মাহিদুল ইসলাম, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
মৌলভীবাজারে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও মানুষের দুর্ভোগ কমছে না। বন্যায় জেলার অনেক সড়ক তলিয়ে যায়। এগুলোর মধ্যে যেসব সড়ক থেকে পানি সরে গেছে, সেখানে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। এগুলোর কোনোটি ভেঙে গেছে, কোনোটিতে ছোট-বড় গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক দিয়ে যানবাহন ও মানুষ চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দ্রুত সময়ে সড়কগুলো মেরামত করে যান চলাচলের উপযোগী করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জেলার কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাজনগর থেকে বালাগঞ্জ, জুড়ী-ফুলতলা, জুড়ী-লাঠিটিলা, মৌলভীবাজার-কুলাউড়া, মৌলভীবাজার-শমশেরনগর, কুলাউড়া-শমশেরনগর সড়ক ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) গ্রামীণ ও আঞ্চলিক সড়কসহ বিভিন্ন সড়কের ওপর দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হওয়ার কারণে ভেঙে গেছে। কোথাও পানির স্রোতে সড়ক বিলীন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত অনেক সড়ক যানবাহন চলাচলের উপযোগী নয়।
এলজিইডি সূত্র জানা যায়, সাম্প্রতিক বন্যায় জেলার ২১০ কিলোমিটার পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেঙে গেছে ৯টি সেতু ও কালভার্ট। এসব সড়ক ও সেতু মেরামত এবং পুনর্নির্মাণে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা প্রয়োজন। তবে এখনো পুরোপুরি হিসাব পাওয়া যায়নি। কারণ, বিভিন্ন জায়গায় সড়কের ওপর এখনো পানি রয়েছে। কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া উপজেলার গ্রামীণ ও আঞ্চলিক সড়ক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মৌলভীবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলায় চলমান বন্যায় ছয়টি কালভার্ট ও একটি ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানির নিচে তলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭৮ কিলোমিটার সড়ক। টাকার অঙ্কে ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। তবে সম্পূর্ণভাবে পানি নেমে গেলে ক্ষতির পরিমাণ বাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষেরা জানান, ঘরবাড়ির ক্ষতির চেয়ে বেশি সড়কের ক্ষতি হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব গ্রামীণ জনপদের রাস্তা গুলো মেরামত করে দেওয়া হোক।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) মৌলভীবাজার এর নির্বাহী প্রকৌশলী আহমেদ আব্দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এলজিইডির ২১০ কিলোমিটার সড়ক ও ৯টি ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা টাকার অঙ্কে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা হবে।
মৌলভীবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কায়ছার হামিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্যায় আমাদের ৭৮ কিলোমিটার সড়ক তলিয়ে গেছে। একই সঙ্গে ছয়টি কালভার্ট ও একটি ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ক্ষতির সংখ্যা আরও বাড়িতে পারে। কারণ এখনো কিছু রাস্তা পানিতে তলিয়ে আছে।
মৌলভীবাজারে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও মানুষের দুর্ভোগ কমছে না। বন্যায় জেলার অনেক সড়ক তলিয়ে যায়। এগুলোর মধ্যে যেসব সড়ক থেকে পানি সরে গেছে, সেখানে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। এগুলোর কোনোটি ভেঙে গেছে, কোনোটিতে ছোট-বড় গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক দিয়ে যানবাহন ও মানুষ চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দ্রুত সময়ে সড়কগুলো মেরামত করে যান চলাচলের উপযোগী করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জেলার কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, রাজনগর উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাজনগর থেকে বালাগঞ্জ, জুড়ী-ফুলতলা, জুড়ী-লাঠিটিলা, মৌলভীবাজার-কুলাউড়া, মৌলভীবাজার-শমশেরনগর, কুলাউড়া-শমশেরনগর সড়ক ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) গ্রামীণ ও আঞ্চলিক সড়কসহ বিভিন্ন সড়কের ওপর দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হওয়ার কারণে ভেঙে গেছে। কোথাও পানির স্রোতে সড়ক বিলীন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত অনেক সড়ক যানবাহন চলাচলের উপযোগী নয়।
এলজিইডি সূত্র জানা যায়, সাম্প্রতিক বন্যায় জেলার ২১০ কিলোমিটার পাকা সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেঙে গেছে ৯টি সেতু ও কালভার্ট। এসব সড়ক ও সেতু মেরামত এবং পুনর্নির্মাণে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা প্রয়োজন। তবে এখনো পুরোপুরি হিসাব পাওয়া যায়নি। কারণ, বিভিন্ন জায়গায় সড়কের ওপর এখনো পানি রয়েছে। কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া উপজেলার গ্রামীণ ও আঞ্চলিক সড়ক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মৌলভীবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলায় চলমান বন্যায় ছয়টি কালভার্ট ও একটি ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানির নিচে তলিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৭৮ কিলোমিটার সড়ক। টাকার অঙ্কে ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা যায়নি। তবে সম্পূর্ণভাবে পানি নেমে গেলে ক্ষতির পরিমাণ বাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষেরা জানান, ঘরবাড়ির ক্ষতির চেয়ে বেশি সড়কের ক্ষতি হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব গ্রামীণ জনপদের রাস্তা গুলো মেরামত করে দেওয়া হোক।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) মৌলভীবাজার এর নির্বাহী প্রকৌশলী আহমেদ আব্দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এলজিইডির ২১০ কিলোমিটার সড়ক ও ৯টি ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা টাকার অঙ্কে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা হবে।
মৌলভীবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কায়ছার হামিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্যায় আমাদের ৭৮ কিলোমিটার সড়ক তলিয়ে গেছে। একই সঙ্গে ছয়টি কালভার্ট ও একটি ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ক্ষতির সংখ্যা আরও বাড়িতে পারে। কারণ এখনো কিছু রাস্তা পানিতে তলিয়ে আছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২০ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩০ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে