নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুখে-দুঃখে সকল সময়ে দেশের মানুষের পাশে থেকে যেকোনো প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো দুর্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সামর্থ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর-বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সেনাবাহিনী প্রধান ১৭ পদাতিক ডিভিশনের ব্যবস্থাপনায় সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের কালিজুরী এলাকায় ১ হাজার ১০০ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, প্রশিক্ষণকালীন সময়ে সেনাবাহিনী তার জনকল্যাণমূলক কাজের অংশ হিসেবে অসহায়, দুস্থ ও শীতার্ত মানুষের পাশে নিয়মিত দাঁড়ায়। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিলেট অঞ্চলের অসহায়, দুস্থ ও গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রশিক্ষণ এলাকায় অসহায়, দুস্থ ও নিম্নআয়ের মানুষের মাঝে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণের এই কার্যক্রম সর্বস্তরের মানুষের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।
এর আগে সেনাবাহিনী প্রধান ১৭ পদাতিক ডিভিশনের দায়িত্বপূর্ণ শীতকালীন প্রশিক্ষণ এলাকা সিলেটের সদর উপজেলার খাদিমনগর ইউনিয়ন এবং জৈন্তাপুর উপজেলা পরিদর্শন করেন সেনাপ্রধান। পরিদর্শনকালে তিনি যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি স্বরূপ বিভিন্ন রণকৌশলগত প্রশিক্ষণ কার্যাবলি পর্যবেক্ষণ করেন।
পর্যবেক্ষণকালে উপস্থিত ছিলেন-জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ১৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার সিলেট এরিয়া মেজর জেনারেল চৌধুরী মোহাম্মদ আজিজুল হক হাজারী। এ সময় তিনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে উপস্থিত অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্যদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
জানা গেছে, সেনাপ্রধান শীতবস্ত্র বিতরণের পর অসহায়, দুস্থ ও গরিব-দুঃখী মানুষের মাঝে চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ১৭ পদাতিক ডিভিশন কর্তৃক পরিচালিত ফ্রি-মেডিকেল ক্যাম্পেইন পরিদর্শন করেন। ক্যাম্পেইনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগ, গর্ভবর্তী-প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসা সেবা ও বিশেষ পরামর্শ প্রদান, অভিজ্ঞ চক্ষু বিশেষজ্ঞ দ্বারা চোখের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান এবং বিনামূল্যে ওষুধপত্র বিতরণ করা হয়। সেনাবাহিনীর এ ধরনের জনসেবামূলক কার্যক্রম জনসাধারণকে চিকিৎসা সেবাপ্রাপ্তির পাশাপাশি শীতের প্রকোপ এবং অসুস্থতা থেকে আরোগ্য পেতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুখে-দুঃখে সকল সময়ে দেশের মানুষের পাশে থেকে যেকোনো প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো দুর্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সামর্থ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর-বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সেনাবাহিনী প্রধান ১৭ পদাতিক ডিভিশনের ব্যবস্থাপনায় সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের কালিজুরী এলাকায় ১ হাজার ১০০ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি।
সেনাপ্রধান বলেন, প্রশিক্ষণকালীন সময়ে সেনাবাহিনী তার জনকল্যাণমূলক কাজের অংশ হিসেবে অসহায়, দুস্থ ও শীতার্ত মানুষের পাশে নিয়মিত দাঁড়ায়। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিলেট অঞ্চলের অসহায়, দুস্থ ও গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রশিক্ষণ এলাকায় অসহায়, দুস্থ ও নিম্নআয়ের মানুষের মাঝে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণের এই কার্যক্রম সর্বস্তরের মানুষের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।
এর আগে সেনাবাহিনী প্রধান ১৭ পদাতিক ডিভিশনের দায়িত্বপূর্ণ শীতকালীন প্রশিক্ষণ এলাকা সিলেটের সদর উপজেলার খাদিমনগর ইউনিয়ন এবং জৈন্তাপুর উপজেলা পরিদর্শন করেন সেনাপ্রধান। পরিদর্শনকালে তিনি যুদ্ধকালীন প্রস্তুতি স্বরূপ বিভিন্ন রণকৌশলগত প্রশিক্ষণ কার্যাবলি পর্যবেক্ষণ করেন।
পর্যবেক্ষণকালে উপস্থিত ছিলেন-জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ১৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার সিলেট এরিয়া মেজর জেনারেল চৌধুরী মোহাম্মদ আজিজুল হক হাজারী। এ সময় তিনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে উপস্থিত অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্যদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
জানা গেছে, সেনাপ্রধান শীতবস্ত্র বিতরণের পর অসহায়, দুস্থ ও গরিব-দুঃখী মানুষের মাঝে চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ১৭ পদাতিক ডিভিশন কর্তৃক পরিচালিত ফ্রি-মেডিকেল ক্যাম্পেইন পরিদর্শন করেন। ক্যাম্পেইনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগ, গর্ভবর্তী-প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসা সেবা ও বিশেষ পরামর্শ প্রদান, অভিজ্ঞ চক্ষু বিশেষজ্ঞ দ্বারা চোখের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান এবং বিনামূল্যে ওষুধপত্র বিতরণ করা হয়। সেনাবাহিনীর এ ধরনের জনসেবামূলক কার্যক্রম জনসাধারণকে চিকিৎসা সেবাপ্রাপ্তির পাশাপাশি শীতের প্রকোপ এবং অসুস্থতা থেকে আরোগ্য পেতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে