুজ দেখতে যেমন সুন্দর, খাইতেও অনেক স্বাদ। অনেক মানুষ দূর–দূরান্ত থেকে এ তরমুজের জন্য আসে। অধিক লাভ পাওয়া যাবে। আগামীতে এই তরমুজ চাষের ইচ্ছা আছে।
তরমুজের হাইব্রিড ল্যান ফেই জাতটির গা সবুজ ডোরাকাটা। ভেতরে হলুদ শাঁস। উত্তম পরিচর্যায় একেকটি তরমুজের ওজন হয় ৫ থেকে ৬ কেজি। সারা বছর মাচায় বা মাঠে চাষ করা যায়। ৬৫ থেকে ৭০ দিনে ফল সংগ্রহ করা যায়।
তরমুজ খেত পরিদর্শন করেছেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজারের উপ–পরিচালক কাজী লুৎফুল বারী। তিনি জানান, প্রথমবারের মতো গ্রীষ্মকালীন উচ্চ ফলনশীল তরমুজ চাষের সফলতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আনন্দিত। এখন সারা জেলায় তা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে ৩৪ হাজার ইয়াবাসহ তিন রোহিঙ্গা ভাইকে আটক করেছে বিজিবি।
২ মিনিট আগেপাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৈশপ্রহরী হত্যায় জড়িত সন্দেহে সাতটি পরিবারের ১০টি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে দুই সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত দুই আসামি ও ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের মামলায় তিন আসামিকে..
১০ মিনিট আগেএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে ২৬ জুন থেকে। এবারের পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও, কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার চট্টগ্রামে ৩০৭টি কলেজ থেকে মোট ১ লাখ ২ হাজার ৮৬৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। যেখানে গত বছর কলেজের সংখ্যা ছিল ২৮৭টি এবং পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৬ হাজার
১১ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় যাত্রীবাহী একটি স্পিডবোট নদীতে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া স্পিডবোট থেকে ২৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২৩ জুন) উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট রুটের বউবাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে