বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের বিশ্বনাথে ‘বিশ্বনাথ দারুল উলুম ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নু’মান আহমদকে অপসারণ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ছাত্র-অভিভাবকসহ অন্তত ১৫-২০ জন আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রিন্সিপাল নু’মান আহমদের পক্ষের মাদ্রাসার ফাজিল প্রথম বর্ষের ছাত্র ইসলামউদ্দিন জানান, বহিরাগতদের হামলায় তাদের পক্ষের আব্দুল সামাদ, গিয়াস উদ্দিন, আউয়াল হোসেন পারভেজ, মিনহাজ উদ্দিন, আবিদ উদ্দিন ও শাহজাহানসহ আরও ১০-১৫ জন ছাত্র আহত হয়েছেন।
আর প্রিন্সিপালকে অপসারণের পক্ষের লোক শরিষপুর গ্রামের আব্দুল হান্নান জানান, তাদের পক্ষে প্রায় ৭-৮ জন আহত হয়েছেন। আহতরা হচ্ছেন—সুরত মিয়া, ছালিক মিয়া, জলাল মিয়া, সাইদুল ইসলাম। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সংঘর্ষের আগে একপক্ষ ছিল প্রিন্সিপালের পক্ষে ও অপরপক্ষ ছিল প্রিন্সিপালকে অপসারণের পক্ষে। এ সময় অনেকের হাতে রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র হাতে নিয়ে হামলা করতে দেখা যায়।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদ্রাসার সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদ ১৫ দিনের দুই দফা ছুটি শেষে বৃহস্পতিবার মাদ্রাসায় যোগদান করতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
এ ব্যাপারে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নু’মান আহমদের সঙ্গে মোবাইলে ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা নাজিমউদ্দিন বলেন, প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদ জোরপূর্বক মাদ্রাসায় ঢুকে দায়িত্ব নিতে চাইলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তবে এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে বৈঠক করেছেন। সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদের ছুটির বিষয়ে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি (মাওলানা নাজিমউদ্দিন) ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনন্দা রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, উভয় পক্ষকে নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত মাদ্রাসায় ক্লাস চলবে এবং সেই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদ ছুটিতে থাকবেন। এ ছাড়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ড বানিয়ে দেওয়া হবে যাতে কোনো বহিরাগত প্রবেশ করতে না পারে।
সিলেটের বিশ্বনাথে ‘বিশ্বনাথ দারুল উলুম ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নু’মান আহমদকে অপসারণ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে ছাত্র-অভিভাবকসহ অন্তত ১৫-২০ জন আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রিন্সিপাল নু’মান আহমদের পক্ষের মাদ্রাসার ফাজিল প্রথম বর্ষের ছাত্র ইসলামউদ্দিন জানান, বহিরাগতদের হামলায় তাদের পক্ষের আব্দুল সামাদ, গিয়াস উদ্দিন, আউয়াল হোসেন পারভেজ, মিনহাজ উদ্দিন, আবিদ উদ্দিন ও শাহজাহানসহ আরও ১০-১৫ জন ছাত্র আহত হয়েছেন।
আর প্রিন্সিপালকে অপসারণের পক্ষের লোক শরিষপুর গ্রামের আব্দুল হান্নান জানান, তাদের পক্ষে প্রায় ৭-৮ জন আহত হয়েছেন। আহতরা হচ্ছেন—সুরত মিয়া, ছালিক মিয়া, জলাল মিয়া, সাইদুল ইসলাম। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সংঘর্ষের আগে একপক্ষ ছিল প্রিন্সিপালের পক্ষে ও অপরপক্ষ ছিল প্রিন্সিপালকে অপসারণের পক্ষে। এ সময় অনেকের হাতে রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র হাতে নিয়ে হামলা করতে দেখা যায়।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদ্রাসার সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদ ১৫ দিনের দুই দফা ছুটি শেষে বৃহস্পতিবার মাদ্রাসায় যোগদান করতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
এ ব্যাপারে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নু’মান আহমদের সঙ্গে মোবাইলে ফোনে বারবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা নাজিমউদ্দিন বলেন, প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদ জোরপূর্বক মাদ্রাসায় ঢুকে দায়িত্ব নিতে চাইলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তবে এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে বৈঠক করেছেন। সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদের ছুটির বিষয়ে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি (মাওলানা নাজিমউদ্দিন) ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনন্দা রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, উভয় পক্ষকে নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত মাদ্রাসায় ক্লাস চলবে এবং সেই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা নুমান আহমদ ছুটিতে থাকবেন। এ ছাড়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ড বানিয়ে দেওয়া হবে যাতে কোনো বহিরাগত প্রবেশ করতে না পারে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে